দাশরাথ রায় । আর সহে ন দুঃখ,—দিও না,— লপে এ দীন দাশরথিরে দিনমণি-সস্তানে ॥ ভৈরো—একম্বালা । ভাব নবজলধর-বরণীরে। যদি তরিবে স্মরি রে । দুঃখ-নাশিনী ঈশনী ঈশ-হৃদ বাসিনী,— পদ ভাবিলে ভাবনা যায়ু দূরে রে—। ও রে অন্তর । ভাব দনুজস্তকারিণী – সে কৃতান্ত-বারিণী শুমা মা'রে ! ষে রূপে অসিতবরণী অসি ধরে, বাসন পুরে জননী বাসন-ফল-দায়িনী, বাস করে, সদ পতিপরে,— কিবা মুন্দর কর শোভ করে, নর-নরক-বারিণী নরশিরে | শিবে শঙ্কর-দর, সব সঙ্কটহরা, নাম-রসে~~বশ কর রসনারে. তারা-নাম পরিণামে দুঃখ হরে ;– গত দিন দ্রুতগতি, গতির কর সঙ্গতি, দাশরথি কেন চিন্ত না রে— গুমা জনমৃহারিণী জননীরে, কেন জনম-মরণ ফিরে ফিরে । ക്കത്തുമ്മ ভৈরবী—এক গুলো । ব্ৰহ্মণী ভবানী সে বাণী,— বল না রসনা ! অনিবার। ভবতরিবার তরণী তারিণী-চরণ-স্মরণ-সার ॥ মন! তারা বল বল, লৈ পাবে—হবে সম্বল, পথ চলিবার,— নিত্যধন ত্যজি জনিত্য-আশ্ৰয়, কেন পাপচয় কর রে সঞ্চয়, Wরা-সুতচয়, পথ-পরিচয়, পরিণামে বাদী পরিবার। ভয়-নিবারণ অভয়-কারণ, অভয় ‘চরণ অভয়ার,— দশ নন-ভয়ে ভীত, হইয়া আশ্ৰিত, দাশরথি ঐীচরণে যার ॥ Հ8Ղ ভৈরবী-একত্তালা । দীন-তারা ভব-তারা ভব দারা,— গুণালপে দিন হর রে, সার কররে,— শমন-ভবন-গমন-বারণকারিণী তারিণী, ত্রিতাপ-হারিণী, যে তারিণী-পদ তরণী, বিপদ-সাগরে ॥ আপনি আপন, এ পণ-স্বপন, বৃথা আলাপন ছাড় রে । সদা ধর ধর, গঙ্গাধর-প্রিয়ে, ধরাধর-মেয়ের গুণ অধরে । ত্যজে মায়ানিদ্রা হয়ে জাগরণ, কররে স্মরণ জননী-চরণ, জন্মিবে মুখ জনম-বারণ,— বারম্বার—জঠরে! সম্বন সে ঘনবরণী,—সুরেশস্মরণীয় গুণ স্মর রে, যেন লয় কালে, নাহি লয় কলে, কালি-দাস বুলি দাশরথিরে ॥ ভৈরো—একতালা । মা ! সে দিন প্রভাত কবে হবে। পুরাতে বাসন, ও মা শবাসন}! রসন লোল-রসনা জপিবে | কলুষান্ধকারে ইষ্ট প্রতি দৃষ্টি,— হারা হয়ে আছি, শিবে!—মৃদয় আকাশে,— তারা কবে এসে, পুণ্যের বিপাকতিমির নাশিবে দেহ-মুক্ত হব, দেহ যাবে তুরা, এ দীনে সে দিনে হে দীন তারা। ’ প্রকাশিও করুণা-নয়ন তারা! ক্রিয়বিহীন জীৰে মিছে কাজে দিন, গত প্রতি দিন, এ দিন দীনের কি হবে, - দীন দৈন্ত গণি, যে দিন জননী,— দ্বিজ দাশরথি দীনে দিন দিবে ॥ " বসন্ত-একতালা । ও রে রসন, রসনা বুঝ,— 4েন তুমি কুরলে মজেছে ভাই। ডাক তার তারা বলে,—তারা চিরকালে,— আমি যেন তাই পাই ॥
