শারীরিক নিয়ম লঙঘনের ফল ৷ ১৭৩ শুডাভিপ্রায়ে সঙ্কল্পিত। এই সমস্ত স্বীকার করিলে, ইহাও অঙ্গীকার করিতে হয়, যে মানব জাতির সম্পূর্ণ বয়সে কলেবর পরিত্যাগ করাই পরমেশ্বরের অভিপ্রেত ; শারীরিক নিয়ম লঙঘনত্বারাতাহার। অন্যথা হইলেই ক্লেশের উৎপত্তি হয়। । যখন ইন্দ্রিয় সমুদায় নিস্তেজ হয়, ও সুখ ভোগের সামর্থ্য এককালে নষ্ট হয়, তখন যদি কেছ আপনার অজ্ঞাতসারে 'অনারানে পরলোক প্রাপ্ত হইতে পারে, এবং তৎ পরিবর্তে তাহার উত্তরাধিকারী আসিয়া মুখ সৌভাগ্য সম্ভোগ করে, তাহা হইলে পরাৎপর পরমেশ্বরের অপার কাৰুণ্য স্বভাবের কিছুমাত্র ক্ৰটি বোধ হয় না । এক্ষণে আমরা শারীরিক নিয়ম সমুদায় বিহিতবিধানে প্রতিপালন করিতে পারি না, " অত এব বোধ হয়, এক্ষণে যৌবনাবস্থা দূরে থাকুক, প্রাচীনাবস্থায় মৃঢ়া ‘ঘটনা হইলেও অতিরিক্ত ক্লেশ ভোগ করিতে হয় । কিন্তু এক্ষণকার অপেক্ষায় শারীরিক নিম্নম প্রতি পালনে সমর্থ হইলে, মৃত্যু-ঘাতনার বিস্তর লাঘব হইতে পারে ; তবে কত দূর হ্রস হওয়া সম্ভব তাহা নিরূপণ করিবার কাল স্যাপি উপস্থিত হয় নাই । ফলতঃ, পূর্বোক্ত সমস্ত কতা আলোচনা করিয়া দেখিলে ইহা সৰ্ব্বতোভাবে সম্ভাবিত বোধ হয়, যে যদি কোন ব্যক্তি সুস্থ শরীর গ্রহণ করিয়া ভূমিস্ত হয়, এবং পরমেশ্বরের নিয়মানুগত থাকিয়া সমুদায়। জীবন যাপন করে, ভৰে মৃত্যুকালে তার উৎকট মন্ত্ৰণ ঘাটিবেক ন; সে ব্যন্ধি জম্পে গল্পে জীণ
