পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

soo8 চিত্রাঙ্গদা। 8ՏԳ শ্ৰী প্রমথ চৌধুরী দুষ্ট অর্থাৎ প্ৰত্যক্ষ তা স্বতঃসিদ্ধ। তবে মনে রাখবেন, যে বিষয়ে তর্ক নেই-সেই বিষয়েই মানুষের তর্কের শেষ নেই। তাই DDSZBBDDK DBD D DB BBD BLB KYS BDDB যুগ যুগ ধরে করা হয়েছে। প্রতি অর্থ যদি হয় pleasure তাহলেই বামনাচাৰ্য্যের মতকে hিedonism এর কোঠায় BEBBB L S S S SBDD DBDY DL DLD TLYBD ও মতানুসারে কাব্য বিলাসের একটি উপকরণ হয়ে পড়ে অর্থাৎ মালচন্দন বনিতার দলে পড়ে যায়। এ তর্ক ইউরোপীয় পণ্ডিতরা দেদার করেছেন। বোধ হয় তঁদের সমধৰ্ম্মী পণ্ডিতের দল এদেশে সেকালেও ছিলেন। সে BDBBK DDD SDDDBBDBBS SYBBB BDDSDDDS EYDB উপরেই ঝোঁক দিয়েছেন। এমন কি নব্য আলঙ্কারিকদের আদি গুরুর নাম আনন্দবৰ্দ্ধনাচাৰ্য । এ আনন্দ যে কোনও লৌকিক আনন্দ নয়। সেকথা নব্য আলঙ্কারিকরা স্পষ্টাক্ষরে লিপে গেছেন। আনন্দের ইংরাজি pleasure নয় joy ৷ "..A thing of beauty is a joy for ever"-f ]Xeats"এর এ বাণী তারা বিনাবাকো শিরোধাৰ্য্যা করে নিতেন। কারণ নিরানন্দ হওয়াটাই সংসারের দাসত্বের ফল আর আনন্দই মুক্তি। প্রতি দৃষ্ট প্রয়োজন। একথা বলার অর্থ কাবামুত রসাস্বাদ করার আনন্দ ব্যতীত, কাবোর অপর কোন ও দৃষ্ট প্রয়োজন নেই। মানবমনের প্রতিসাধনষ্ট কাব্যের একমাত্র utility ৷ একথা প্ৰসন্নমনে মেনে নেওয়া অনেকের পক্ষে পুরাকালেও কঠিন ছিল, আর একালে একরকম অসম্ভব হয়ে পড়েছে। কারণ একালে মানুষের রক্তমাংসের যা প্ৰয়োজন তাই মানবজীবনের একমাত্ৰ প্ৰয়োজন বলে গণ্য হয়েছে এবং সেই প্ৰয়োজনের কায়মনোবাক্যে সাধন করাই জীবনের প্ৰধান কৰ্ত্তব্য বলে স্বীকৃত হয়েছে। সুতরাং কাবোর সার্থকতা আমরা মানুষের সাংসারিক প্রয়োজনের মাপকাঠিতে যাচাই করতে সদাই প্ৰস্তুত । কাব্যামৃত-রসের আস্বাদ যে মুক্তির আস্বাদ এ মতে সায় দেওয়া আমাদের পূর্বপুরুষদের পক্ষে অতি সহজ ছিল, BDD SBDDBY DSBDB BBBD S SBDD DDDS SDDDDS S জীবনের ধৰ্ম্ম হচ্ছে আত্মাকে তার দাস করা, আর মনের এই দাসত্ব হতে মুক্তির প্রসাদেই মানবাত্মা আনন্দ লাভ করে। আমি পূৰ্ব্বেষ্ট বলেছি যে, সকল দেশে সকল যুগেই অলঙ্কারশাস্ত্র হচ্ছে দৰ্শন-শাস্ত্রের একটি শাখা মাত্র । সুতরাং আমাদের দেশের দৰ্শন-শাস্ত্রের মুক্তির সঙ্গে কাব্যচর্চার মুক্তির জ্ঞাতিত্ব আছে ও উভয়েই স্বজাতীয় । একালে জীবনের প্রতি আমাদের দার্শনিক অবজ্ঞা নেই আছে অন্ধভক্তি। কারণ জীবন আমাদের পক্ষে এখন আর নিরর্থক নয়। আমরা এখন জানি যে জীবন হচ্ছে ক্ৰমবৰ্দ্ধনশীল এবং তার চরম সার্গিক তার সাক্ষাৎ পাওয়া যাবে ভবিষ্যতে । মৰ্ত্তাকে স্বর্গে পরিণত করবার শক্তি মানুষের তাতেই আছে। সুতরাং আমাদের কাম্য পদার্থ মোক্ষ নয় ভূস্বর্গ। জীবন আজও দুঃখময় কিন্তু আমাদের পক্ষে পরম পুরুষাৰ্থ হচ্ছে এই দুঃখময় জীবন থেকে পলায়ন করা নয়। তাকে জয় করা। কামনাকে বশ করা জীবনী শক্তির হ্রাস করা কারণ সে শক্তির যথার্থ কাৰ্য হচ্ছে কাম্য বস্তুকে বশীভূত ও আয়ত্ত করা। এখন আমরা evolution নামক নূতন বিশ্বকৰ্ম্মার সন্ধান SEBDBS SDDD SDBB LLLLlLLLLL DDDDDS SKDS 0S0DDS ঘোরানোকে পরম পুরুষাৰ্থ বলে মনে করি। কাল আগে ছিলেন প্ৰলয়কৰ্ত্ত, evolution-এর দৌলতে তিনি হয়ে উঠেছেন সৃষ্টিকর্তা । সুতরাং মানুষের যােত প্রকার সাংসারিক প্রয়োজন আছে তার সাধনা করাই এলুগে যথার্থ মানবধৰ্ম্ম । ফলে অর্থ কাম আমাদের আরাধ্য বস্তু হয়ে উঠেছে। তাই এযুগে আমরা সবাই হয় economical নয় political নয়। social সমস্তার হাতে কলমে মীমাংসা করবার জন্য ব্যগ্ৰ । ফলে কাব্য আমাদের এই সব প্ৰচেষ্টার কতদূর সহায় কি অন্তরায় সেই হিসেব থেকে কাব্যের মূল্য নিৰ্দ্ধারণ করবার প্রবৃত্তি আমাদের পক্ষে স্বাভাবিক। তবে দুঃখের বিষয় এই যে, এ সব দিক থেকে কাবোর সমালোচনা করায় সুধু অল্পবুদ্ধির পরিচয় দেওয়া হয়। কারণ এ জাতীয় DBBLBDDB BB DBiK DDD DDD LLBBS SDD BBD লাভ করলুম। কি আনন্দ লাভ করলুম তা নয়। এ জাতীয়