পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sዓ8 এখনকার ভদ্র-হিন্দুধৰ্ম্ম অতি উদার-অন্তত খাওয়া-পরা সম্বন্ধে ; সে জন্য লুব্ধ রসনা হইতে মনে আর ধৰ্ম্ম-রাসের সঞ্চার DD DD SS SDDDSSBDBBS DB L DBBDB L BDBB अबछेन थाँक्नेछेहङCछ । ভোজন-রস আধুনিক সাহিত্যে উপেক্ষিত হইয়াছে। স্বয়ং রবীন্দ্ৰনাথ এ রিসের প্রতি বিমুখ, আমরাও তাই বঞ্চিত হুইয়াছি। কিন্তু তিনিও এর প্রভাব একবারে অতিক্রম করিতে পারেন নাই। কমলার উপর গাজিপুর-যাত্রী খুড়ামহাশয়ের হঠাৎ যে স্নেহ হইল, তার মূলে কিসের কমপ্লেক্স ছিল ? খুড়ার বয়স হইয়াছে, কিন্তু ভোজন সম্বন্ধে তিনি নিম্পূহ নন। ষ্টিমারে রন্ধনের সৌরভ পাইয়া বৃদ্ধ দীর্ঘনিঃশ্বাস টানিয়া বলিতেছেন- “চমৎকার গন্ধ , বাহির হইয়াছে। ঘণ্টটা যা হইবে তা মুখে তুলিবার পূর্বেই বুঝা যাইতেছে। কিন্তু অম্বলটা আমি রাধিব মা ।” তরুণ যেমন অপরিচিত তরুণীর একটু হাসি একটু ছাচি একটু কাশি অবলম্বন করিয়া ভবিষ্যৎ দাম্পত্য-জীবনের স্বপ্ন রচনা করে, এই বৃদ্ধও তেমনি কমলার ফোড়নের গন্ধে ভবিষ্যৎ ব্যঞ্জন-পরম্পরা প্ৰত্যক্ষ করিয়া অনাথ। বালিকার মেহে বাধা পড়িয়াছিলেন। ফ্ৰয়েডের শিন্য নিশ্চয় অন্য ব্যাখ্যা করিবেন, কিন্তু আমরা কানে আঙল দিয়া রহিলাম। ভোজন-রস এখন থাক,-যে রস মানুষের মনে প্রবলতম, তার কথাই হোক। কামের বিবর্তনের ফলে যদি DBDDBS S LDEBK DDBDuSBDDS DB BD LsuDB DBDSDBDBD জিনিষ পাইয়া থাকি, তবে কিসের খেদ ? রসগ্ৰাহী ভদ্রজন ফুল চায়, ফল চায়, গাছের গোড়ায় কিসের সারা আছে খোজ করে না। নীরস বৈজ্ঞানিক গাছের গোড়া খুড়িয়া দুখুক, সারের ব্যবস্থা করুক, আপত্তি নাই। পচা জৈবিক সারে গাছ সতেজ হয়-ইহা সার সত্য কথা ;. কিন্তু ফুল ফল উপভোগ করিবার সময় কেউ তাতে সার মাখায় না । - কিন্তু অতীব লজ্জা সহকারে স্বীকার করিতে হইবে যে কেবল "ফুলে ফলে তৃপ্তি হয় না, গাছের গোড়ায় যে জৈবিক রস আছে তার আস্বাদও আমরা ‘মাঝে-মাঝে কামনা করি। সামাজিক জীবনে যা পীড়াদায়ক বা ঘূণ্য, এমন অনেক বস্তু নিপুণ রসাশ্রষ্টার রচিত হইলে আমরা সাদরে উপভোগ করি। <GD [ भांष নতুবা শোক দুঃখ নিষ্ঠুরতা লালসা ব্যভিচার প্রভৃতির বর্ণনা কাব্যে উপন্যাসে চিত্রে স্থান পাইত না। আসল কথা-আমাদের বহু কামনা নানা কারণে আমাদের অন্তরের গোপন কোণে নির্বাসিত হইয়াছে, এবং তাদের . অনেকে উচ্চতর মনোবৃত্তিতে রূপান্তরিত হইয়া হৃদয় ফুড়িয়া বাহির হইয়াছে। ইহাতেই তাদের চরিতার্থতা । এই সকল বৃত্তি সমাজের পক্ষে হিতকর, তাই সমাজ তাদের DLSS SEEDBDS DBDDYSBDDS DBBDS DBB SYzS DDBDD বলিয়া গণ্য হয়। কিন্তু যে-সব কামনা মাটি-চাপা পড়িয়াছে, তারাও, অহরহ ঠেলা দিতেছে। সমাজ বলিতেছে-খবরাদার, যদি ফুটিতেই চাও, তবে কমনীয় বেশে ফুটিয়া ওঠ । কিন্তু নিগৃহীত কামনা বলিতেছে-ছদ্মবেশে সুখ নাই, আমি স্বমূৰ্ত্তিতেই প্রকট হইতে চাই ; আমি পাষাণ কারা ভাঙিব, কিন্তু করুণা-ধারা ঢালা আমার কাজ নয়। সাবধানী রসাম্রষ্টা স্নেহশীল। পিতার ন্যায় তাদের বলেন-বাপু সব, তোমাদের একটু রৌদ্রে বেড়াইয়া আনিব, কিন্তু সাজ-গোজ করিয়া ভদ্র বেশ ধরিয়া চল; আর বেশি দাপাদাপি করিও না। তৃষিত রসজ্ঞজন৷ তাদের দেখিয়া বলেন—আহা, কাদের বাছা তোমরা ? কি সুন্দর, কিন্তু কেউ-কেউ একটু যেন বেশি দুরন্ত । ২ তাদের অষ্টা বুঝাইয়া দেন-এর তোমার निडाडझे ख़ानांझ ; डन नाई, qब्रा कि छूई नट्टे कब्रिाद नl, আমি এদের সামলাইতে , জানি ; এদের মধ্যে যে বেশি দুরন্ত, তাকে আমি অবশেষে, ঠেঙাইয়া দুরন্ত করিয়া দিব ; যে কম৷ , দুরন্ত, তাকে অনুতপ্ত, করিব ; যে কিছুতেই বাগ মানিবে না, তাকেও নিবিড়, রহস্যের জালে জড়িত করিয়া DDD DD S DDDD DBS BB DB DBBDYSDDS gB BD আর্ট । কিন্তু দু-এক জন অরসিক এত সাবধানতা সত্ত্বেও अश्किड श्न । ।

  • আর একদল রসম্রষ্টা তাদের আত্মজ্যের প্রতি অতিমাত্রায় স্নেহশীল। তারা এই সব নিগৃহীত কামনাকে বলেনকিসের লজ্জা, কিসের ভয় ? ' “অত সাজ-গোজো দরকার কি,-যাও, উলঙ্গ হইয়া রং মাখিয়া খেলিয়া এস। জনকতক লোলুপ রসলিন্স, তাদের সাদরে বরণ করিয়া বলিতেছেন- এই তা চরম আর্ট। কিন্তু সংযমী দ্রষ্টার দল