\}^e
সে আশাতে ছাই দিয়ে, যাতে এখন হয় বিয়ে, যুক্তি কর মায়ে বিয়ে, যাতে বজায় রবে।
रुंf७भांढौ । ওগো মাসি, কৃপা কর আমার প্রতি । আজ গেঁথে হার দিব আমি, হেরিবে সেই রসবতী,
মালা মধ্যে পত্র দিব, বিদ্যার বিদ্যা বুঝিব,
어에 Cel3 দৌড়খানা দেখবো আভাসে ;
হায় কি বলবো মাসি মরি আপসোসে ;
দিব তায় মম পরিচয়, বুঝিব তার মনের আশয়,
আশয়েতে হয় নিরাশয়, স্বস্থানে করিব গতি ॥
আড়খেমটা । মুচিকণ চিকণ মালা, পারবে না গাঁথিতে। আমি হীরে কত কোরে, পারিনে তার মন যোগাতে ॥ শুন ওরে যাদুমণি, সে যে বিষম রাজনন্দিনী, মালাতে কি ভুলবে ধনী, যাদুমণি, পারবে না তার মন ভোলাতে ॥
আtড়খেমটা ।
কেমন মাসৗর বুনপো তুমি,
দেও দেখি আজ গেথে মালা । ভাল কুসুম বেছে নিয়ে, গাথ মালা মন দিয়ে,
কারিগরি করতে গিয়ে, হয় না যেন ছেলেখেলা ॥ অবিচারে কোয়ে কথা, দাসীর মনে দিলে ব্যথা,
কার বা মাথার উপর মাথা,
তোমার কাজে করবে হেলা ॥
कN७ब्राणौ ।
ওগো মাসি, দেখ দেখ দেখ নয়নে । পারি কি গো হারি আমি এ কার্য্য সাধনে ॥ এ কোন সামান্ত কথা, ফুলে ফুলে মালা গাথা,
কেন দাও অস্তরে ব্যথা, এ কেমন কথা ; নেই বল্পে থাকে না গো সাপের বিষ যথ1; আজি গাখব মালা দিব ডাল রাজভবনে ॥
க
বাঙ্গালীর গান।
বাহার—আড়খেমটা । তুমি কি পারবে হে, ওহে গুণের গুণমণি। সাজায়ে নানা ফুলে, বিবিধ চিকণ গাথুনি ॥
তুমি গাখবে চিকণ হার, শুনি ভাবনা হল আমার, সে যে জ্বলন্ত অঙ্গার, রাজার সাধের সোহাগিনী ॥
কালেঙভূ1–কাওয়াল্পী । সোহাগের হার গাথা অামার,— এত ফুল গাথা নয় মাসি । ছল ক’রে মন বুঝাবে,— কেমন রসিকা সে রূপসী ॥ কষ্টি হলে জানা যায়, সোণার কস লাগে তয়, ভেড়ার শৃঙ্গে হীরার ধার কতক্ষণ রয়, তাই ভাবি আমি আগে, পাছে কিছু হয়; বিচ্ছেদ হলে জনা যায়, ভাল-বাসা-বাসি।
கடிகறம்
আড়খেমট।
মাসি, আর ভুলাবে কত। আমায় পাঁচ বৎসরের ছেলের মত ॥ কথাতে চাদ দিচ্ছ ধরে, আমার করে, আমি বারে বারে বলি যত ॥ হার গথিতে কিবা বেলা, ফুল লয়ে কি করব খেলা, গেথে দিব হাতের ঢেলা, যেমন ফেল,
এক নিমেষ হবে না গত ॥
អត្ថិ។
তবে দেখাও বাদুমণি। দেখি বোনপো কেমন গুণমণি ॥ কি বাহারে হার গাখিয়ে গুণ করিবে, ওরে যাদু, বশ করিবে, রাজনন্দিনী ॥ দেখি তোমার গুণপনা, ধরলে স্থতো যাবে জাম
শিকৃরে বিড়াল বট কি মা, পারবে কি না,
যোড় মেলাতে পোষামেণি ॥
পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪৬২
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
