পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( . ) সবাই সমস্বরে বলে উঠল-“চল, রাজা মশাই তোকে Voos " সে ব্যস্ত সমস্ত হয়ে জিজ্ঞাসা করলে-“কেন ? কি জন্যে ?” লোকগুলো ত হেসেই আকুল-রাজা তাকে ডেকে পাঠিয়েছেন, সেই না কত অনুগ্রহ, তার আবার, কেন, কি জন্যে। লোকটা আহাম্মক নাকি ? বেচারী এমনি ভাবে আহাম্মক সেজেই বল্লে-“আচ্ছ, দাড়াও, আমি আগে খেয়ে নি, তারপর যাব।” সবাই কিন্তু চোখ রাঙিয়ে বল্লে-“আরে না, না, খেতে আর হবে না। রাজার হুকুম এখখুনি যেতে হবে। চল চল ।” লোকটা তখন গেছে রেগে, একটু গরম হয়ে বল্ল-“দেখ, তোমরা রাজার সিপাই হও আর যাই হও, বলছিবাদরামি কোরো না । আগে আমাকে খাওয়াটা শেষ করতে দাও, তারপর যাব । নয়ত যাও, বল গে তোমাদের রাজাকে এখানে আসতে, আমি যেতে পারব না ।” তখন রাজার সিপাইরা বুঝল যে-এ লোকটা নিতান্ত আহাম্মক বা বোকা নয়। এ আবার উল্টে সাতকথা শুনিয়ে দেয়। অগত্যা, তারা তার কথাতেই রাজী হয়ে বল্লে“আচছা আচছা খেয়ে নে ৷” সেই যাত্রী রাজ সভায় পৌঁছতেই রাজা তাকে খুব সমাদরের সঙ্গে অভ্যর্থনা করলেন, আর বল্লেন- “আসুন। এখানে નિઝુિજીછો. ”