পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৬২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনোমোহন বসু । , কেবল মারিপণ ছাড়া, তাদের সাড়, কখনই মা পাইনি তেমন ॥ তাই বলি, রাজ্যের মাথা হয়ে হেথা, আসেন র্যাবু ক’ৰ্বে পালন । কৈতে মার্তাদের কথা, পাই গো ব্যথা, মুও মাথা যেরূপ,সাশন। কেবল মা স্বার্থপোরা, সুখের পায়রা, সখের ফয়রা তাদের জীবন। কলকাতার নামে ত্যক্ত, পাহাড়-ভক্ত, প্রজার দুখ আর দেখবেন কখন। একটু যেই গৰ্ম্মি ফুটে, আমি ছুটে সবাই জুটে সিমলে গমন। : সঙ্গে লোক হাজার হাজার, উর্দু বাজার, ব্যাপার যেন বাদশার মতন ॥ প্রজাদের রক্ত শুষে, রঙ্গ রসে, ঘোর বিলাসে তথায় মগন । এদিকে দে কর, দে কর, রব ভয়ঙ্কর, কন নিরস্তর, কলেক্টরগণ ॥ অষ্ট মাস কৃষ্ণ-লীলায় রসের খেলায়, সিমলে যেন শ্ৰীবৃন্দাবন। সঙ্গে সব বিড়ালাক্ষী, ধবল-মুখী, রাস-লীলায় মন করেন হরণ ॥ অপুৰ্ব্ব কুঞ্জকানন, বিহার ভবন, महर्डी (शन हैठ छूदन। বঁধুয়া বধু সনে মধু পানে, নিধুবনে, মধুর মিলন। হস রেস, ক্রিকেট খেল, দিনের বেল, নাট মন্দিরে নিশি যাপন। ফুড়ে এই রং তামাস, আর কোয়াস, উঠতে পাঞ্জ না মোদের রোদন ॥ উঠলেই বা কি ছাই হবে, কে তা শুনবে, শোল্বারি বা ফুরসৎ কখন। ঘদিই বা পান ফুরসং, সকল হজরৎ, কুস-কেরামত দেখেন স্বপন ॥ • क्रमcतन क'tद्र cरांर्ष९, cणांक छमांद्र६, रिबांद७ शीव्र जागरहण्षम। এই ভাবে সেয়ুসরবং,জোর জাবং, " و"” لها | ¢\óጫ ঘদিন এই মহা-প্রস্থান, সিমলা-পয়ান, সঙ্গে সৈনিক-অফিসারগণ । তদিন মা, রূসের জন্তে, তারা হন্নে, হাইড্রোফোবির রোগীর মতন ॥ সেই রোগে উঠে ঝোঁকে, থেকে থেকে, আফগানিস্থান হয় আক্রমণ । বৈজ্ঞানিক সীমানার ভান, কান্দাহার চান, হিরাট পক্ষেও বিরাট মনন ॥ তারা নয় জোর-কাঙালী, ক্ষীণ বাঙালী, নীচ উমিচাদ কুত্তার মতন। তারা সব বীরের বাচ্ছ, স্বাধীন সাচ্চা, হয় না তথায় দন্ত ফুটন ॥ কিন্তু ম৷ সেই হিড়িকে, লাখে লাখে, ধনে প্রাণে প্রজার পতন । সে কথা ভাববে বা কে, ওদিকে যে, রিওয়ার্ড আর পান প্রোমোশন ॥ মাগো আর কত বলবো, কোন দিকৃ ধৰ্ব্বে, যেটা তুলৰে টুেইটাই उँौ५१ ।। বণিকৃদল লেলিয়ে দিলে, বৰ্ম্ম নিলে, খর্চ জোগায় অভাগীগণ । ধৰ্ম্ম নাই বুঝলেম ধরায়, নৈলে কি হা, ভক্তের মৰ্ম্ম পোড়ায় এমন । আমরা মা শাস্ত শিষ্ট, অল্পে তুষ্ট, অদৃষ্টে তাই কষ্ট লিখন ॥ যার মা দ্রোহী দুষ্ট, ঘোর অশিষ্ট, স্পষ্ট দেখায় রুষ্ট বদন। द'हर्ड उम्न श्रमखुष्ट, रिउ कप्टे, সাহস পায় না শাসকের মন ॥ তোরে মা ভোগা দিয়ে, শুনায় গিয়ে, রেলওয়ে আর শাস্তি-স্থাপন। বিদ্যালয়, কল কারখানা, ব্যবসা নান, তাইতে ভারত স্বর্গের মতন। ভারতের খুব উন্নতি, এই ভারতী, নিতি নিতি করায় শ্রবণ। কিন্তু সেই কল কারখানার, কে মালিকায়, । তাই কেন মা কর না স্মরণ ॥ " গজপাল খেত পুরুষে, ৰেখা এসে

  • , , ', ' ఫే, ,