রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ©86. আর আপন ভাবনা পারিন ভাবিতে তুমি লহ মোর ভার, পরিশ্রাস্ত জনে প্ৰভু লয়ে যাও সংসার-সাগর পারে। টোড়ি—একতাল।। গাও বীণা, বীণা গাওরে। অমৃত-মধুর অঁরি প্রেম গান মানব সবে শুনাওরে । মধুর তানে নীরস প্রাণে মধুর প্রেম জাগাওরে। ব্যথা দিওনা কাহারে, ব্যথিতের তরে পাষাণ প্রাণ কাদাওরে । নির শেরে কহ আশার কাহিনী প্রাণে নববল দাওরে। আনন্দময়ের আনন্দ আলয় নব নব তানে ছাওরে, পড়ে থাক সদা বিভুর চরণে, আপনারে ভুলে যাওরে। іни пуп মিশ্র ঝিঝিট-কাওয়ালি। চাহিন মুখে থাকিতে হে। হের কত দীন জন কঁাদিছে । কত শোকের ক্ৰন্দন গগনে উঠিছে, জীবন বন্ধন নিমেষে টুটিছে। কত ধূলিশারী জন মলিন জীবন .সরমে চাহে ঢাকিতে হে। শোকে হাহাকারে বধির শ্রবণ শুনিতে না পাই তোমার বচন, হৃদয় বেদন করিতে মোচন কারে ডাকি কারে ডাকিতে হে । আশার অমৃত ঢালি দাও প্রাণে, আশীৰ্ব্বাদ কর আতুর সন্তানে, अंशंशग्न छन ७केि शृंश् १iप्न চরণে হবে রাখিতে হে। প্রেম ও শোকে করিতে সাম্বল। বাধিত জনের ঘুঢ়াতে বস্ত্রণা, তোমার কিরণ করছ প্রেরণ .
ধাৰাজ-ভাল খামার। ডাকিছ কে তুমি তাপিত জনে তাপ হরণ স্নেহ কোলে । নয়ন সলিলে ফুটেছে হাসি ডাক শুনে সবে ছুটে চলে তাপ হরণ স্নেহ কোলে । ফিরিছে যারা পথে পথে, ভিক্ষা মাগিছে দ্বারে দ্বারে, শুনেছে তাহারা তব করুণ, সুধি জনে তুমি নেবে তুলে তাপ হরণ স্নেহ কেলে ॥ মিশ্র বেলাবর্তী—কাওয়ালি । ওহে দয়াময় নিখিল আশ্রয় এ ধরী পানে চাও। পতিত যে জন করেছে রোদন, পতিত পাবন তাহারে উঠাও। মরলে যে জন করেছে বরণ তাহারে বাচাও ॥ কত দুখ শোক, কাদে কত লোক, নয়ন মুছাও । ভাঙ্গিয়া আলয় হেরে পৃষ্ঠময় কোথায় আশ্রয়, (তারে) ঘরে ডেকে নাও । প্রেমের তৃষায়ু হৃদয় শুকায় দও প্রেম ক্ষুধা দাও । হের কোথা যায় স্থার পানে চায় নয়নে আঁধার নাহি হেরে দিক আকুল পথিক চাহে চারি ধার। সে বোর গহনে অন্ধ সে নয়নে তোমার বিরণে আঁধার ঘুমাও। সঙ্গহারা জনে রাখিয়া চরণে বাসনা পুরাও । কলঙ্কের রেখা প্রাণে দেয় দেখা , अंउिर्णिन शग्ने । इनम्न कनि श्ण नि नि । ... জি দূরে বাস্থ। ।