পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

<මූලෝ নীরব চোখের ভাষা, এক নিমেষে। উচ্ছলি দেয় চিরদিনের আশা, তাহারি সেই দ্বিধায় কম্পমান দুটি একটি গান, এড়িয়ে চলা জলধায়ার হাস্যমুখর কলকলোচ্ছাস, পূজায় স্তব্ধ শরৎ প্রাতের প্রশান্ত নিঃশ্বাস, বৈরাগিণী ধূসর সন্ধ্যা অস্তসাগর পারে, তন্দ্ৰাবিহীন চিরন্তনের শান্তিবাণী নিশীথ অন্ধকারে,--- ফাগুন রাতির স্পর্শমায়ায় অরণ্যতল পুষ্প রোমাঞ্চিত, কোন অদৃশ্য সুচির-বাঞ্ছিত। বনবীথির ছায়াটিরে কঁাপিয়ে দিয়ে বেড়ায় ফিরে ফিরে, उांत्रि 5थ38नडा মৰ্ম্মরিয়া কইল যে সব কথা, তারি। প্ৰতিধ্বনিভির দুএকটা চৌপদী আমার সসঙ্কোচে পড়ে গেলেম ত্বরা। পড়া আমার শেষ হ’ল যেই, ক্ষণেক নীরব থেকে নন্দগোপাল উৎসাহেতে বলল হঠাৎ কেঁকে— “দাদামশায়, সাবাস । তোমার কালের মনের গতি, পেলেম তারি ইতিহাসের আভাস।” খাতা নিতে হাত বাড়ালো, চাদরোতে দিলেম তাহা ঢাকা, কইনু তারে, “দেখতে ভায়া, কোথায় আছে তোর অমিয়কাকা।” আবা-মারু জাহাজ, ২৭শে অক্টোবর, গঙ্গা [ পৌষ