মখ অসোধ তাষ্ণুঞ্জ । षड् | এই বাতাসে ফুলের বাসে, মুখখানি কার পড়ে মনে ॥ আঁখির কাছে বেড়ায় ভাসি, কে জানে গো কাহার হাসি, দুটি ফোটা নয়ন-সলিল, রেখে যায় এই নয়ন-কোণে ॥ কোন ছায়ুতে কোন উদাসী, দূরে বাজার অলস বঁাশী, মনে হয় কার মনের বেদন, কেঁদে বেড়ায় বাণীর গানে। সারা দিন গাথি গান, কারে চাহে গাহে প্রাণ, তরু অলের ছায়ার মতন, বসে আছি ফুলবনে ॥ মিশ্র-বারোরা—আদখেম্টা। তুমি কোন কাননের ফুল, তুমি কোন গগনের তারা! তোমায় কোথায় দেখেছি, যেন কে নৃ স্বপনের পর ॥ কবে তুমি গিয়েছিলে, আঁখির পানে চেয়েছিলে, ভুলে গিয়েছি শুধু মনের মধ্যে জেগে আছেঐ নয়নের তারা। তুমি কথা কোয়ে না, তুমি, চেয়ে চলে যাও, এই চাদের আলোতে, তুমি হেসে চলে যাও ; আমি ঘুমের ঘোরে চাদের পনে, চেয়ে থাকি মধুর প্রাণে, তোমার আধির মতন দুটি তারা; ঢালুক কিরণ-ধারী ॥ बिश्यंर्षां★शांछ-७क७ॉणां । ওই জানালার কাছে বসে আছে করতলে রাখি মাথা । তার কোলে ফুল পড়ে রয়েছে, সে যে ভুলে গেছে মালা গাধা। শুধু ঝুরু ঝুরু বায়ু বহে যায়, তার কাণে কাণে কি ৰে কহে যায়, তাই স্বাধ ওয়ে আধ বসিয়ে, फाकिञइ कज् क्री। চোখের উপwেমেষ ভেসেম্বা, উড়ে উড়ে যায় পাখী, সারাদিন ধরে বকুলের ফুল, ঝরে পড়ে থাকি থাকি । মধুৰ আলস মধুর আবেশ, মধুর মুখের হার্সিটি ; মধুর স্বপনে প্রাণের মাকারে, বাজিছে মধুর বাণীটি। \н, дщщнщёнщгщшщшщ, কালাংড়া-খেম্টা। ভালবাসিলে যদি সে ভাল না বাসে, কেন সে দেখা দিল । মধু অধরের মধুর হাসি, প্রাণে কেন বরৰিল । দাড়িয়ে ছিলেম পথের ধারে, সহসা দেখিলেম তারে, নয়ন দুটা তুলে কেন, মুখের পানে চেয়ে গেল। १ख्ङ्गंी-८षॆभृपैः। শুনলো শুনলে বালিকা । রাধ কুসুম মালিকা ৷ কুঞ্জ কুঞ্জ ফেরমু সখি খামচন্দ্র না হেৰে ठूणहे कूरभयअप्रैौ जयद्र क्ष्द्रिहे ७अ३ि, • | অলস যমুনা বহুয়ি যায় ললিত গীত গাহিরে। শশি-সনাথ ঘামিনী, বিরহ-বিধুর কামিনী, कूश्मशद्र उद्देण उांद्र श्लग्न अन्न गांश्छि । আধর উঠই কঁাপিয়া, সখি-করে কর আপিয়, কুঞ্জভবনে পাপিয়া কহে গীত গাঁহিছে। মৃদু সমীর সঞ্চলে হরধি শিথিল অঞ্চলে, বালি হৃদয় চঞ্চলে কাননপথ চাছিয়ে। কুঞ্জপানে হেরিয়া, অশ্রুবারি ডারিয়া, ভাতু গায় শূন্তকুঞ্জ শুমচত্র নাহিরে। शिक्षैि-कांGब्रांजौ । श्रश्न कूश्म-कूथ मक यूकूण बधू बस्नौ बारण, বিসরি ত্রাস লোক লাজে, সজনি আও আওর্গে । পিন চর নীল ৰাম হয়ে প্রণা-কুহমাণ হরিণ-নেৰে বিফল হাস, কুঞ্জ বনমে আওলো৷ ৷
