পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Soos ) পথে-প্রবালে ? tè শ্ৰীঅন্নদাশঙ্কর রায় মধ্যে মানুষের ওপরে মানুষের একটা স্বাভাবিক দাবী থাকে-অন্তরঙ্গতার দাবী, সামাজিকতার দাবী-মানুষ যে সমাজীপ্ৰিয় জীব। এ দেশের লোকও ও দাবী সম্পূৰ্ণ উপেক্ষা করতে পারে না, কিন্তু ওর সঙ্গে কিছু মৌখিকতার খাদ মিশিয়ে দেয়। “আজি দিনটা বড় ঠাণ্ডা, না ?” “তা ঠাণ্ডাই বটে।” এমনি ক’রে আলাপ আরম্ভ হয়, কিন্তু বেশিদূর এগোয় না, কারণ কথাবাৰ্ত্তার পুজিই হলো weather; পুজি ফুরোলে নিঃশব্দে সিগারেট ভস্ম করা ছাড়া অন্য পন্থা থাকে না। এরা বাচাল নয় বটে, কিন্তু বাকপটুও নয়। কথোপকথনের আর্ট এদের অজানা । বলেছি লণ্ডন সহরে নতুন কিছু দেখবার নেই, আয়তন সমৃদ্ধি ও সজ্জা ব্যতীত। তবু মোটাগোছের গোটা কয়েক sBBD DBDDS TDOuBD DS S gB BDBDBD DBD Bu টিউব বা ইলেকটিক রেলরাস্তা,-যেন পাতালপুরীর রাজপথ, যাত্রীরা নীচে নামছে, মিনিটে মিনিটে ট্ৰেণ পাচ্ছে, মাইলের পর মাইল যাচ্ছে, ট্ৰেণ থেকে নেমে মাটীর ওপরে উঠে আপিস আদালত করছে। মাটীর নীচে রেল, মাটীর ওপরে ট্রাম-বাস-ট্যাক্সি। কিম্বা যেমন কলে পয়সা ফেল্পে সিগারেট চকোলেট সর্দি কাশির ট্যাবলেট থেকে আরম্ভ ক’রে রেলের টিকিটু ডাকঘরের ষ্ট্যাম্প স্নানের জল উনুনের আগুন পৰ্য্যন্ত আপনা আপনি হাজির হয়, যেন দেবতার বাহন, স্মরণমাত্ৰ উপস্থিত। কিম্বা শ্ৰেমন উচু নীচু পাহাড় কাটা রাস্তা, দু’ধারে একই প্যাটানের একই রঙের একই সাইজের এক-এক সারি বাড়ী, একটা দেখলেই একশোটা দেখা হ’য়ে যায়। বাড়ীর আশে পাশে হয়ত এক টুকরো সবুজ, সবুজের ওপরে এক বালক রক্ত বা একমুঠো। হরিদ্র। কিম্বা যেমন সহরের স্থানে স্থানে মাঠ, গড়ের মাঠের চেয়ে চওড়া তাদের বুক, কিন্তু তেমন চিকণ নয়, বন্ধুর। পাহাড়-স্তনিত বক্ষ হ’তে ক্ষীরাধারার মতো হ্রদ।-রেখা নেমেছে ; সেই কৃত্রিম হ্রদে নরনারী দাঁড় টানে, সাঁতার দেয়, দমদেওয়া পুতুলজাহাজ ভাসায়, ইসের সাতার দেখে, ছিপ ফেলে মাছের আশায় দিন কাটায়। মাঠের মেঝের ওপরে সবুজ দুৰ্ব্বার কার্পেট। বিছানো, এত সবুজ আর প্রচুর ষে মুহূৰ্ত্তকাল অনিমেষ চেয়ে রইলে যেন সবুজ jaundice জন্মায়, তখন যেদিকে চোখ ফিরাই সেদিকে সবুজ। কালো কুৎসিৎ চিমনীর ধোঁয়ায় চোখ যখন নিজীবি হ’য়ে আসে তখন ঐ এক ফোটা সবুজ আরক তাকে প্রাণ ফিরিয়ে দেয়। ELBBBD BDDm DD LLDBLK KD S BBBD DDDS গাছেদের মাথায় সোনালী চুল। দুঃখের কথা এ দেশের ফুলে গন্ধ নেই। গুণ নেই রূপ আছে, ফুল নয় তো ফুলবাবু। তাই হাওয়া ফুলের গন্ধে বেহেঁাস হয় না, রাত ফুলের গন্ধে উতলা হয় না, মানুষের একটা ইন্দ্ৰিয় বুভূক্ষু LDBDB DD S S D DDDS KgB LDD YuB ES গ্ৰাউণ্ড। সেখানে ছোট ছেলেরা গাছে ওঠে, ছোট মেয়েরা বল নাচায়, কিশোরেরা ঘুড়ি ওড়ায়, কিশোরীরা বাজি রেখে দৌড়ায়, যুবক যুবতীরা টেনিস খেলে, বৃদ্ধের ব’সে ব’সে বিমায়, বৃদ্ধারা কুকুরের শিকলহাঁতে ঠিকঠাক ক’রে হাটে। সেখানে পোকাবাবুরা খুকুমণির ঠেলাগাড়ীতে চ’ড়ে দিগ্বিজয়ে বাহির হ’ন, মায়ের ঠেলতে ঠেলতে চলেন ও চেনামুখ দেখলে ফিক ক’রে হেসে দুটাে কথা ক’য়ে নেন, বাবার সময় ক’রে উঠতে পারলে খোকাপুকুর সফরে মায়েদের সহগামী হ’ন, এবং সেখানে যুগলের দল “আড়াল বুঝে আঁধার খুজে সবার আঁখি এড়ায়।” মাঠ বা পার্কগুলিতে যতক্ষণ থাকা যায় ততক্ষণ বুঝতেই পারা যায় না যে, লণ্ডনের ভিতরে আছি । জনসমূদ্রর মাঝখানে এগুলি এক-একটি দ্বীপ, দ্বীপের চারিধারে ঢেউয়ের ওপরে ঢেউ ভেঙে পড়ছে, সেখানে অনন্ত কলরোল। কিন্তু দ্বীপের কেন্দ্ৰস্থলে তার প্রতিধ্বনি পৌছয় না, তার দুঃস্বপ্ন মিলিয়ে আসে, সবুজ আসন পেতে মাটী বলে, “একটু বসো”, সোনালী চামর দুলিয়ে গাছেরা বলে, “একটু জিরিয়ে নাও।” DBDD GLBBB DDBBD HDBDD DDBD DB DBBB DDD BS দু’দণ্ড সে স্থির হয়ে বসতে চায় না, উদ্ভিদের মতো স্থাবর kJDL DB BDBSLB YKSDBDDS S Y S K BDBD उाप्क नानान् शब्र ७ाटक, उांत्र बाउडान श्खा cनहे। যেখানে সে আপিস করতে শেয়ার কিনতে টাকা রাখতে যায়। সেখানটার নাম লিটী, প্ৰায় হাজার দুয়েক বছর আগে তাকে নিয়ে লণ্ডনের পত্তন হয়। সিটীর পশ্চিম দিকে