৪৩২ হপূর্ণ কৃপাণ করে, বন হুহুঙ্কার করে, বরাভয় মুণ্ড ধরে, ত্রাসে বাজি গজে । কিবা মুণ্ডমালা শোভা, সুদর্শন লোলজিহ্বা, শ্ৰুতিযুগে ইশু শিশু অপরূপ সাজে। মুক্ত ফুটিল কুন্তল, সুধাপানে ঢল ঢল, অলি যেন আশুতোষ হৃদয়স-রেজে ॥ কালাংড়া—ঢ়িম ভেতালা । কে ও গজেন্দ্রগামিনী বাম যোগেন্দমোহিনী । মগনা মগন, গলিত কুঞ্চিত কেশ ধাইয়াছে ধরণী রবি-শশিদহন, জিনিয়া ত্রিনয়ন, অট আট হাসে যেন, ঘনে সৌদামিনী কিঙ্কর নখর বালা, অরি ছিন্ন করি বাল, কণ্ঠে পরে শিরমালা, এ কাল কামিনী ॥ அம்மகவிக்க পিলু । স্বপনে তাহারি সনে হইল মিলন। না করি বিচ্ছেদ ভয়ে আঁখি উন্মীলন ॥ নিদ্রাতে তাহরে দেখি, মন প্রাণ হয় মুখী, স্বপম স্বপন হ’লে না রবে জীবন ॥ ভৈরবী—টিমে তেতাল । মনে ভাবি না ভাবি সে রূপ তার । অস্তরে উদয় কেন হয় আসি নিরস্তর ॥ ভাবিয়ে যাহার ভাব, ভাবন হ’ল স্বভাব, বুঝিতে নারি কি ভাব, কেন সেই ভাবে পর। निशू ६eग्नचौ-यांप्लां । প্রেম যে পরশমণি, সে মণি কি সবে চেনে । অরসিকে বলে এত ভাবনা কি প্রেম বিনে ॥ ধার আছে রসবোধ, বুঝে পর অনুরোধ, প্রেমে বিচ্ছেদ হলে কত দুঃখ সেই জনে ॥ বাব্যেয়~ঠ রি। নয়নে আমার বিধি কেন পলক দিয়াছে। দরশন সুখে আমায় বিমুখ করেছে। মন যাবে সদ চায়, নয়ন বিবাদী তায়, সুখসাধে একি দায়, প্রমাদ ঘটেছে। বাঙ্গালীর গান । দেশ মল্লার—অtড়াঠেকা । হে উদিত প্রেমদ ঘন, হুও দয়াময়, তৃষ্ণায় আকুল হয়ে, দেখ অবসান প্রাণ । আছে বহু জলাশয়, তাতে নাহি পেয় প্রিয়, তুমি হে মম আশ্রয়, যা হয় কর বিধান। বজ্ৰশিলা বরিষণ, সঘন কর গর্জন, বিদ্যুতের দু্যতি আতি ভয় দরশন। তথাপি তোমতে মন, হবে না অন্ত ভাজন অনন্তগতিকে আশুতোষ, করি কণা দান ৷ বেহাগ—আড়াঠেকা । হেরিব না আর সখি কাল বরণ । মুছাইয়ে দেগো তোরা নয়ন অঞ্জন। যে যে সখি কাল আছে, আসিতে দিওনা কাছে, কুষ্ণ মনে পড়ে পাছে, হেরিলে বদন । কোকিল তমালোপরে, যদি কুছ বুব করে, ব'লে তারে স্থানান্তরে করিতে গমন ॥ বেহাগ—আড়াঠেকা । সুখে আছত এখন। সতত আমার লাগি হতে জ্বালাতন ॥ এস নাথ কাছে বোসে, বসিতে কি আছে দোষ, তুমি যরে ভালবাস, সে বাসে কেমন। বল নাথ তার কথা, কেমন তার সুশীলতা, শঠতা কি সরলতা, মমতা কেমন ॥ άκαμπκαν সিন্ধু ভৈরবী—আড়। অতিশয় নিদারুণ বিরহ বাতিকব্যাধি । করে জ্ঞান অবসান, মিয়মাণ নিরবধি ॥ অন্ত বাতিকের দুখ, নিবারয়ে চতুর্মুখ। ইহাতে প্রেমীর মুখ, দরশন মহৌষধ। সাধ না পুরিতে যদি সাধের পিরাতি গেল। জীবন ধারণে তবে এখন কি ফল বল ॥ জীবন সুখের লাগি, হয়ে প্রেমে অনুরাগী। হইলাম দুঃখভাগী, তনুত্যাগী সেই ভাল ॥ পিলু। বচনে বিরহ দুঃখ নাহি হয় নিবারণ। ভাবিতে নিষেধ করে লোকে অতি অকারণ ॥
