পাতা:বাহ্যবস্তুর সহিত মানব প্রকৃতির সম্বন্ধ বিচার (প্রথম খণ্ড).pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ময়ূধ্যের মুখোৎপত্তির বিষয়। ৯১ তাহাদের এরূপ শুভকর সম্বন্ধ নির্দিষ্ট করিয়া দিয় ছেন, ইহাও অমর। কেবল সম্প্রতি জ্ঞাত হুইতেছি । এক্ষণে যে বাষ্পীয় মহাপোত পৃথিবীর অতি দূরবর্তী দেশ সমুদায়কে পরস্পর সন্নিকট করিতেছে, যে বেলুন যত্ন সহকারে ভূমণ্ডলের মনুষ্য গগনমণ্ডলে উডডীয়মান হইতেছে, ও যে দূরবীক্ষণ যন্ত্র উস্থিত নক্ষত্ৰ- লের সংবাদ নিমেষ মাত্রে এই অধোলোকে জানয়ন। করিতেছে. তৎসমুদায়ই পূর্কে অজ্ঞাত ছিল। পৃথি বীর সাংশেই এরূপ বিচিত্র পদার্থ, তাহাদের পর পর সামঞ্জস্থ্য, ও পরমাশ্চৰ্য্য কৌশল অব্যক্ত রহিয়াছে, তও প্রকাশার্থে কেবল অসাধারণ-ধীশক্তিসম্পন্ন সন্ধ্য দিগের উদয় হইবার অপেক্ষ। । জগদীশ্বর সৃজন কালেই এ সমস্ত সঙ্কল্প করিয়াছেন, এবং আমা দিগের মানসিক প্রকৃতি ও তৎসম্বন্ধ বাহ্য বস্তু সমুদ। য়কে তড়পযোগী করিয়া সৃষ্ঠি করিয়াছেন। তিনি পরম মঙ্গলালয়, bাহার দ্বারা যাহা কিছু উদ্ভাবিত হইয়াছে, তাহাই মঙ্গলদায়ক । তিনি যখন আসন দের সুখ-সঞ্চর শরীর ও মনের চেষ্টাধীন করিয়াছেন। তখন তদনুযায়ী ব্যবহারই নিশ্চিত শুভদায়ক, এবং অতিশয় আগ্রহ প্রকাশ পূৰ্বক তাহাতে প্রত্নত্ত থাক। । উচিত। দ্বিতীয়তঃ। সমুদায় মনোবৃত্তিকে পরস্পর সম্পূর্ণরূপ সমস্মীভূত করিয়া চরিতার্থ করা কৰ্ত্তব্য, নতুবা এ সংসারে যে প্রমাণ স্থায়ী সুখ সন্তোগের সম্ভাবম{ দ্বাছে, তাহ সম্পন্ন হয় না। কেবল ধন কিন্যা যশো