SR) è VO) প্রবন্ধের সঙ্গে যে কয়েকখানা ছবি দেখানো গেল তার সম্বন্ধেও একটু কিছু বললে বক্তব্য বিষয়টা খানিকটা পরিষ্কার হবে মনে করি । এইগুলোকে তিন ভাগে ফেলা যেতে পারে। এবং KSLLLLLL SLLY B DOD SBD DBBBS SYSS BB uuSDBDBDBDBDDD DEzS D BDu gD BBDBDS S BB DBDKDS SBBD DD BE EDBDBD DBBDDB BsDD BBDL অবশেষে আর ফাকি দিতে পারে নি । শয়তানের ছবিগুলো নিছক কল্পনার খেলা। কোনো শয়তানের মুখের সঙ্গে অন্যটার মুখের সাদৃশ্য নেই, তবু সব কটাই যে শয়তান তা বুঝতে কষ্ট হয় না। “হৃষ্ট শয়তান ও “সন্তপ্ত শয়তান” ছবি দুখানা একই আধার থেকে পাওয়া গিয়েছে, তবে তাদের প্রত্যেকের বিশিষ্টত ফুটে উঠেছে কোনো কোনো রেখাকে বহাল রেখে বা বরখাস্ত করে দিয়ে। রেখা নিৰ্বাচনের জন্য যে খুবই ধৈৰ্য্য ও খাটুনি দরকার তা এই দো-রোখা ছবিতে বেশ স্পষ্ট হয়ে ধরা পড়বে। আর কয়েকখানা ছবিতে পরিকল্পনার ( design ) স্থান খুবই বেশী। ইহাকে আবার দুটি কোঠায় ফেলা যায়। “জীবধারার হারা-চিহ্ন” ছবি কখানা প্ৰকৃত রূপ ও অপ্রকৃত কল্পনা মিশিয়ে তৈরি হয়েছে। আর “বসন্তের রাণী”, “বরাহ, अदडांद्र", ‘ठाकूबभा"७ ‘औीव्र दोब्र” छवि७८लl cलथलझे ঐ রকমের ভাব মনে আসে। এর মধ্যে “বরাহ অবতার” খানার অ্যাকবার কৌশল ও কারচুপি (lrawing) শিল্পীদের চোখে ধরা পড়বে। এই ছবিতে যে গোফ দেখানো হয়েছে তা” কিন্তু আসলে কোনো রেখা থেকে পাওয়া যায়নি, দেয়ালের ঐ জায়গাটায় পিপড়ের বাসা ছিল, তার দাগটিকে আর-আধু রেখার সঙ্গে মিলিয়ে দেখাতেই গোঁফের কল্পনা এসেছিল। ওটুকু জুটে উঠতে একটি দিনের সারাটি বিকাল প্রয়োজন হয়েছিল। এবং এইরূপ কোন কোন ছবি গুছিয়ে উঠতে ২৩ সপ্তাহ ও কোনটিতে বা কোনটির অংশটিতে আরও বেশী কিছু সময় নিয়েছে। <ඹුණේ মাক মূৰ্ত্তিচিত্রের দিক দিয়েই বোধ হয় এরকমের ছবির বিশি। ষ্টতা বেশী করে। ধরা পড়ে। এখানে ‘শিবাজী মায়াজ” ও “ক্যানিউটের সমুদ্র-শাসন” ছবি দুখানা একেবারে দুরকম মের। প্রথমটিতে রেখা-সমাবেশ আর দ্বিতীয়টিতে শুদ্ধ সীমারেখার নির্দেশ দ্বারা ছবি খুবই জোরালো হয়ে উঠেছে। ঐ দুই রাজার পরিচিত ছবির সঙ্গে ঠিক না মিললেও এতে যে দুই রাজারই বিশিষ্ট ভঙ্গিটি বজায় আছে সে কথা বোধ হয় বলে দিতে হবে না । যে সব ছবি এ প্ৰবন্ধে দেখানো গেল না তার সম্বন্ধে একটু কিছু বললে বোধ হয় দোষের হবে না। শ্ৰীযুত দক্ষিণারঞ্জন বাবু এমন কয়েকখানা ছবির কল্পনা পেয়ে- ] ছিলেন যা কায়দা করতে পারলে শিল্পের দিক থেকে অনেক লাভ হ’ত। মহাপ্ৰভু চৈতন্যদেবের ও মহাবীর নেপোলিয়নের একটি করে ছবি অতি সুন্দর ভাবেই পাওয়া গিয়েছিল, কিন্তু ভঙ্গর উপাদানের উপরে তার ছায়া পড়েছিল বলে তাকে আর ধরাও গেল না, রাখাও গেল না । দেয়ালের ফাঁটা-চটা থেকে তিনি বাউলের যে একখানা ছবির পুনকঁল্পনা করেছেন তা দেখলে শিল্পীরা এই নব-পদ্ধতির শক্তির পরিচয় পাবেন । আর একখানা চমৎকার ছবির বিষয় হচ্ছে সুৰ্যোর রথ-যাত্র । আরও একখানি চমৎকার ছবি চোখে ধরা পড়েও তাকে অঙ্কনে পাওয়ার মত কোন সুবিধা করতে না পারায় তা রাখতে পারা যায় নি। এইটির বিশেয় উল্লেখ করুবার উদ্দেশ্য এই যে সেটিতে সাধারণ ছবির মত আভাস ও আদরায় এত মিল, ছিল যে তা রাখতে পারলে বিস্ময়ের উদ্রেক করুত। সেটি ছিল মহারাণী ভিক্টোরিয়ার একটি মৰ্ম্মরমূৰ্ত্তির ছায়া । (8) এখন এই সব ছবি সম্বন্ধে সাধারণ ভাবে দু একটা কথা q GCVS of একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে আমরা যা দেখিয়েছি সবই মানুষের বা আর কিছু মূৰ্ত্তি চিত্র। জল বা স্থলের প্রাঙ্ক-; তিক কোন үe (seacape, landscape) сиsticati sifa রেখাঙ্কনের উপর এর ভিত্তি বলেই হোক, কি অন্য কোন
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩২
অবয়ব