পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SO পড়িয়াছিল। মোটরের ক্রমবৃদ্ধিশীল গতির সহিত মনটাও এমন বেগে চুটিয়া চলিয়াছিল যে মনে হইতেছিল বাসনার পথেও ঠিক এমনি নির্বিঘ্নে দ্রুতবেগে চুটিয়া যাওয়া চলে। দুই একবার মনের মধ্যে ইতস্ততঃ করিয়া, একবার कभणांब्र भूशन डांवा दक्यूटिड नित्रोकल कब्रिवांद्र 65छे। দেখিয়া, ব্ৰিজনাথ বলিলেন, “তোমাকে একটা কথা বলব মনে করাচি বিনয় । কিন্তু সে কথা বলবার আগে আর একটা কথা বলবার আছে।” সমুৎসুক হইয়া আগ্রহ সহকারে বিনয় বলিল, “কি কথা বলুন।” অপর পাৰ্থে বসিয়া কমলা তাহার পিতার এককালে এক জোড়া কথা বলিবার প্রস্তাব শুনিয়া শুধু উৎসুক নয়, DLL DDDD DD S S BB EEuB BDBBBS জবাব-জেরা-জুলুমের কঠোরতার মধ্যেও পিতার প্রকৃতি-গত ভাবপ্রবণতা লুপ্ত হয় নাই, এমন কি স্নায়বিক-দৌৰ্ব্বল্যে আক্রান্ত হইবার পর হইতে তাহা পুৰ্ব্বাপেক্ষা বরং বাড়িয়াছে ইহা কমলা ভালরূপেই জানিত। সুতরাং চলন্ত মোটরকারে বসিয়া যে দুইটি কথা বলিবার জন্য উপক্ৰমণিকারও আবশ্যক হইয়াছে তাহা যে নিতান্ত, সাধারণ ধরণের হইবে না। তাহ আশঙ্কা করিয়া কমলার মনে অস্বস্তির পরিসীমা রহিল না। সহাভিমুখে ব্ৰিজনাথ বলিলেন, “আমার প্রথম কথা, হঠাৎ তোমাকে তুমি ব’লে সম্বোধন করলাম ব’লে কিছু মনে করোনি তা ?” TBgEDBB DBD DBBBSDuBDBDDS DDDDSS BB করেছি, এ কয়েকদিন আপনার দিক থেকে যে স্নেহের ইঙ্গিত পাচ্ছিলাম আজ তার প্রমাণ পেয়ে ধন্য হলাম।” “তই যদি মনে ক’রে থাকো তাহলে অবশ্য এ বিষয়ে আমার আর-কিছু বলবার নেই। আমার দ্বিতীয় কথা, যে গ্রেহের ইঙ্গিত তুমি পেয়েছ বলছি, সে স্নেহের পরিমাণও বড় অল্প নয়। সেই মেহের দিক থেকে"-একবার একটু কাশিয়া কণ্ঠ পরিষ্কার করিয়া লইয়া, একবার অপাঙ্গে কমলার প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া বিজনাখ বলিলেন,-“সেই দেহের দিক থেকে তোমার প্রতি আমার একটা অনুরোধ আছে * afe [ পৌৰ আরক্তমুখে কমলা পথের দিকে মুখ ফিরাইয়া উৎকর্ণ इईण। বিনয় বলিল, “আদেশ করুন।” কিন্তু আদেশ অথবা অনুরোধ করিবার অবসর পাওয়া গেল না ; অকস্মাৎ মানুষের হৃদয়ের ভিতরকার যন্ত্র বন্ধ হইয়া মানুষ যেমন স্তবন্ধ হইয়া যায়, সহসা তেমনি একটাকোনো বিপত্তি ঘটিয়া একটা বঁটাকানি দিয়া মোটর কারখানা ধীরে ধীরে থামিয়া গেল। উপর হইতে যখন কোনো উপায় হইল না। তখন শোফ্যর রাস্তায় নামিয়া পড়িল, বনেট খুলিয়া কল-কব্জা পরীক্ষা করিল, অনেক ঠোকাঠুকি, অনেক মাজা-ঘাষা, অনেক অনুরোধ উপরোধ করিল, কিন্তু কোনো ফল হইল না,- পুনর্জীবনের কোনো লক্ষ্মণই দেখা গেল না। পথিকের দল চতুর্দিকে ঘেরিয়া দাড়াইয়াছিল,-তােহাঁদের কৌতুক এবং কৌতুহলের পরিসীমা ছিল না ; কিন্তু গাড়িখানাকে ঠেলিয়া লইয়া যাইবার জন্য যখন পাঁচ ছয় জন লোকের সন্ধান করা হইল তখন তাহারা প্ৰত্যেকেই দুই চারি পা পিছাইয় দাড়াইল-কৌতুক দেখিবার সময়টুকু ছাড়া তাহাদের অব সরের একান্ত অভাব । এমনিভাবে প্ৰায় অৰ্দ্ধঘণ্টা সময় কাটিয়া গেল। রৌদ্রের তাপ বাড়িয়া छैटिङछिण , গতিশীল মোটরকারে হাওয়া যত শীতল মনে হইতেছিল এখন আর তত মনে হইতেছে না ; রোহিণী যাইবার উপায়ও নাই প্ৰবৃত্তিও নাই, অথচ গৃহ দুই মাইলেরও কিছু বেশি দূর হইবে। সমস্ত কঠিন বলিয়া মনে হইল। দ্বিজেনাখ বলিলেন, “বাড়ি গিয়ে পাঁজিতে দেখতে হবে । মৃগশিরা নক্ষত্র যাত্রার পক্ষে অশুভ কি না। কিন্তু বাড়ি এখন যাওয়া যায় কেমন ক’রে ?” বিনয় উৎসাহের সহিত বলিল, “আপনার গাছতলায় ছায়ায় একটু অপেক্ষা করুন। আমি জশিডি গিয়ে গাড়ি নিয়ে आन्छ।” م.م " 婚 ছিজনাখ বলিলেন, “সে কাৰ্য ভূমিই ঘা করবে। কেন ? অপেক্ষা আমরা তিনজনেই করতে পারি, মহাযুৰ গিয়ে গাড়ি