পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* eసి বালচিকিৎসা | হইলে প্রস্থতি ও পুঞ্জের জীবন সংশয়। (৪) গুটিকোস্তব পীড়া সত্ত্বে ইহার তীব্রতা বৃদ্ধি হয় । (৫) পূৰ্ব্বে দুর্বল -থাকিলে পীড়া সাংঘাতিক হইবে এমত নছে, বরং অনেক সবল ব্যক্তি সাংঘাতিক আরক্ত জ্বরে আক্রান্ত হয় । (৬) লিঙ্গ ও বয়স ভেদে পীড়ার আধিক্য হইতে পারে না। (খ) পীড়ার প্রকৃতি । ইহার উপসর্গ ও আমুষঙ্গিক ঘটনার সংখ্যা ও তীব্রতানুসারে পীড়া গুরুতর হয়। স্থানীয় অপকার যত অধিক হইবে, ইহার ভাবিফল তত মন্দ হইবে । বাঘী, পীনস, বাত, কণ্ঠ্যবেদনা, ব্রাইটtখ্য পীড়া ইত্যাদি যত প্রবল হইবে, ইহাও তত সাংঘাতিক হইবে। প্রতিষেধ । যাহাতে কোনরূপে আরক্ত জ্বরীয় বিষ শরীরে প্রবেশ করিতে মা পারে, সেই উপায় অবলম্বন করাই শ্রেয়ঃ । অনেকশনেক চিকিৎসকের নিকট নানা প্রকার ঔষধের নাম শুনা যায়, কিন্তু ঐ সকল ঔষধ কত দূর প্রতিষেধক তাহা বলিতে পারি না । অধুনা কেপন২ চিকিৎসক ধলেন যে, বেলাডনার ঐ শক্তি আছে। খৃঃ ১৮৫৩ অব্দে ইংলণ্ডেশ্বরীর “য়্যাগেম্যাম্ননৃ” এবং "ওডিনু” নামক দুই খানি অর্ণবপোতে ইহা বিশেষরূপে পরীক্ষিত হইয়াছিল, কিন্তু তাছাতে কোন ফল দশে নাই । চিকিৎসা । সরলরক্ত জ্বরে কোন প্রকার চিকিৎসার প্রয়োজন নাই । পীড়া আরোগ্য পরেও দুই বা তিন সপ্তাহ পৰ্য্যন্ত রোগীকে বাটীর বাহির হইতে দেওয়া অনুচিত। ব্যাধির সময়, রোগীকে উষ্ণবস্ত্রাবরণ, লঘু আহার প্রদান, এবং তাছার অন্ত্র পরিষ্কার রাখা এই তিনটি প্রধান কাৰ্য্য।