পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wኃ@b” সকল রূপকের এ একেবারে গোড়ার কথা । বাস্তব জগতের সঙ্গে মনের যে দুশেছন্ত গ্ৰহী আছে, সে বন্ধন হতে সম্পূর্ণ মুক্তিলাভ ক’রে অন্তদৃষ্টির দ্বারা স্বাকল্পিত ছায়ালোকে Set Is NCIS gear Gir flowing changing worldএর স্বরূপকথন রূপকের ধৰ্ম্ম । বাস্তবের অস্তিত্ব একেবারে BD DD DD S DDDS DD DBBBSDBBDS B0BBS DD MD S BDD S S BSBL DDD S SDD BDBiYYBBBDBD শিল্পীসুত্র। রূপক রচনা কালে কবির অন্তরে ধ্যানমৌনতার যে সুনিবিড় সংস্থিতি আসে, রূপকের মৰ্ম্মবোধ করতে হলে পাঠকেরও অন্ততঃ অংশতঃ কবিমনের এই ধরণটি নিজের মধ্যে আনা আবশ্যক। নইলে সৌন্দৰ্য্যানুভূতি ELES OLS LLKD sBLL DBDLD BDB BDSLY KBSDD হারাবে, তর্কের ঝড়ে শুধু ধূলিই উড়বে—চিত্ত আনন্দে DDS BEELS DBBDZ DBBDB DBDS S DBDDD DD KBDBDBB অদেহী বস্তুকে রক্তমাংসের দেহে দেখতে চায়, কারণ তার ধরবার ছোবার আকাঙ্ক্ষা সুন্নতার দিকে যেতে DS uuB Du BB BDS DBD DDD SBBDB হৃৎপিণ্ডের ধ্বনি শ্রবণে তার আনন্দ,-দূরত্বের ব্যবধানে শুধু একটী দৃষ্টির মধ্যে সমস্ত প্ৰাণ পুরে পরস্পরের প্রতি চেয়ে থাকা তার কাছে অসার্থক। স্কুলের দিক থেকে মনের এই কামনার মুখ ফেরাতে না পারলে রূপকাকাব্যের পরিকল্পনার একেবারে সুস্পষ্ট নির্দেশ পেতে, অর্থাৎ সাধারণ বিশ্লেষণ-রীতির formula দিয়ে তার রূপ পরিষ্কার দেখতে DBD DD DDBD S S S S DBBB DBD D DBBBB প্ৰাৰ্থ>ি [ বৈশাখ যুগের যন্ত্রশক্তির একটা বিগ্ৰহ ? তার রঞ্জনের সঙ্গে “ফান্তনীর চন্দ্ৰহাসের মিল আছে কি ?-এ সকল প্রশ্ন মনোভাবের এই স্থূলতার ফল, এবং এবম্বিধ প্রশ্ন শুধু নিরর্থক নয়, সৌন্দৰ্য্যবোধের অভাব জ্ঞাপক। শ্ৰীযুক্ত প্রমথ চৌধুরী বলেছেন, ‘কাব্যের তাজমহলে রাত্রি বাস করা চলে না কেননা অত সৌন্দৰ্য্যের বুকে ঘুমিয়ে পড়া কঠিন।” রূপকের তাজমহল হয় না, যেহেতু তার দেহ প্ৰস্তরনিৰ্ম্মিত নয়। মেঘের বক্ষে হাত রাখলে হাতে শুধু শৈত্যানুভব হবে, রক্তমাংসের সংস্পৰ্শজনিত চাঞ্চল্য মনে উদয় হবে না। রূপকেরও ঐ একই ধৰ্ম্মমেঘেরই মত সে elusive। সুতরাং ও বস্তুর দ্বারা যদি কোনো মহল রচনা করা যায়, সে মেঘমহল। রূপক কাব্যের মেঘমহ’লে “রাত্রিবাস”করা হয় তো চলে, কারণ তার মধ্যে ক্ষণকালের অবস্থানেই অত্যন্ত ঘুম আসতে থাকে। এবং সমস্ত ইন্দ্ৰিয় ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে যাবার পরেই মনশ্চক্ষুর সম্মুখস্থিত কালো যবনিকাটা সহসা স’রে গিয়ে নূতন নূতন দৃশ্যপট দৃষ্টিপথে আসতে থাকে। এ অবস্থাকে স্বপ্নদেখা বলা হয়, এবং ইয়েটস। তঁর কাব্যে এর প্রতিই ইঙ্গিত করেছেন। জীবনটা অবশ্য স্বপ্ন নয়, কিন্তু স্বপ্নে যে জীবন আছে একথা যুগ যুগ থেকে পৃথিবীতে সৰ্ব্বজন, বিদিত। রূপকাকাব্যের শিল্পলক্ষ্মীর চোখে বিদ্যুৎ নেই, DBDL S BBBB DiMES DDD SBB DBBD DDBB LEE DD না, দেখা যায় পরম রমণীয় নিদ্রালিস শৈথিলা, কেশে বেশে এলায়িত ভাব ।