পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমার দেশ ta DBB KYS LYS S D DSBBDBDB DD KS যেন অবশ হয়ে আসে। পথের লোকের কোন মতে হাত পা, কান, মাথা, যথাসম্ভব ঢেকে নিয়ে হি হি করতে করতে যে যার গন্তব্যপথে দ্রুতপদে চ’লে যাচ্ছে। রাস্তা ঘাট সব 6यन 6ां । । ছোড়া কম্বলটা সৰ্ব্বাঙ্গে ভাল ক’রে জড়িয়ে ধীরে ধীরে ভবানীপুরের একটা পার্কের ভিতর প্রবেশ করলুম। মন্তবড় পার্ক। তারি এক অন্ধকার কোণে অতি সন্তৰ্পণে গিয়ে বললুম। কোণটা আমার অনেক দিনের c5न। कडनिन-कड श्ःश्ःcश् (सांव निcव qथान ব’সে ব’সে সময় কাটিয়েছি। হায় সেদিন ! সে সব কথা আজ আর ভেবে লাভ নেই। সুখ-দুঃখের বাহিরেই যে আজ এসে দাঁড়িয়েছি। আজি মনে কোন ক্ষোভ নেই, কারো প্ৰতি কোন অভিমান নেই, ব্যথা নেই-আছে ७भू@कॉंभांडणी क्ष কম্বলের নীচে হাতের শিশিটা শক্ত ক’রে ধরনুম। অদূরে বেঞ্চির উপর একটা লোক অনেকগুলো জামা कioए निन द'gन व'cन कि (शन लिथछिल । नि 6ऊ! ? কিন্তু সে লিখেই চলেছে। লোকটির দিকে পিছন ফিরে কম্বলটা ভাল ম’রে গায়ে, জড়ালুম। অন্ধকারে আমার আর কিছুই দেখা যায় না । আর কেন ? এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকবার আমার श्कूभ cनरे । उरे स्त्राय गत्र cन-श्रां७नl फूक्ष्द्रि ब्रि এখান থেকে বিদায় নেব। আঃ, মাগো, এই ভবানীপুর —একে যেন মায়ের মতই ভাল লেগেছে। কোথা থেকে দুটি অদৃশ্য স্নেহমাখা হাত যেন আমায় বুকে টেনে শিতে (DCC দেখে ফেলে। -শ্ৰী বিমল সেন চোখের সামনে সব যেন ঝাপসা হয়ে আসতে লাগল। চোখ বুজে শিশিটার ছিপি খুলে মুখের কাছে তুললুম। আমার সোনার ভবানীপুর । আসি ! হঠাৎ শিশি-সমেত হাতটা কে যেন বিপুল শক্তিতে চেপে একেবারে পিছন দিকে ঘুরিয়ে দিলে! ভয়ানক চমকে পিছন ফিরেই দেখি সেই লোকটা । সে যে কখন উঠে 'এসেছে চিন্তার মাঝে ডুবে আমি তা’ টের পাই নি। ভাবनम्रं, ङ, ञानांशं८ब्र, ऊर्थन भानि श् डेछिनूम । नमड শক্তি এক ক’রে তার হাতটা চেপে ধ’রে শিশি ছিনিয়ে নিতে চেষ্টা করলুম। পাগলের মত বললুম-খবরদার, ছেড়ে দ!ও বলছি-ভাল হবে না। কিন্তু লোকটা এক বটুকায় শিশিটা কেড়ে নিয়ে দূরে ফেলে দিলে । আমি বাঘের মত তার ঘাড়ের উপর লাফিয়ে প’ড়ে টুটি টিপে ধ'রে বললুম-পুলিশের লোক বুঝি ? দাড়াও ! লোকটা এক হাতে আমাকে ঠেকিয়ে বললে-আঃ থামো, থামো, আমি পুলিশের লোক নই। এসে। আলোতে । . আমাকে হাত ধ’রে টানতে টানতে সে সেই বেঞ্চিতে নিয়ে গিয়ে বসাল।

  • শরীর থর থৱ ক’রে কঁপিছিল। ভগবান, একি হল! আজই তা সব ল্যাঠা চুকে যেত, আবার কেন এ বাধা ?

লোকটিকে একবার ভাল ক’রে দেখে নিলুম। বয়স প্ৰায় পঞ্চাশ, কালো, কাঠখোট্ট গোছের চেহারা । সারা মুখে খোঁচা খোচা গোফ আর দাড়ী গজিয়েছে। একটা অপরিষ্কার ফতুয়া তার গায়ে-পায়ে জুতো নেই। তার চােখের দৃষ্টি অদ্ভুত ;-এক মুহূৰ্ত্তও সে দিকে চেয়ে থাকা যায় না। তার সেই প্রখর দৃষ্টি দিয়ে সে যেন আমার অন্তরের সবকিছু দেখে ফেলছিল। GRr