পাতা:বালচিকিৎসা - প্রথম খণ্ড.pdf/৫১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্ষয়কশ | gSలిసి ব্যাধিগ্রস্ত হইয়া অত্যন্ত স্ফীত হইলে বিবিধ রোগের সহিত ভ্রম জন্মাইয়া দেয়, এই হেতু প্রদাহের বিস্তার জানিতে বিশেষ যত্ন করা অতীব কর্তব্য। প্রদাহ দ্বারা ফুফুস থও ঘনীভূত হইলে যে সকল লক্ষণ উপলব্ধি হয়, প্রায় সে সমস্ত লক্ষণ শ্বাসনলীয় গ্রন্থির স্ফীতত জন্য হইতে পারে, এই নিমিত্ত পীড়ার বিস্তার অবগত না হইয়া ঔষধ প্রয়োগ করা কদাপি উচিত নছে । স্থায়িত্ব । সচরাচর পীড়া প্রবল হইলে তিন হইতে সাত মাস মধ্যে মৃত্যু হয়, কিন্তু তাছ। পুরাতন হইলে অনেক দিন থাকিতে পারে। ডাং ওয়েষ্ট সাহেব বলেন যে, প্রবল পীড়া সাত মাস পর্যন্ত থাকে না, উহার পূর্বেই শিশুর মৃত্যু হয়, কিন্তু পুরাতম পীড়ায় আক্রান্ত হুইলে অনেক শিশু পণচ বৎসর পর্য্যন্ত জীবিত থাকিতে পারে । রোগ-নির্ণয়। . কোলিক দেহ-স্বভাব, শিশুর শারীরিক অবস্থা এবং দর্শন কালে অশুভ লক্ষণ নিরীক্ষণ করিলে অণমাদিগের চেষ্টা নিতুান্ত নিষ্ফল হয় না । পেশীক্ষয়, শক্তির খৰ্ব্বতা, স্বল্প শুষ্ক কণশ, জ্বর, ঘন শ্বাস প্রশ্বাস, বা শ্বাস-কৃচ্ছ, শরীরের অস্বাভাবিক উষ্ণতা, নাড়ীর দ্রুতগতি ইত্যাদি লক্ষণ প্রতীয়মান হইলে রোগ-নির্ণয় পক্ষে অনেক সুবিধা হয়। আবার প্রতিঘাত দ্বারা কোন স্থানে যগর্ভ এবং বায়ু-পূর্ণ শব্দ পাইলে আমাদিগের অনুমান छूप्लौडूङ इहे८द । স্বপ.বিরাম জ্বর ও ফুফুস প্রদাহের সহিত এই পীড়ার ཝ་སྐ জন্মিতে পারে, জ্বরের সাধারণ লক্ষণ, এবং ফুক্ষুস্ 27