বাঙ্গালীর গান । 8 אסי আৰেশ্বৰ্গ * মালিনীর বাসাতে বুঝি এয়ি করে, ওহে বঁধু 顿、 ঐ খেদে প্রাণ কদে। বিষাদ বাটল সাধে ॥ এমনি ক’রে, মত্ত থাক নিত্য রসে। বরিষাকালের নদীরয় কি কোথাও বালির বাধে ॥ | আমি হয়েছি বাসি ফুল, কেন আর রবে অনুকুল অধিক বুদ্ধি ঘটে যার, অধিক যন্ত্রণ তার, এখন হয়েছ প্রতিকূল, মজিয়ে দুকুল, ওহে বধু, উচিত বল্লে হয় সে বেজার, মজিয়ে দুকুল অনায়াসে ॥ আপনি পড়ে আপনার ফঁাদে ॥ க অড়া । অtড়ধেমাণ । তবে আর ভাল বাসব না । আমি ভাল লেশে পাই যতন । ( আমি ) যারে ভালবালি, সে দেয় আমার গলায় কঁসি, দূরে থাকি টনে রসি, ওলো মাসি, ওলো মাসি লো ; శా আমার ছেচ ক| টানে প্রাণ পাচেন ॥ ക്കൂ, ബ বিদায় দেহ প্রাণ-প্রিয়ে, পোহল ঐ বিভাবরী। অস্ত হলো শশধর আঁধার করি অস্তগিরি। বিমলিন কুমুদিনী, প্রফুল্লিত কমলিনী, উদয় হলো দিনমণি, আলো করি উদয়গিরি। কোকিল ডাকে পঞ্চস্বরে, ভ্রমরা গুণ গুণ করে, কেমনে রহিব ঘরে, ঘরে পরে অরি ॥ আড়গেমৃটা । ( | সখা সাজ ভাল সেজেছে । সই, শঠের সঙ্গে প্রেম ক’রে সুখ হল'ন । এমন সাজ কেবা দিয়াছে ॥ সুখ হল’ন লো আমার দুঃখ ঘুচল না। ভালেতে সিন্দূরের বিন্দু, মুখ ইন্দু শুকায়েছে শঠে অশঠে যেমন, দন্তেতে জিহাতে তেমন, তাম্বুলের চিহ্ন গালে, আবেশে পড়িছ ট’লে, জিহব জানে দন্তের বেদন, দন্ত জানেন। নয়নে অঞ্জন কে দিলে, কে সাজালে, து_. চুয়া চন্দন গায় লেপেছে ৷ ঠুংরি। এ সব চিহ্ন কেমন ধারা, এত নয় মুধাবার ধারা, ༣་༤༣ এমনি করে রঙ্গ করা, আমায় সারা, ( বুঝি ) মালিনী সব ঘটয়েছে ৷ কেন তারে সঁপে ছিলাম মন । তারে মন সঁপে হ’ল অরণ্যে রোদন ॥ সে যে শঠের শিরোমণি, আগে আমি নহি জানি, শঠের পিরীতি খানি, জলের লিখন ॥ জলদ ভেতা লৈ | প্রিয়ে আমন কথাট তুমি আমায় ব’লন। கம்ா প্রিয়ে তোমা বই, আমি কার নই, এক ভাল । তোমারি এ সব চিহ্ন চিনেও চেন না। যাও যাও তথ, মজিয়াছ যথা, বিধুমুখি তোমা বিনে, নাহি জানি অন্তজনে, নতন প্রেমেতে মাতি । তোমার জন্তে, ছয়মাসের পথ আসি ছয়দিনে,— কেন মিছে আর, হান বাক্যশর, মালিনীর বাসেতে রই, সি দ কেটে সিদ্ধ হই, শরীর হইতেছে জর-জর,—সর সর সর, তাই বুঝি করিছ তার এত লাঞ্ছন ॥ ওহে প্ৰাণেশ্বর, কি জানি অবলা জাতি । — আমা সমা কত জুটিবে রমণী, মনমুখে রবে আড়খেম্টা। দিবস রজনী, তাই বলি প্রাণ, নাথ, বুঝেছি আভাসে। যাও নিজ স্থনে, পাবে কত রসব তী। (এখন) আর কি থাকে অপ্রকাশে ॥
পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৪৮৬
অবয়ব