জামিব ভক্ষণ । ১৮১ তিনি জামাদিগকে উপচিকীৰ্য বৃত্তি প্রদান করি। সঙ্কেডে ইহা জাপন করিয়াছেন, যে যে কর্মহারা জীবের যন্ত্রণা হয় তাহ কোন ক্রমেই বিহিত নহে। প্রাণিdণ হত হইবার সময়ে যে প্রকার আর্ত-নাদ, অঙ্গ-বৈকল্য ও অভ্র বিসর্জন যারা অস্তরের যাতল প্রকাশ করে, ডাহা দেখিয়া । শুনিয়া । কাহার অন্তঃক রণে কাবণ্য-রসের সঞ্চার না হয় ? অার, যিনি জীৰাঁ দাজ। তিমিই সংহতা । জীবগণ তাহার নিয়মানু সারে জন্ম গ্রহণ করে, এবং প্লাহারই নিয়মানুসারে নক হয়। অতএব, তাহার অনুমতি ব্যতিয়েকে জী- বের জীবন নাশ করা ফায়যুক্ত মহে, একারণ প্রণি- হিংসা অামাদের গায়পরতা বৃত্তিরও বিৰুদ্ধ। জীব হিংসা ( সুতরাং আমিষভোজন ) যেমন আমাদের স্বৰ্নপ্রবৃত্তির অভিমত নহে, সেইরূপ, ডাহা আমাদের অহিতকারী ব্যতীত কদাপি হিতকারী নয়, কারণ মৎ মাংস আাহার করিলে নিকক প্রবৃত্তির প্রৰলতা প্রভৃতি নানা প্রকার অনিক ঘটনা হয়। যে কাৰ্যা ধর্মপ্রবৃত্তির বিষয় এবং যাহার অনুষ্ঠান করিলে জতও ঘটমা হয়, তাহা কি প্রকারে পরমেশ্বরের অভিপ্রেত ৰলিয়া স্বীকার করা বার? যাহা পরমেশ্বর রের অভিপ্রেত নয় ডাহা কোন ক্রমেই কৰ্য নৰে । এ বিষরের এই একার মীমাংসা করা সম্পূর্ণ সময় ৰোগ হইলেও, অনেৰুৰুে বিদন ৰাতি তৎপ্রডি পক্ষে ষে ’ সৰুদ যুক্তি প্রদর্শন করেন, তাই বিৰোধি৷ করি। দেখা উছিত ।
