পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سه (با বিশ্বম্ভরের সুখ হতে উচ্চজাতীয় ? আমি তা মানিনা।-- সুখের জাতিভেদ নেই। তীব্ৰতা আর স্থায়িত্বের ওজনেই 丐可可叶1 কুট তাকিকেরা হয়ত এখানে বলে বসবেন, না-ই হোক জ্ঞান সুখের কারণ, তবু তা অজ্ঞানের চেয়ে ভাল। জ্ঞান স্বতই বাঞ্ছনীয়, জ্ঞানই জ্ঞানের যথেষ্ট পুরষ্কার। কথাটা শুনতে খুবই ভাল কিন্তু কজন লোক সুখ বেচে জ্ঞান কিনতে চাইবেন ? যাদের আন্তরিক বিশ্বাস আছে যে জ্ঞানই সুখের বাহন, তারাই ছেলেদের জ্ঞানলালসা উদ্দীপিত করবার জন্য বলে-“লেখা পড়া করে যেই, গাড়ী ঘোড়া চড়ে সেই” কিন্তু যে সব ছেলেরা তাদের অভিভাবকদের চেয়েও তত্ত্বজ্ঞ তারা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করে ‘লিখিবে পড়িবে মরিবে দুঃখে, মৎস্য ধরিবে খাইবে সুখে।” অনেকে বলেন জ্ঞানই সত্য, সুতরাং জ্ঞানের উপাসনা করা মানেই সত্যের উপাসনা করা। কিন্তু সে কোন জ্ঞান ? যে জ্ঞান অব্যয় অবিনশ্বর। হাইড্রোজেন আর অক্সিজেন মিশলে জল হয় এ জ্ঞান কি তাই ? কে বলবে বৃহস্পতি গ্ৰহে ও দুটো জিনিষ মিশে চিনি হয় না ? কে বলবে অশ্বিনী নক্ষত্রে দুই আর দুই মিলে পাঁচ হয় না ? আমাদের সব জ্ঞানই আপেক্ষিক। কিন্তু আপেক্ষিক জ্ঞান निब्रअल नडा श्ड श्रांएन न। या निद्रक गडा नश, তা শিবও নয় সুন্দরও নয়- কেন না। শিব মানেই যা চিরন্তন, Wort attē. Ti “Never passes to nothingness' | জ্ঞান যে অশিবত্বের मूण उl csाष्थब्र डेश्रद्ध छे দেখতে । পাই। অর্থগৃহ, জ্যোতির্বিদ গ্রহশান্তির দোহাই দিয়ে অজ্ঞানীর পকেট মারচেন, নরহন্ত বৈজ্ঞানিক সুন্ম বৈজ্ঞানিক প্ৰণালীতে অজ্ঞানীদের জীবন সংহার করে BBDS DDDD S SBDDYuBBBD DDDD DDD শঠতায় ভ্ৰান্তি উৎপন্ন করে নিরীহ অজ্ঞানীকে অধৰ্ম্মের পথে dछेहन निCन्न गाएछन । তবে জ্ঞানকে আলো বলে কেন ? জানি না । আলোর পাবনী শক্তির চেয়ে প্ৰকাশিক শক্তিটাই আমরা বেশী निछि। क्रूि qई थकांनिक अखिद्र दशई-अभिन। এত বেশী আত্মপ্ৰকাশ ও বলপ্ৰকাশ করাচি যে, দুৰ্বল [ यजुन আত্মাগুলি একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জ্ঞানের আলো আছেই বলেই আমরা বৃক্ষশিশুদের মত পাশাপাশি দাড়িয়েও ঠেলা ঠেলি করে। মরচি। তবে আমরা আমাদের নারীজাতিকে ও-আলো হতে যথাসম্ভব বঞ্চিত রেখে কথঞ্চিৎ স্বস্তিতে আছি। তাদের আমরা নাকি বড়ই ভালবাসি, তাই পাছে জ্ঞানের অসহ আলোকে তাদের বাদুড়, কোমল মনশ্চক্ষু ঝলসে যায়—তাই তাদের জন্য স্নিগ্ধ অন্ধকারের ব্যবস্থা। তা ছাড়া সত্য বলতে কি, তাদের অশিক্ষিতাপটুত্বই এত প্ৰলয়ঙ্কর যে তার উপর এক পোচ জ্ঞানের বানিস फ्रिानgङ5७ ऊन्न श्ध्र । যীশু খ্ৰীষ্ট বারবারই বলেচেন যে স্বৰ্গরাজ্য শিশুর জন্য । আমাদের দেশের সাধু মহাত্মাদেরও সেই মত। কেন ? শিশু অজ্ঞান-সংসারের পাপ এখনো তাকে স্পর্শ করতে পারে নি। সে সরল। দু পয়সার জিনিষ হাতে দিয়ে চার পয়সা তার কাছ থেকে কেড়ে নেও, সে কথাও বলবে না । সে অনাসক্ত। এই সে একটা লাল কাঠের ঘোড়ার জন্য বায়না ধরলে-এমন উচ্চৈঃস্বরে ককিয়ে উঠলে যে বৃদ্ধ মাতাও পুত্ৰশোকে তেমন করে কঁাদেন না-আর এই একটা কমলা লেবু হাতে পেয়ে সব ভুলে গেল-কাচি লাল ঠোঁট দুটি ফুলের পাপড়ার মত হাসিতে ভরে উঠলো। হে জ্ঞানী, তুমি শিশুর মত বিশ্বাসী হও-নৈলে তোনার পারিত্রিক ভরসা অতি কম। তুমি হয় আবার ঠাকুরমার কথায় বিশ্বাস করতে শেখ যে চাদের বুড়ী হরিণ কোলে নিয়ে কাটন কাটাচে-মেঘেরা শালপাত খাবার জন্য দিগ্বিদিকে D DDYSuDB L0LB BBD BBB BDB DBDDD DBBSDDD পড়লো । খাটি খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মে বলে যে, যে সংসারে এসে পুণ্য করলে সে অনন্ত কাল স্বর্গে থাকবে, যে পাপ করলে সে অনন্ত কাল নরকে পচবে। চমৎকার । মানুষ যত দিন শিশু থাকে ততদিন মোটেই পাপ করে না-সুতরাং শৈশবে যার পঞ্চােত্বथांश्र्द्रि इ, उांव्र भङ डांशंगाबांन स्त्रांद्र cक्ष त्रांप्छ ? gरे लिांब ংশ ও হিরডের মত মহাপুরুষ অতি দুলভ। র্তারা অনেক শিশুকে অক্ষয় স্বর্গে বসিয়ে দিয়েছেন। তবে আশ্চৰ্য্য এইটুকু যে তঁরাও অপর শিশুহন্তাকে প্রাণদণ্ড দিতেন। মহাপুরুষত্ত্বে