(y প্রিয়দৰ্শন-তারই উপরে আমাদের অতিথি-পরিচর্য্যার ভার। বড় ভয় ছিল পাছে অবিশ্রাম অভ্যর্থনার পীড়নে আরাম-অবকাশ সম্পূর্ণ নষ্ট হ’য়ে যায়। কিন্তু সেই অত্যাচার থেকে রক্ষা পেয়েছিলেম । তাদের প্রাসাদের এক অংশ সম্পূর্ণ আমাদের ব্যবহারের জন্তে ছেড়ে দিয়েছিলেন। নিরালায় ছিলেম, ক্রটিবিহীন আতিথ্যের পনেরো আনা অংশ ছিল নেপথ্যে। কেবল আহারের সময়েই আমাদের পরস্পরের দেখাসাক্ষাৎ । মনে হ’ত আমিই গৃহকৰ্ত্তা, তারা উপলক্ষ্য মাত্র। সমাদরের অন্যান্য আয়োজনের মধ্যে সকলের চেয়ে বড় জিনিষ ছিল স্বাধীনতা ও অবকাশ । qथांन (यक क्या-गडा अछि । cल भूभाऊ शूद्राপীয় । এখানকার সওদাগরদের ক্লাবের মতো । কলকাতার যেমন সঙ্গীতসভা এও তেমনি । কলকাতার সভায় সঙ্গী LL0S DBDD DDD LD DBBBD DB BDB চেয়ে বেশি নয়। এইখানে আর্ট সম্বন্ধে কিছু বলবার জন্যে আমার প্রতি অনুরোধ ছিল ; যথাসাধ্য বুঝিয়ে বলেছি। একদিন আমাদের গৃহকৰ্ত্তার বাড়ীতে অনেকগুলি এদেশীয় প্ৰধান ব্যক্তিদের সমাগম হয়েছিল। সেদিন সন্ধ্যা বেলায় DDB sLK DDB BDD D DBDB DBDSSS SBBBDuD sBDBDBD DBBB DBDD DBDBD DuDSDu BEDkS DBBDBB DDD casts এখানকার ভারতীয়েরাও একদিন সন্ধাবেলায় আমাকে অভ্যর্থনা উপলক্ষ্যে এখানকার মাজপুরুষ ও অন্য অনেককে নিমন্ত্ৰণ ক’রে চা খাইয়েছিলেন। সেদিন আমি কিছু দক্ষিণাও পেয়েচি। এইভাবে এখানে কেটে গেল, একেবারে এদের বাড়ীর ভিতরেই। আঙিনায় অনেকগুলি গাছ ও লতাবিতান। আমগাছ, সপেটা, আতা । যে জাতের আমি তাকে এরা বলে মধু, এদের মতে বিশেষভাবে স্বাদু। এবার যথেষ্ট BD DBDBB DBBDDDBB Du DBDDBBD DDB DDB BD যাচ্চে। এখানে ভোজনকালে যে আমি খেতে পেয়েচি, দেশে থাকলে সে আমি কেনার পয়সাকে অপবায় আর কেটে খাওয়ার পরিশ্রমটাকে বৃথা ক্লান্তিকর বলে স্থির করতুম, কিন্তু এখানে তার আদরের ক্রটি হয়নি। ৰাৰ্থষ্টেট> [भांघ ५हे आर्डिनांव्र गऊांभ७rशेंद्र इांबांव्र स्त्रांभांमद्र शृंश्कर्बी প্ৰায়ই বেলা কাটান। চারিদিকে শিশুরা গোলমাল করাচে, খেলা কাবুচে-সঙ্গে তাদের বুড়ী ধাত্রীরা। মেন্ত্রেরা যেখানে সেখানে বসে কাপড়ের উপর এদেশে প্রচলিত সুন্দর বাতির ছাপদেওয়া কাজে নিযুক্ত। গৃহকৰ্ম্মের নানা প্রবাহ এই ছায়াদিগ্ধ নিভৃত প্ৰাঙ্গনের চারিদিকে আবৰ্ত্তিত। পর্যন্ত সুরবায়া থেকে দীর্ঘ রেলপথ ও রৌদ্রতাপক্লিষ্ট BDD D DD DD SDBDBBD DBBDBS DBDBBDBB পৌঁচেছি। জাভার সবচেয়ে বড় রাজ পরিবারের এইখানেই অবস্থান । ওলন্দাজের এদের রাজপ্ৰতাপ কেড়ে নিয়েচে কিন্তু প্ৰতিপত্তি কাড়তে পারেনি। এই বংশেরই একটি পরিবারের বাড়ীতে আছি তাদের উপাধি মন্ধুনগরো, এদেরই এক শাখা সুরবায়ায় আশ্রয় নিয়েচে । প্রাসাদের একটি নিভৃত অংশ আমরাই অধিকার ক’রে আছি। এখানে স্থান প্রচুর, আরামের উপকরণ যথেষ্ট, আতিথ্যের উপদ্রব নেই। রাজবাড়ী বহুবিস্তীর্ণ বহুবিভক্ত । আমরা যেখানে আছি তার প্রকাণ্ড একটি অলিন্দ, সাদা মাৰ্ব্বল পাথরে বঁাধানো, সারি সারি কাঠের থামের উপরে ঢালু কাঠের ছাদ। এই রাজপরিবারের বর্ণ লাহন হচ্ছে সবুজ ও হলদে, তাই এই অলিন্দের থাম ও ছাদ সবুজে সোনালিতে বিচিত্র । অলিন্দের একাধারে গামেলান সঙ্গীতের যন্ত্ৰ সাজানো। বৈচিত্র্যেও কম নয়, সংখ্যাতেও অনেক। সাতমুরের ও পাঁচসুরের ধাতুফলকের যন্ত্র অনেক রকমের, অনেক আয়তনের হাতুড়ি দিয়ে বাজাতে হয় । ঢোলের আকার ঠিক আমাদের দেশেরই মতে, বাজাবার বোল ও কায়দা অনেকটা সেই ধরণের। এ ছাড়া বঁশি আর ধনু দিয়ে বাজাবার তীতের যন্ত্ৰ । রাজা ষ্টেশনে গিয়ে আমাদের অভ্যর্থনা ক’রে এনেছিলেন। সন্ধ্যাবেলায় একত্র আহারের সময় তঁর সঙ্গে ভাল ক’রে আলাপ হ’ল। অল্প বয়স, বুদ্ধিতে উজ্জল মুখশ্ৰী। ডাচ ভাষায় আধুনিক কালের শিক্ষা পেয়েচেন, ইংরেজি অল্প অল্প বলতে ও বুঝতে পারেন। খেতে বসবার আগে বারান্দার প্রান্তে বাজনা বেজে উঠল, সেই সঙ্গে LEDDDS DDDD LLD LKO S SBB BBB DBDDD BDDS
