পাতা:বাঙ্গালীর গান - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/৭৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বধিতে পারে না আদরে সোহাগে, রজনী পোহার, ঘুম হতে জাগে, হাসিয়া কাদিয়া বিদায় সে মাগে, আকাশে তাহার বাসা। যায় যদি তবে যাকৃ, একবার তবু ডাকৃ, কি জানি যদিরে প্রাণ কঁদে তার— আবে থাকৃ আবে থাকৃ। লিন্ধু-কাফি—আড়াঠেকা । কেহ করে মন বুঝে না, কাছে এসে সরে যায়। সোহাগের হাসিটি কেন চোখের জলে মরে যায়। বাতাস যখন কেঁদে গেল, প্রাণ খুলে ফুল ফুটিল না। সাজের বেলায় একাকিনী কেনরে ফুল ঝরে যায় মুখের পানে চেয়ে দেখ, আঁখিতে মিলাও আখি, মধুর প্রাণের কথা প্রাণেতে রেখন ঢাকি। পরাণ ভেঙ্গে মধু দিবি, অশ্রছাকা হাসি হেসে, বুক ফেটে কথা না বলে, শুকায়ে পড়িবি শেষে। W. र्ष जजिउ-अँी°उोण। ওকে কেন কাদালি । এ রজনী রহিৰে না, আর কথা হইবে না, প্রভাতে রহিবে শুধু হৃদয়ের হায় হায়। णजिउ-अlyांह*क । তোর বসে গাধিস্মালা, তারা গলা পরে। কখন যে শুকায়ে যায়, ফেলে দেয়ুরে অনাদরে ॥ তোরা সুধাকরিস্ দান, তারা শুধু করে পান, মৃধায় অরুচি হলে ফিরেও ত নাহি চায় ; হারের পাত্ৰখনি, ড়েঙ্গে দিয়ে চলে যায়। তোরা কেবল হাসি দিবি তারা কেবল বসে আছে, চোখের জল দেখিলে তারা আরত রবেম্বা কাছে ! প্রাণের ব্যাখা প্রাণে রেখে 帝 প্রাণের জাগুণ প্রাণে ঢেকে, ও বে কেঁদে চলে ধায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ఆes ছুদিনের এ বিদেশে কেন এল ভালবেসে, কেন নিয়ে গেল প্রাণে বেদন । হাসি খেলা ফুরালো রে হাসিব আর কেমনে। হাসিতে তার কান্নামুখ পড়ে যে মনে। ডাকু তারে একবার কঠিন নহে প্রাণ তার, আর বুঝি তার সাড়া পাবে না। ’ ভৈরবী-একতাল।। ফুলটি ঝরে গেছে রে। বুঝি সে উষার আলো উষার দেশে চলে গেছে। শুধু সে পাখীটী, মুদিয়ে আঁখিটি, সারাদিন একৃল বলে গান গাহিতেছে। প্রতিদিন দেখত ধরে আর ত তারে দেখতে ন পায়, তবু সে নিত্য আসে গাছের শখে, সেইখেনেতেই বসে থাকে, সারা দিন সেই গানটি গায়, সন্ধে হলে কোথা ཧཱ་ཀ་ ধীয় ॥ ६छद्रदौ-4कडॉणी । মরণ রে তুহু মম শুম সমান। মেঘবরণ তুঝ মেঘ জটাজুট, রক্ত কমলকর রক্ত অধর-পুট, তাপ-বিমোচন করুণ কোর তব, মৃত্যু অমৃত করে দান। . তুহু মম শুাম সমান। মরণরে গুম তোহারই নাম। छिद्र विनद्रण पर निद्रगढ़ बाषद फू न च्हे६ि८माइ बांय। আকুল রাধা রিঞ্চ অতি জর জর, ३ब्रहे नङ्गन गॐ चळूषम कब्र संग्न, তু মম মাধব, তুহু মম দোসর, তুহু মম তাপ বুঢ়াও, মরণ তু আওরে জা ভূজপাশে তব লহু সম্বোধীি, আঁখিপাত মৰু আসৰ মোদি, औक्ख्यक्लेद cाइ।