পাতা:বাহ্যবস্তুর সহিত মানব প্রকৃতির সম্বন্ধ বিচার (প্রথম খণ্ড).pdf/১৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শারীরিক নিয়ম লন্ডনের ফল । ১৬৯ দশী সুপণ্ডিত ব্যক্তি জোতির্মণ্ডলীর বিষয় আলো চনা করিয়া তাহাদের প্রকাও আাইতি, পরিপটা রচ না, গতিবিধির অপ্রণালীএবং তাহাতে পরম শিল্প কর বিশ্বনির্মাতার আশ্চর্ষা কৌশল অবগত হইয়া আানন্দার্ণবে মগ্ন হন । তিনি আর চন্দ্ৰ সূৰ্য্যকে রাহু প্রত ও ধূমকেতুর উদয়কে কুলক্ষণ বলিয়া বিশ্বাস করেন না। র্তাহার নিশ্চয় আছে, যে চন্দ্ৰ স্বৰ্বের । প্রাত্যাহিক উদয়, বা তাহাদের নৈমিতিক গ্রহণ ঘটনা অধবা ধূমকেতুর পরিভ্রমণ, সমুদায়ই পরমেশ্বর-প্রতি ষ্ঠিত নির্দিষ্ট নিয়মানুসারে ঘটিয়া থাকে । এইরূপ, অসুশিক্ষিত আন্ত ব্যক্তির ভূমণ্ডলস্থ বস্তু সমুদায়ের প্রকৃত স্বভাব ও যথার্থ নিয়ম না জানিয়া নান কার্যের নানা প্রকার দৈব কারণ কল্পনা করে ; কি যিনি পদার্থবিদ্যায় পারদর্শীতিনি দুৰ্ব্বাদলস্থ শিশির বি লু ও হিমালয়ের জল প্রপাত, এবং চন্দ্রশেখরের অগ্নিশিখা ও প্রভাকরের প্রচও জ্যোতিঃ সমুদায়ই এক মাত্র মহান পরমেশ্বরের নিয়মানুযারী কাৰ্য্য জানিয়া পরিতৃপ্ত হন। তিনি কুরাপি অগ্নির তেজ ও জলের প্রভাৰ দেখিয়া তথায় দেব বিশেষের অধিষ্ঠান কম্পনা করেন না। তিনি ভারতবর্ষের ভাগীরধী বা আমে রিকার মিসিসিপী নদী সমুদায়েই অদ্বিতীয় অনস্ত স্বরপ বিশ্বপতির অপার মহিলা প্রত্যক্ষ দেখেন। এই রূপ, বিনি চিকিৎসা বিদ্যার যথার্থ তত্ত্ব বুখিয়াছেন, তিনি নিশ্চিত অবগত আছেন, ষে শারীরিক নিয়ম লঙঘন না করিলে নোগা উৎপন্ন হয় না । বাতৰি,