পাতা:বাহ্যবস্তুর সহিত মানব প্রকৃতির সম্বন্ধ বিচার (প্রথম খণ্ড).pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনুষ্যের মুখোৎপত্তির বিষয় । ৮৭ আমাদের মনশ্চেষ্টার অন্ত হইত, আমাদিগের প্রথম চেষ্টাই শেষ হইতঅত্যন্দ কালেই সৰ্ব বস্তু পুরাতন বোধ হইত। কিছুতে আর কোতুল খাকিত না, কিছুতেই উৎসাহ হইত না, এবং কোন বিষয়ে আশাবৃত্তি সঞ্চরণ করিত না। এমন যে পরম রমণীয় বিচিত্ৰ, সংসার তাহাও নিতান্ত নীরস বোধ হইত। • অতএব, পরমেশ্বর যে ব্যবস্থা করিয়াছেন, তাহাই সর্বোৎকৃষ্ট "তাগার উপর আর কখা নাই । যেরূপ মনোবৃত্তি সকল । সৃজন করিয়াছেন, তাহাদিগকে তমু পযুক্ত বিষয় সমুদায়ও প্রদান করিয়াছেন। ঐ সকল । বিষয়ের প্রয়োজন জানিয়া যথোচিত ব্যবহার করিলেই ইফটলাভ ও আনন্দ সঞ্চার হয়, আর এতদ্বিদ্ধাচরণ করিলে অনিষ্ট ঘটনা ও দুঃখোৎপত্তি হয়। পরম মঙ্গলালয় পরমেশ্বরতাহাদের গুণাগুণ অনুসন্ধান করিবার ভার আমাদের উপর সমপণ করিয়া । আম "দের মনোবৃতি সকলকে সদ। সব্যাপার রাখিবার কি সুন্দর কৌশল করিয়াছেন! পৃথিবীতে ধাগ গোধূমাদি শগ্য জমে, এবং তদ্দার । মানব দেহের পুষ্টি বর্ধাম হয়, কিন্তু তাহা নিস্তষ ও সুসম্পাদিত ন হইলে সুস্বাদ, মুঞ্জেীর্ণ ও বলাধায়ক হয়। না । পরস্তু এ সমুদার সাধন করিতে হইসে শরীর ও মন পরিচানন করিতে হয়। অতএব, জগদীশ্বর যৎ কালে শয্য সৃজন করিয়া তাহাতে ত্যুচিত গুণ সকল প্রদান করিয়াছিলেন, এবং মানব শরীরকে তনিষ্ঠ ধর্য ও শক্তি সমূদার যার সম্পন্ন করিয়াছিলেন -