পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৪৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R कवि कांड কলকাতায় সব দলবল নিয়ে উপস্থিত হয়েচি। আমাদের জোড়াসাঁকোর বাড়ি একতলা থেকে তিনতলা পৰ্যন্ত কলরবে মুখরিত হ’য়ে উঠেচে ; পা ফেলতে সাবধান হ’তে হয় পাছে একটা না একটা ছেলেকে মাড়িয়ে দিই, এমনি ভিড়। আমি অন্যমনস্ক মানুষ, কোন দিকে তাকিয়ে চলি DDB SDD BBD SS SDD gDBDSDDB SBD EBB D DD আমার পায়ের কাছে এসে প’ড়ে প্ৰণাম করে। কখন তাদের মাটির সঙ্গে চ্যাপ্টা ক’রে দিয়ে তাদের উপর দিয়ে LtODB DD gg DD ggD BBB DBDDB BD S SD0D S000 চলচি । 6भ८अद्म लक्ष७ qवाब 6नश्IS के नब्र। श cथक SDBBD DuSLG BDBD BuDB DD BDB DBDB KDSS DDS বাংলা তাদের দিনরাত সামলাতে সামলাতে হয়রাণ হ’য়ে পড়ােচ। কিন্তু আমাকে দেখবার লোক.কেউ নেই; স্বয়ং এণ্ডজ সাহেব পাঞ্জাবে আকালীদের নাকাল সম্বন্ধে তদন্ত করতে অমৃতসরে চ'লে গেচে। লেভি সাহেবেরা গেচেন বোম্বাই ; বীেমা আছেন শান্তিনিকেতনে। সুতরাং আমাকে ঠিকমত HBB DDBD KBS sBB DBDDD BDB OD DYBD আমি হয়ত উচ্ছঙ্খল হয়ে যেতে পারি। এমন আশঙ্কা আছে। আপাতত যাতা বই পড়তে আরম্ভ করেচি, কেউ নেই আমাকে ঠেকায়। তার মধ্যে লজিকের বই একখানাও নেই। এমনি ক’রে পড়া ফাকি দিয়ে বাজে পড়া প’ড়ে সাতাশ বছর কেটে গেল, এখন চেতনা হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু তার কোন লক্ষণ নেই। আমি ভেবেছিলুম। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি তোমাদের ছুটি ; তা যখন নেই তখন শারদোৎসব দেখা তোমাদের পক্ষে অসম্ভব ; কারণ ওটা হচ্ছে ছুটির নাটক। ওর সময়ও ছুটির, ওর বিষয়ও ছুটির। রাজা ছুটি নিয়েচে রাজত্ব থেকে, ছেলেরা ছুটি নিয়োচে পাঠশালা থেকে । তাদের আর কোনো মহৎ উদ্দেশ্য নেই কেবল একমাত্র হচ্ছে-—“বিনা কাজে বাজিয়ে বঁাশী কাটুবে সকল বেলা।” (ওর মধ্যে একটা উপনন্দ কাজ করচে, কিন্তু সেও তার ঋণ থেকে ছুটি পাবার কাজ । তোমরা যখন ছুটি পাবে আমরা তখন বোম্বাই অভিমুখে রেলপথে ছুটচি ৷ কিন্তু সে পথ মোগলসরাই দিয়ে যায় না, সে হচ্ছে বেঙ্গল নাগপুর লাইন। তারপরে BDDD BDDD BDBDS DBK DDBD DBBBBS BDDBBDSDD সিংহল, সিংহল হ’য়ে পুনশ্চ বোম্বাই। এমনি বে। বৌ শব্দে ঘুরপাক খেতে খেতে অবশেষে একদিন নভেম্বর মাসের কোন তারিখে শান্তিনিকেতনে এসে একখানা লম্বা কেদারার উপর চিৎ হয়ে পড়ব। তার পরেই আবার সুরু হবে সাতই পৌষের পালা। তার পরে আরো কতকি আছে তার ঠিক নেই। ছুটির নাটক লিখলেই কি ছুটি পাওয়া যায়? আমি ইস্কুল পালিয়েও ছুটি পেলুম না, ইস্কুলের আবৰ্ত্তের মধ্যে লাটিমের মত ঘুরতে লাগলুম। অঙ্ক কষতে ঢিলেমি করলুম, আজ চাদার অঙ্কের ধ্যান করতে করতে আহার নিদ্ৰা বন্ধ। ইংরেজি প্রবাদে এই রকম ব্যাপারকেই বলে থাকে ভাগ্যের বিদ্রুপ। এতদিন পরে আমাদের এখানে রৌদ্রোজিল, চেঙ্গার দেখা দিয়েচে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু সে শরতের ক্ষণিক বৃষ্টি। দিন সুন্দর, রাত্ৰি নিৰ্ম্মল, মেঘ রঙিন, বাতাস শিশির 8ዓ ●