পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গোপাল উড়ে। \ტზ% গোপালের চাকরী হইল ; কিন্তু কাজ কিছু নাই। বাবুদের ওস্তাদজি হরিক্ষিণ মিশ্রের নিকট সে গান শিক্ষা করিতে লাগিল। প্রকৃতির অনুগ্রহে গোপালকে ‘সারে গামা’ ভাজিতে হইল না। গলার একেবারে পর্দা বলিতে লাগিল। গোপাল অতি সহজে ঠুংরি গান আয়ত্ত করিতে আরম্ভ করিল ও এক বৎসরের মধ্যে দলের সকল ছোকৃরার অপেক্ষা অধিকতর গুণী হইয়া উঠিল। এই এক বৎসরের মধ্যে গোপাল এত ভাল বাঙ্গাল কহিতে শিথিল যে, কেহ তাহাকে উড়িয়া বলিয়া আর বুঝিতে পারিত না। বেশভূষায় চালচলনে গোপাল, সৰ্ব্বতোভাবে বাঙ্গালীকে অনুকরণ করিয়া, বাঙ্গালী হইয়া গেল। হুই বৎসর আখড়াইযের পর, রাধামোহন সরকারের যাত্রা খোলা হইল। রাজা নবকৃষ্ণের বাড়ীতে প্রথম আসর। এই আসরে গোপাল মালিনী সাজিয়াছিল। দর্শকেরা সকলেই মালিনীকে প্রকৃত স্ত্রীলোক মনে করিয়াছিলেন। মালিনীর গানে ও ভাবভঙ্গিতে দর্শকমাত্র যেন চিত্রপুঞ্জলিকা। গোপালের জয়জয়কার হইল। রাধামোহনের আনন্দের সীমা রহিল না । গোপালের বেতন পঞ্চাশ টাকা হইয়া গেল। আর হুইবার রাধামোহনের যাত্রার আসর হইয়াছিল। একবার হাটখোলার দত্ত বাবুদিগের বাটতে আর একবার সিমুলিয়ার ছাতু বাবুর বাটতে । এই মাত্রা ও তাহার আনুষঙ্গিক ব্যাপারে রাধামোহনের লক্ষাধিক টাকা ব্যয় হইয়াছিল। চল্লিশ বৎসর বয়সে রাধামোহনের মৃত্যু হয়। র্তাহার মৃত্যুতেই দলের মৃত্যু হইল ; কিন্তু যাহ থাকিবার, তাহ রহিল ; রহিল—গোপাল উড়ে ও বিদ্যাসুন্দরের পালা। গোপাল, রাধামোহন সরকাবের দলের সকল আসূৰাব পাইল ও নিজে এক দল গঠন করিল। গোপাল রাধামোহনের বিদ্যাসুন্দবের একেবারে পরিবর্তন করিয়া ফেলিল । সহজ বাঙ্গালা ভাষায় গান রচনা করিয়া,গোপাল নূতন পালার স্বষ্টি করিল। সেই পালাই এখন ভুলে ধাত্রাওয়াল মজীব রাখিয়াছে । নিজের দলে দশ বৎসর কাল যাত্রা করিয়া গোপালের মৃত্যু হয়। এই দশ বৎসরের মধ্যে, গোপাল বাঙ্গাল দেশের সকল শিষ্ট্র বারওয়ারীতে আসর পাইরা আসিয়ছে। যে তাহার গান একবার শুনিয়ছে, সে কখনও ভুলে নাই ও ভুলিবে না । গোপাল দেখিতে মুপুরুষ ছিল । তাহার বর্ণ গেব, আকুতি ধৰ্ব্ব ও কুশ ছিল । মুখে দাড়িগোপের চিহ্ন কম ছিল। গোপাল বড় ভাল কথা কহিত ; বিনী ও শিষ্টাচারী ছিল । এই যাত্রা সর্থের ছিল ন, যাত্রা হইতে গোপালের জীবিকা নির্লাহ হইত। গোপাল নিঃসন্তান ছিল ও প্রায় চল্লিশ বৎসর ९ब्रट्न उोशांद्र यूट्रा श्य । মূলভান খাম্বাজ—যৎ । * o शूद्रौि-१९ ।। হায়, রসিক সুজন, নারীর মনোরঞ্জন । হায় হয়, বিষম বিষম চিন্তা, ভেবে প্রাণ যায়, প্রিয় সনে সঙ্গোপনে করেন মুখ-আলাপন ৷ মরি হায় হয়। ছলে বলৈ কৌশলে, মালিনীরে ফাকি দিলে, বিপত্তে সম্পত্ত হয়, এতে যদি মান রয়, উভয়ের প্রেম অস্তঃশীলে, বহে ফন্ধনী যেমন | সেই মোক্ষ এ সময়, যদি তারে পায় – কি সুন্দর শুনিত মুন্দর বিদ্যামন্দর উপাখ্যান, হায়কেন মাটি খেয়ে পড়ালম বিদ্যায়। মাটর ভিতর আনাগোনা আর কার সাধ্য বলন, দিবানিলি ঐ কথা, কারে কব মৰ্ম্ম ব্যথ, বিনা দৈবেরই ঘটনা, না হয় ঘটন। যেই দুঃখ সৰ্ব্বদা হতেছে আমায়। যেমন রতিপতি, তার চেয়ে বিদ্যাপতি, কবে এ কুদিন যাবে, সুপ্রভাত রজনী হবে, माशैब्र डिज्ञ ७कि शैोउि, ७च्द्र शमनार्थमन | दिशा रिमोत्र शत्राद, श्रेरित एक कथञ ॥ বৎসর পনর ষোল হইল বয়ঃক্রম। গুণসিন্ধু-রাজমৃত, রূপে গুণে অদ্ভুত, — ভবে মরে রালা রাণী হইবে কেমন। সৰ্ব্বগুণে গুণযুত, সকল বাৰ্ত্তায়। , হায়, বর আনিতে গঙ্গাভাট গেছে কাঞ্চীপুর,

  • পরবর্তী যে গান গুলিতে কেবল তাল লেখা अतः-,āं वं,वँ वँ वँनि भूडॊ | 6न अश्७िे मम श्*ं भीः । গানের মুরে গীত হইবে। হার, দিবসে না হয় তৃপ্তি করিলে ভোজন।