প্যারীমোহন কবিরত্ন ।
কবিরত্ব কেঁদে বলে, রেখন আর আস্তাবলে,
শিবের বচন তন্ত্রে বলে, তুমি দুঃখমোচনের গোড়।
মূলভান—ঘৎ ।
লাভ না পেলাম, পুঁজি খেলাম, মিছে এলাম ভবের হটে । কিছু ফল্পনা ফল, আসাই বিফল, কেবল গেলাম বেগার খেটে । অনিত্য বাসনা নিত্য, কার কোথা কি ল'ব লুটে । আবার তুর্কীতাজী বাজির মত, মন আমার বেড়াচ্চে ছুটে । কাম ক্রোধ লোভ মোহ, মদ আর মাংসৰ্ঘ্য যুট । তোমার মূলমন্ত্র জপূতে গেলে, আমনি বাড়ি মারে পিটে। কি অপরাধ করেছি মা, বলছি দুটো করপুটে।
কেমন করে জেনে শুনে, করীি আমায় রিপুর মুটে।
ঝিঝিট-একতাল।।
ভাঙ-বিভোল৷ ভোলনাথ ভোলা ভূত সাধ নাচিছে। ডিমিকি ডিমিকি রাম রবে মধুর ডমরু বাজিছে।
বম্ বম্ বম্ বাজিছে গাল, তাগ দিতেছে তাল বেতাল, 4 ভূত প্রেত প্রমথপাল, হি হি হি হি হাসিছে। অঙ্গে ভস্ম ভূষণ ফণি, ভালে শোভে নিশমণি, শিরে সুরধুনী, কুলু কুলু ধ্বনি করিছে।
ধুতুরা পানে আঁখি ঢুলু ঢুলু, কর্ণেশোভে ধুতুরারি ফুল, • কটিতটে বাঘছাল দুকুল, দুলে তুলে খসে পড়িছে। বামে বিরাজেন বিশ্বমাতা,
|
সে যে কিরূপ তার কি কব কথা, জতাচলে হেমলত, জড়ায়ে যেন জ্বলিছে।
so 88ጫ
আনন্দে উন্মত্ত নদী ভৃঙ্গী, নাচিছে ক্রুকুটি কুটিল ভঙ্গি, প্যারী হয়ে অনুষঙ্গী, হৃদি-কৈলাস হেরিছে।
ऐभमरुणाi१-७कडॉणा।
জয় শিব শঙ্কর । ত্ৰিলোচন ত্রিপুরারি, কন্দপ-দপহারী, ত্র্যম্বক ত্রিশূলধারী, ত্রিতাপ সংহার। সমুদ্র মন্থনকালে, নীলকণ্ঠ নাম নিলে, অখিলে যশ রাখিলে, কপিলেশ্বর ॥
भूशङॉन-श९१ সে পথের কি করলি তাবল । যে পথে তোয় যেতে হবে হবে সে পথের সম্বল ॥ ছাড়বেনাকোকোনমতে, কল্পে কোন ছল।
বাছবেনাকো কাদা কাটা জল কি জঙ্গল । ধনী বলে ডরবে না দেখে ধনবল । বলী সম বলী হ’লে খাটুবেনাকে বল ॥ সুজন সরল পক্ষে সে পথ সরল। কুটিল কপট পক্ষে সে পথে গরল ॥ সে পথ লক্ষ ৰোজন তারাই
বলে মনে যাদের মল ৷ পলকে পৌঁছিতে পারে মন যাদের নির্মুল। পথের মাঝে বৈতরণী, সে নদীর জল যেন অনল। তায় নাই তরণী-মাঝা যাবি একাকী কেবল । যাবে সঙ্গে যমদূত ভয়ানক অদ্ভুত সকল।
তারা ধমূকে বলবে গরম জলে সাতার দিয়ে চল। নির্মাণ প্রদীপে তৈল প্রদানে কি ফল। কিহেতু তুই বাধবি সেতু বয়ে গেলে জল। প্যারী বলে শোন সে পথের আছে একটা কল।
এই বেলা কেবল খালি কালী কালী বল ।
¢वहाँशं-cviति । ওরে মন, তোমারে আজ বাদে কাল ভরে পটল ভুলতে হবে।
এখন উপায় আছে তেবেলে’ ভবানী ভৰে ॥ "
পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৫৩৯
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
