8Ꮈ & কি বলিব সহচার, ধৈরয় ধরিতে নারি, এখনি প্রবেশ করি, বিদীর্ণ হইলে ধরা। প্রণয়ের প্রতিবাদী, দিয়ে হ’রে নিল নিধি, এই কি বিধির বিধি, রমণী নিধন করা ॥ ६ङब्ररीौ-भ१ाभांन । আমায় বুঝও কি সই বল না। চিরদিন কত প্রাণে সয় যাতন ॥ পেয়ে নানা মত দুঃখ, হইল উন্মুখ সুখ ; যদি বিধি দিল নিধি, তাও র’ল না। যে যাতনা নিশি দিনে, প্রবোধি কেমনে মনে, প্রাণধন বিনে কেন, প্রাণ গেলো না । cगॉशिमौ-दlश्द्र-८५भूप्ले । হায় কি মুখের আগমন। অশেষ হরষে পূর্ণ ভূপের ভবন ॥ দুখ-তম দূরে গেল, মুখশশী উদয় হলো, কর গন সুমঙ্গল, যত পুরজন। রাজবালা বিরহিণী, পেয়ে পতি গুণমণি, অতি দুখ সয়ে ধনি, আনন্দে মগন । উভয়েতে চিরদিন, এ প্রণয় রয় যেন, বিধি মিলালে যেমন, রতনে রতন ॥ ভৈরবী – একতাল।। মিছে ভালবাসা মনের আশা, মনে রয়ে গেলো। যার কারণ আকুল প্রাণ,সেতো বাসেন ভালো ॥ প্রাণ সঁপিয়ে প্রেমলাভ, হইবে মনে ছিলো, যত্বসকল বিফল তায়, যাতনা সার হলো । বিচ্ছেদরুপ অনল জ্বলিছে, প্রবল তাপ দেহ দহিছে, অবল প্রাণে ম’লে| ॥ দেওঝিঝিট-বীপতাল । হেরি তারে মন মোহিল। আগো সখি একি যন্ত্রণা হ’লো ॥ চাহি ভুলিবারে, আঁখি তা কি পারে, প্রেমমদে চিত মাতিলো । কেম দেখিলাম, মন হারালাম, নয়ন আমার মুখ নাশিল ॥ বাঙ্গালীর গান । সারঙ্গ-কাওয়ালী । তাপিত ভানুর করে দিকৃ চারি। গ্রীষ্ম দহন দহে দেহ সবারি ॥ তরু লতিকা যত, মূৰ্ছিত অবিরত, নীরব রয় শুক-শারী। জিনি দিনক-তাপ, ভূপ তব প্রতাপ, বিক্রম অধিক তোমারি ॥ দেও ঝিঝিট —মধ্যমান । যরে হেরিতে সদা চাহে আমার মন । কখন তুলিয়ে মনে না করে সে জন ॥ শশধরে সঁপে প্রাণ, নিরবধি করে ধ্যান, অঙ্গ পনে কুমুদিনী নাহি চায়,— শণীর তেমন তাচারে নাহি যতন । বিরহে ব্যাকুল প্রাণ, কিসে পাব পরিত্ৰাণ ; যন্ত্রণ সঙ্গিতে নরি প্রাণে আর,— বিষাদে বিরলে বসিয়ে করি রোদন ॥ মুলতান— রূপক । জনম বিকল, হ’লো কেবল, অন্তর আকুল, চঞ্চল, দিন দিন যাতনা প্রবল । নয়নে বারধারা বহিছে, দুখানলে সদা তনু দহিছে, তিলেক নাহি হয় শীতল ৷ যবে করি যে বাসনা, নাহি পুরে সে রাসন, বারে বারে লাঞ্ছনা কত ঘটিল। কিবা অপরাধী দেখে লিধি, প্রতিবাদী হয়ে বাদ সাধিল, সুধা আশে লাভ হয় গরল ॥ চিত-গৌরী একতাল।। অস্ত দিবাককর হয় রে । আসিতেছে রজনী সময় রে ॥ রাজ্যের কাজ, সারি মহারাজ, চলিলেন হরিষ সৃদয় রে, বিরাম-আলয় রে বাহার ঝাপওtল । মরি মরি আজু হেরি কি মাধুরী হায় রে ॥ দরশন কোরে মন, নয়ন জুড়ায় রে ॥
