পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বক্ষোন্তর্বেষ্টেীষ । もの> দেখা. যায় । এই সময়ে আকর্ণন করিলে ঘর্ষণ-শব্দ শুনা যায়, কিন্তু এই শব্দ এককালে উভয় পাশ্বে শুনিবার সম্ভাবন নাই। পূর্বেই বলা হইয়াছে যে, বক্ষোন্তবেষ্ট দ্বিভাগে বিভক্ত, প্রদাহ জন্য উক্ত খণ্ডদ্বয় শুষ্ক হইয়৷ শ্বাস-প্রশ্বাস কালে তাছ রুক্ষভাবে ঘর্ষিত হয় এবং সেই ঘর্ষণ-শব্দ আকর্ণন দ্বারা শুনিতে পাওয়া যায়। ডাং রিলিয়েট ও বার্থেজ বলেন, এই পীড়ায় শিশুদিগের পৃষ্ঠদেশে আকর্ণন করিলে, শ্বাস প্রশ্বাস কালে বৃহন্নলের শব্দের ন্যায় এক প্রকার শব্দ শুনা যায় । পীড়া জারোগ্য হইলে, কিম্বা বক্ষোন্তর্বেষ্টের উভয় খণ্ডের সংযোগ অথবা তন্মধ্যে জল সঞ্চার হইলে ঐ দুই শব্দ, বিশেষতঃ ঘর্ষণ-শব্দ অন্তৰ্হিত হয় । সংস্পৰ্শন (Palpation) দ্বারা কণ্ঠস্বনি-শব্দের বিকম্পন (Wocal fromitus) অস্পষ্ট বা এককালে বিলুপ্ত হইতে দেখা যার । বেদনার জন্য প্রতিঘাত (Percussion) করা যায় না, কিন্তু করিতে পরিলে অতি দুর্বল প্রতিদ্বনি (Resomance) পাওয়া যায় । পীড়া আরোগ্যকালে ঘর্ষণ-শব্দ পুনর্বার শুনা যায়, কিন্তু ঐ শব্দ এক স্থানে অধিক দিন থাকিলে বক্ষোন্তবেষ্ট মধ্যে গুটিজ পদার্থ জন্মিবার সম্ভাবনা । ঘর্ষণ-শব্দ না পাইলে পীড়া আরোগ্য হয় নাই, এরূপ ধিবেচনা করা - উচিত নহে, যে হেতু, উক্ত বেষ্টের খণ্ডদ্বয় সম্পূর্ণরূপে সংলগ্ন হইতে পারে। কখন২ পীড়া এইরূপে আরোগ্য ন হইয়া খণ্ডদ্বয়ের মধ্যে জল সঞ্চয় হইতে পারে। ইহাকেই বক্ষউদক (Hydro: