পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

seos জড়ের উপাদান Ne^) শ্ৰীশিশিরকুমার মিত্র ক্লাসুের ছাত্র পরীক্ষাটি করিতে পারেন। একটা কঁাচের পাত্র দুইতে বায়ু নিষ্কাসিত করিয়া যদি পাত্রের ख्रिङब्र विश्J९ थांबांश् फ्रांणांन यांव्र उठाव बूक्ष यांऐव ६य পাত্রের একপ্ৰান্ত হইতে অপর প্রান্তে এক অদৃশ্য রশ্মি যাইয়া পড়িতেছে। রশ্মি কাচপাত্রের যেখানে পড়ে সেখানটা হরিতাভ রঙে রঞ্জিত হইয়া উঠে। প্রশ্ন হইল এ রশ্মিটি কি ? এ রশ্মি যে আলোক নয় তাহ সহজেই প্ৰমাণ করা যায়। কাচপাত্রের কাছে যদি একটা সাধারণ চুম্বক লওয়া যায়। তবে দেখা যায় যে এ রশ্মির পথ বাকিয়া গিয়াছে। আলোকরশ্মির কাছে চুম্বক লইয়া গেলে তাহার পথ বাকে না। যখন চুম্বকের আকর্ষণে রশ্মি বঁাকে তখন বোঝা যায় যে রশ্মি বিদ্যুৎপ্ৰবাহ মাত্র। ঘরে বিজলী বাতির কাছে যদি চুম্বক ধরা যায় তাহা হইলে দেখিতে পাওয়া যাইবে যে বাতির জলন্ত ফিলামেণ্ট একটু বাকিয়া গিয়াছে - ইহার কারণ তাহার ভিতর দিয়া বিদ্যুৎ প্ৰবাহ চলিতেছে । কিন্তু প্ৰশ্ন উঠে যে বিদ্যুৎ প্ৰবাহ সচরাচর পরিচালক বস্তুর মধ্য দিয়া চলিয়া থাকে, কিন্তু এক্ষেত্রে প্রায় বায়ুশূন্য কাচপাত্রের ভিতর দিয়া যে বিদ্যুৎ-প্রবাহ চলিতেছে তাহা কিসের আশ্রয়ে ? উত্তর এই যে কাচপাত্রে যে একটুখানি বায়ু বাকি থাকে তাহার অণুপরমাণু বিদ্যুৎ সঞ্চারিত হইয়া ওঠে। ফলে বিদ্যুৎ এই অণু,পরমাণুর ঘাড়ে চড়িয়া পাত্রের একপ্ৰান্ত হইতে অপর প্রান্তে যায়। বৈজ্ঞানিকেরা সৰ্ব্বদাই একটু সন্দিগ্ধ প্রকৃতির লোক। ইহারা কোনও কথা সহজে বিশ্বাস করিতে চাননা। প্রায়-বায়ুশূন্য কাচপাত্রে বিদ্যুৎ প্রবাহ বাকি বায়ুর অণুপরমাণু ইত্যাদির উপর ভর করিয়া যাতায়াত করিতে পারে-এ বেশ সঙ্গত কথা। কিন্তু তবুও DDDD SDD DD D BDBDB BBBD S BDBB BBB দরকার। - যে কণাগুলো বিদ্যুৎ বহন করে তাহাBS S LOBB SDDD S SLL L BDS BBSTK S SDDDD বিদ্যুতই বা বহন করিতেছে তাহ পরীক্ষা করিয়া এ সম্বন্ধে নিঃসন্দেহ হওয়া দরকার। পরীক্ষণ সুরু হইল। পরীক্ষা भूस ८लांचा नम्र,-अनक ब्रिवश, बूकि ७ योजन डांडा গড়ার পর পরীক্ষার ফল বাহির হইল। এই সব পরীক্ষা প্ৰথম নুরু করেন এক জৰ্ম্মণ বৈজ্ঞানিক-ও সেই সঙ্গে সঙ্গে কেজি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জে, জে টমসন। ইহাদের পরীক্ষার ফলে দেখা গেল যে, ওজন দেখিয়া বােধ হয় বটে যে বিদ্যুতবাহী কণার মধ্যে অনেকগুলিই সাধারণ অণুপরমাণু মাত্র। কিন্তু এমন আবার অনেক কণা দেখা গেল যাহাদের ওজন হাইড্রোজেনার পরমাণুর দুই হাজার ভাগের একভাগ মাত্ৰ ! কথাটা বড় গুরুতর। এতদিন বৈজ্ঞানিক সমাজে সকলে বেদ বাক্যের ন্যায় স্বীকার করিতেন যে পরমাণুর (atom) চাইতে ছোট জড়কণা হইতে পারে না-আর হাইড্রোজেনপরমাণু হইল नौण बन সব চাইতে হাল্কা, ইহার চেয়ে ছোট জড় কণার অস্তিত্বই থাকিতে পারে না। কিন্তু জে, জে টমসনের পরীক্ষায় श्रौत्रका अडि गांवक्षांप्नहे इक्षेत्रांक्षिण, ८कांन७ फूण थांक সম্ভব ছিল না-দেখা যায় যে হাইড্রোজেনের দুই হাজার ভাগের একভাগ ওজনের কণারও অস্তিত্ব আছে । রসায়ন শান্ত্রের ভিত্তি বসিয়া যাইবার উপক্রম হইল। উনবিংশ শতাব্দীর বৈজ্ঞানিকের এত গবেষণার, এত সাধের পরমাণুDBDD BDB DBDD BD S DD DDD BDBD DBBDBB DBDBDB