পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৪১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্বাস প্রশ্বাস-মন্ত্রের পীড়া । Sసిసి এতদ্বারা স্পষ্ট বোধ হইবে যে, পাচ বৎসর বয়ঃক্রম মধ্যে শ্বাসপ্রশ্বাস যন্ত্রের পীড়ায় যত শিশুর মৃত্যু হয়, তত অন্য যন্ত্রের পীড়ায় হইতে দেখা যায় না, অতএব এই সকল পীড়া বিশেষ মনোযোগ পূর্বক শিক্ষা করা কর্তব্য। শ্বাসপ্রশ্বাস-যন্ত্রের পীড়াসকল উত্তম রূপে পরিজ্ঞাত হইতে **Cat, as for zsättä (Physical oxamination) zoolজন। এই পরীক্ষা ছয়টি উপায়ে সম্পাদিত হয়। যথা–দর্শন, ংস্পশন, প্রতিঘাত, আকর্ণন, পরিমাপ এবং তান্দোলন । 'S 1 দশন (Inspection) ; a`ātāi zog &ttàরের গঠন, আজন্ম অসম কি সম, উক্ত প্রাচীরের স্পন্দন, প্রত্যেক মিনিটে ঐ স্পন্দনের সংখ্যা এবং তাহ সহজ কি কষ্টজনক ; উভয় পাশ্বের সমতা বা বিরূপতা, এবং তাছাদ্ধের স্পন্দনের শক্তি, ইত্যাদি জানা যায়। ২ । সংস্পশন (Palpation) । ইহার দ্বারা স্পন্দনের প্রকৃত অবস্থা বুঝা যায়। বক্ষঃস্থিত যন্ত্র সকলের । স্পন্দন বা ক্রিয়ার অবরোধ, ক্রিয়ার আতিশয্য বা হ্রস্বত, ফুফুসের হীন বিস্তার, বা ঘনীভূত হওন, বক্ষোন্তঃ বা হৃদ্বেষ্টে সিরম্ সঞ্চয়, ইত্যাদি অবগত হওয়া যায়। প্রতিঘাত (Percussion) | বায়ুগড় এেবং ן ס\ ঘন পদার্থে পৃথক২ প্রতিঘাত করিলে বিভিন্ন শব্দ উত্থিত হয় । এই ভৌতিক নিয়ম অবলম্বন করিয়া বক্ষঃপ্রাচীরে প্রতিঘাত করা যায়। সুস্থাবস্থায় সুবিস্তীর্ণ ফুক্ষুসের উপরি প্রতিঘাত করিলে যে রূপ শব্দ নির্গত হয়, ঘনীভূত ফুক্ষুস হইতে সেই শব্দ নির্গত হইবার সম্ভাবন নাই। এ নিমিত্ত