পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

oec. চীনে হিন্দুসাহিত্য শ্ৰীপ্ৰভাতকুমার মুখোপাধ্যায় ও শ্ৰীসুধাময়ী দেবী কুমার জীবই প্ৰথম চীন ভাষায় অশ্বঘোষের জীবনচরিত রচনা कg:न् । শ্ৰব্ৰেহ্মাৎপাদশাস্ত্ৰ নামক একটী মূল্যবান দাৰ্শনিক গ্রন্থের লেখক হইলেন অশ্বঘোষ এইরূপ অনুমান করা DBS LLLLLL LY BBBB D KiD D DD DBDD করেন। ৭১০ খ্ৰীষ্টাব্দে খোটানিবাসী শিক্ষানন্দ পুনরায় ইহার BBDD DBDS iS BB iOBBDS DDD D DD হইতে হয় নাই ; মূল দুইটী গ্রন্থের একটী আনা হইয়াছিল উজ্জয়িনী হইতে, অপরটা আনা হইয়াছিল। খোটান হইতে । YY DD DBSLDDB DSLD DB sBSLDD DB DBBBBDBD DDD S জাপানী পণ্ডিত সুজুকি যে অজ্ঞাতনামা চীনা লেখকের উল্লেখ করিয়াছেন, তাহার মতে শিক্ষানন্দ যে গ্রন্থটীি আনিয়াছিলেন, সেইটাই দুইটীর মধ্যে অধিক পুরাতন । কতিপয় চীনা বৌদ্ধ শ্ৰমণের সাহায্যে শিক্ষানন্দ তাহার অনুবাদ করেন। কিন্তু পরমার্থের অনুবাদ জনসাধারণের নিকট অধিক সমাদর गाड कब्रिग्रांछि । भूष्णन गश्डि अश्वालिब्र यथछे भिण मांदछ বলিয়াই যে ইহার আদর তাহা নয় ; ফাৎসাং নামক এক বৌদ্ধ পণ্ডিত ইহার একটী সুন্দর টীকা রচনা করাতেই ইহার भूगो बाल्मि। शिब्रांछि । अनक नभत्र भूल वान निया qछे টীকাই অধিক পাঠ করা হয়। শ্রদেব্ৰহ্মাক পদের লেখক কে, এ বিষয়ে বহু মতভেদ আছে। সুজুকি বলেন বুদ্ধচরিত প্ৰণেতা অশ্বঘোষই এই গ্রন্থের লেখক । তিনি ঐ গ্ৰন্থ হইতেই প্ৰমাণ সংগ্ৰহ করিয়া দেখাইয়াছেন যে মহাযানের যথার্থ প্ৰবৰ্ত্তক হইলেন অশ্বঘোষ। ফরাসী পণ্ডিত লেভী এই গ্ৰন্থ প্রসঙ্গে বলিয়াছেন, বুদ্ধ চরিতের কবি এই গ্রন্থে গভীর দার্শনিক ও আধ্যাত্মিক তত্ত্ব সকল ব্যাখ্যা করিয়াছেন। বৌদ্ধধৰ্ম্মের পুনরুদ্ধারের জন্য যে মতটর প্রয়োজন ছিল তিনি সেই মতটী এই গ্রন্থে সতেজে ফুটাইয়া তুলিয়াছেন। জাপানী অধ্যাপক তাকাকাসু বলেন যে পুরাতন চীনা, ত্রিপিটকের তালিকাগুলিতে এই গ্রন্থের BBDS BD DBDSDBD DBB BDLL KLE DD KS সুতরাং গ্রন্থটি যে অশ্বঘোষের রচনা সে বিষয়ে নিশ্চিত কোনও ७थंभांषं नांद्दे ॥ ७ांः भूद्धांकांौ नांभक विथांड खांशांनैौ পণ্ডিতের মতে শ্ৰীৱেন্ধৎপাদশাস্ত্ৰ সংস্কৃত হইতে আদৌ অনুদিত নয় ; মূলতঃ উহা কোনও চীনবাসীর লেখা। डैशब्र विशाल (वं qछे अश् cणथक नांशोंडन ७ अनाबद्ध মত দুইটীর সমন্বয় করিতে চেষ্টা করিয়াছেন এবং উহা পরবত্তী যুগের রচনা। DBD DDDSDBDDD LLSuTB DBDD KSLLLBBB রচয়িতা অনগ্ৰযোনাই। মূল সংস্কৃত গ্ৰন্থখানি বহুদিন পূর্বেই হারাইয়া গিয়াছে। ৭৮৪ হইতে ৮০৮ খ্ৰীষ্টাব্দের মধ্যে যে চাঙঙান তালিকা সংগৃহীত হয়, সেই তালিকায় মূল গ্ৰন্থ খানির উল্লেখ রহিয়াছে। তখন পৰ্যন্ত গ্ৰন্থখানি লুপ্ত হইয়া षांत्र नांझे । শ্ৰেদেহাৎপাদশাত্ৰ লেখার উদ্দেশ্য সম্বন্ধে লেখক বলিতেছেন যে “মহাযান সূত্রগুলির মধ্যে ইহার সকল মতই যদিও বাখ্যা করা হইয়াছে, তবুও সকল মানুষের বোধশক্তি একই প্ৰকার নয় ; একই বস্তু বিভিন্ন মানব আপন মনের গতি অনুযায়ী বিভিন্নরূপে গ্ৰহণ করে। জ্ঞানলাভ করিবার পথও সকলের এক নয়। সুতরাং এই গ্ৰন্থ হইতে কেই কেহ জ্ঞানলাভ করিতে পারে এই উদ্দেশ্যে গ্ৰন্থটি লিখিতেছি । এই গ্ৰন্থ লিখিবার আর একটী কারণ আছে। তথাগত বুদ্ধের সময় যে সকল ব্যক্তি তাহা শুনিতেন তঁাঙ্গাদের ধারণাশক্তি প্ৰখর ছিল। উপরন্তু বুদ্ধের অমৃতময়ী বাণীতে ও তঁহার জীবনের প্রভাবে ধৰ্ম্মের নিগুঢ় অর্থ সরল সুন্দর হইয়া উঠিত। সুতরাং তখন কোনও দার্শনিক তত্ত্বের প্রয়োজন हिल न । বুদ্ধের নির্বাণলাভের পর এক শ্রেণীর লোক তাঙ্গাদের সুতীক্ষা ধীশক্তির প্রভাবে, অল্প কয়েকটি সূত্র পাঠ করিয়াই সূত্রগুলির বহুবিধ অর্থ হৃদয়ঙ্গম করিতে সক্ষম হন। আর এক শ্রেণীর লোক সাধারণ ভাবে বহু গ্ৰন্থ পাঠ করিয়া সহজেই তাঙ্গাদের অর্থ বুঝিতে পারেন। অন্য আর এক শ্রেণীর লোকদের বোধশক্তি অপেক্ষাকৃত কম, তাহারা বিস্তারিত টীকার সাহায্যে সুত্রের অর্থ বুঝিতে সক্ষম হন। আবার এমন লোকও দেখা যায় যে র্যাহাদের বোধশক্তি কম। অথচ বিস্তারিত ব্যাখ্যা পাঠ করিতে অনিচ্ছুক। একটা মতের