পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्fन । •ewC)\9 ‘মধু পাছে বিষ হয়, এই ভয়ে মধু নাম দিতে আমার সাহস হয় না।” ১২৭৫ সালে কৃষ্ণনগরে টপ গাহিতে গাfহতে হঠাৎ তাহার যকৃতে ও বুকে পিঠে ভয়ঙ্কর বেদনা হয়। সঙ্গে সঙ্গে প্রবল জ্বরও দেখা দেয়। এই রোগে ৫৫ বৎসর বয়সে তিনি পবলোক গমন করেন । বিভাস-কাওয়ালী । এখন কেন পারলে চিন্তে, হয়েছ হে নিশ্চিন্তে, চিন্তে থকৃলে পারতে চিস্তে, চিন্তনা শ্রাম সে সব চিন্তে । কর তব সম স্বচিন্তে, চিস্তে থাকূলে পারতে চিস্তে আমি পেরেছি চিন্তে, তুমিত পারনা চিন্তে । বট নবীন নবীন চিন্তে, নবীন হলে পারতে চিন্তে, নবীনে প্রবণে চিস্তে,কি কাজ অসার চিন্তা চিন্তে এখন তব কী চিন্তে, রাজা বট রাজ্য চিন্তে, গিয়েছে পা-ধরার চিন্তে, যে চিন্তে গুম আমারীচন্তে ; এসেছি যে ভেবে চিন্তে, পর কিনা পার চিন্তে । যে ছিল তোমার চিস্তে, তোমায় এখন সে চিন্তে, স্বদন বলে দিয়ে চিন্তে, তুমিত আছ নিশ্চিত্ত্বে। বিভাগ-কাওয়ালী । আর কি গুরু ভয় আছে, রাজা ভাল শিখায়েছে, গুরুর প্রতি গুরুদণ্ড, করে হেথায় এসেছে। ত্যজ্য করে এসে গুরু, এখন পদ পেয়েছে গুরু, মনে কি আর লঘু গুরু, রাজা হয়ে ভুলে গেছে। তখনি a্যজেছিকুলে, যখন তাম ছিল গোকুলে, তোমরা যেতে বল তীর্থে, তীর্থবাসী যায় গো তীর্থে, ত্রিজগৎ বাঞ্জে যে তীর্থে, সেই তীর্থে এসেছি দ্বারি। শুনেছ যে রাধাকৃষ্ণ দেখ নাই দ্বারি, দেখ নিত্যপুরে নেত্র সেই রাধা প্যারী ; জাগে কুষ্ণ পেয়েছিলে, তাইতে এখন রাইকে পেলে, পেয়ে আর যেওনা ভুলে, যদি যুগল দেখবে দ্বারি ॥ দ্বারী হওয়া কেমন তাত জানন দ্বারি, দ্বারীর সঙ্গে করে দ্বন্দ্ব দেহে তো দ্বারী, উভয়ের অভিসম্পাতে, উভয় এসেছে হেথাতে, হুদন বলে ছাড়বে পথে, আর হতে হবেন দ্বারী ॥ दिउांन-कt७ग्नांजौ । দেখে এলেম বৃন্দাবনে সেই যমুনাপুলিনে, পঙ্কে পড়ে পদ্মমুখী আছে পঙ্কজবনে। লয়ে বারি পদ্ম পত্রে, কেউ দিচ্ছে শ্ৰীমতীর গাত্রে তথাপি না মেলে নেত্ৰে, কেবল বহে জীবনে ॥ কেউ বলে রাই মরে মরে, উহুমরি মারে মারে, এখন দেখি গোকুল গোকুল, কেবল ভাসছে অকুলে। দেখে তোদের রাজা সুশীল, আগে দিয়েছি কুলশীল, দিয়া শীল হয়েছি শীল, শীলতা সব ঘুচায়েছে। তোদের যে ধৰ্ম্ম অবতার, কেবল ধৰ্ম্মনাশার গুরু, স্বদন কহিছে শ্ৰীগুরু, কেবা শিষ্য কেবা গুরু, দোহাকেই বলৰ গুরু, সেই গুরুভয় হয়েছে। दिविप्ने-c#कां । তীর্থক্ষেত্র মিথ্যাজ্ঞান করি শুন রে দ্বারি। শুনিছ বৃন্দাবন তীর্থ, এসেছেন সে তীর্থেশ্বরী। বচাইতে নারিলাম মারে, কি বলবে হরি আমারে। কেউ বলে আর কেন জলি, এস করি অন্তর্জলি, শেষে হ’য়ে গলাগলি, মরি গিয়ে জীবনে । বিসখ' বলে বিষখা কেবা নাকি হয়ে থাকে, এমনৃত দেখি নাই কেহ প্রেমের লাগি প্রাণ ভ্যাগে । কোথা বা তোর প্রাণ-মধু, কার জন্তে বা মরিস এক, স্বদন বলে ও বিসখা, বে বিসখা সেই জানে।