VOR Trocadero, Guiemt RITSTtfờ VAft VGIGFR eta RF ছোট বড় মিউজিয়াম আছে পারীতে। Louvreএর ঐশ্বৰ্য্যের তুলনাই হয় না, তার আকার এতবড় যে সেটা একটা যাদুঘর নয় একটা যাদু-পাড়া, সমস্তটি একবার চােখ বুলিয়ে দেখতে श्'र्मिन cव्ग८) यात्र । स्त्रांभि त्रांभांव्र त्रांऐकालांद्र ty Venus de Miloর কাছে প্রতিদিন দু'তিন ঘণ্টা কাটাতুম, তাকে একটা স্বতন্ত্র ঘর দেওয়া হয়েছে, সে-ঘরে তার 可配码 邵可 চমৎকার বসবার বন্দোবস্ত হয়েছে, সে সব আসনে ব’সে যে কোনো angle থেকে তাকে নিরীক্ষণ করতে পারা যায়, বলা বাহুল্য যো-দিক থেকেই দেখি না কেন সব দিক থেকেই সে সমান সুদৰ্শন । তাজমহলকে যেমন বারবার নানা আলোকে দেখেও চির অপুৰ্ব্ব-মনে হয় গ্ৰীক ভাস্করের এই মানসী মূৰ্ত্তিটিকেও তেমনি। তবে আমার ভারতবর্ষীয় চোখ নিছক রূপ দেখে তৃপ্তি পায় না, এবং বিউটিফুলের অতৃপ্তির চেয়ে সারাইমের তৃপ্তিই তাকে প্রগাঢ়তর রস দেয়। সেইজন্যে “প্রজ্ঞা পারমিতা”র ওপরে তার একটা পক্ষপাত আছে, সে পক্ষপাত নিয়ে সে বিশ্বের সামনে তর্ক কন্বতে চায় না, সেটা ভারতবৰীয়ের ধাতের পক্ষপাত । আমাদের কালিদাস যে নীতিনিপুণ ছিলেন এহেন অপবাদ তাকে তঁর শত্রুতেও দেবে না, আশাকরি স্বয়ং দিঙনাগাচাৰ্য্যও দেননি। সেই শিল্পীই কি না । উমাকে শেষকালে জননীরূপে না একে তৃপ্তি পেলেন না। ফুলবতীর চেয়ে ফলবতী লতার প্রতি আমাদের ধাতুগত পক্ষপাত “উৰ্ব্বশীর” কবিকেও “কল্যাণী” লিখিয়েছে—perfection নয় পরিণতিই আমাদের প্রিয়। এবং নীতি নয়। রুচিই আমাদের অন্তমুখীন করেছে। বিৰসনা শুষ্ঠামাকে মা 3GS off GTDs føroyal Venust NFS fer বলতে পাৰ্বতুম, তবু যে বলিনে এর কারণ যতই নিখুঁত হােকনা কেন, Venusএর পরিণতি নেই, বৃদ্ধি নেই, সে আমাদের শুধু একটা রসই দেয়, জীবনের সমস্ত রস দেয় না, তার মধ্যে আমাদের কুমারের জননীকে দেখিনে—“নহ মাতা নহ কন্যা নহ বধূ সুন্দরী রূপসী!” লুভর মিউজিয়ামে “মোনা লিসা” (লেওনার্দে দা <ඹුණේ [বৈশাখ মানুষের পিছু নেয়, তাকে ভোলবার সাধ্য নেই, ইচ্ছা! কম্বুলেও চেষ্টা করলেও ভুলতে পারিনে। লুভীরে কিছু ‘ না হোক লাখ খানেক ছবি তো আছেই, . পৃথিবীর সেরা শিল্পীদের আঁকা। কেমন ক’রে বলব যে তার চেয়ে কেউ সুন্দরী নয় ? তখন তো মনে হচ্ছিল অনেকেই সুন্দরতরা । একে একে সকলেই মিথ্যা হয়ে গেছে, স্বপ্নদৃষ্টার মতো। প্ৰভাতী তারার মতো চােখে লেগে আছে সুধু “মোনালিসা”র হাসিট । ফরাসীরা এসব ছবি এসব মুক্তি নানা উপায়ে সংগ্ৰহ করেছে, সব উপায় সাধুও নয়। এদের অনেকগুলি যুদ্ধলব্ধ। রাজ্য জয় ক’রে অনেক বিজেতা অনেক রত্নই হরণ করে কিন্তু ফরাসীরা হরণ করেছে শিল্পসম্ভার। ফরাসীদের হারিয়ে দিয়ে বিসমার্ক অনেক কোটি স্বর্ণমুদ্রা আদায় করেছিলেন, সে সোনা এতদিনে ধূলা হয়ে গেছে, জাৰ্ম্মানী এখন পুনমুষিক । কোন জাতি কোন জিনিষকে বেশী দামদেয়। তাই নিয়েই তার ইতিহাস। ভারতবর্ষ যদি আত্মাকে সত্যিই তার সর্বস্ব দিয়ে কিনে থাকে। তবে ভারতবর্ষের আত্মা মরূবে না । ইংলণ্ডের বৃিটিশ মিউজিয়াম প্ৰভৃতি জাতীয় সম্পদ দেখে যা৷” মনে হয়ে হয়েছিল ফ্রান্সের লুভার, ত্রোকাদেরো প্ৰভৃতি জাতীয় সম্পদ দেখে তাই মনে হলো-ভাবলুম, ইংলণ্ড ফ্রান্সে জন্ম নিয়ে আত্মিক সুবিধা আছে, বাল্যকাল থেকেই মিউজিয়াম দেখতে দেখতে মানুষ হবে, বিশ্বমানবের শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিগুলির সঙ্গে পরিচিত হয়ে সৃষ্টিরহস্য ভেদ করব, তখন যদি আর্ট ক্রিটিক হয়ে উঠি তো বাংলা মাসিকপত্রের মাসিক সাহিত্য সমালোচনা করতে গিয়ে রসবোধের শ্ৰাদ্ধ করব না, চােখ পাকুবে কিন্তু মন পাকবে না, প্রতিদিন একটু করে বড় হবে। কিন্তু বুড়ো হবে না, আমার প্রাচীন দেশের পরিাश्रीक निकारक बांभांव्र ब्रुि-छद्र अखंब्र क्षाब्र१ श्व ५वर প্ৰতি দেশের নিজস্ব শিক্ষাকে আমার নিজস্ব শিক্ষার মধ্যে গ্ৰহণ করব। ফরাসী জাতিটা হচ্ছে যাকে বলে cosmopolitan-এর BBD D D LLL DLOBDDSsD DBD LLL DLBDBBDS প্ৰমাণ ওদের পথঘাটের নামগুলো। পৃথিবীর সব দেশের ভিঞ্চি-কৃত) কেও দেখলুম। তার সেই রহস্যময় হাসি ইতিহাস ও সব দেশের ভূগোল পড়বার যাদের সমন্ত্র নেই
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৬৬
অবয়ব