জড়ের উপাদান শ্ৰীশিশিরকুমার মিত্র দড়িটা কত লম্বা ? আমি যদি বলি যে উহা এত বড়— তা হইলে, আবার প্রশ্ন চলিতে পারে বে। শুধু অত বড় কেন-উহার চাইতে বেশী বড় বা ছোট হইলে ক্ষতি কি ? a +حےۃھے لحہ 88 OO O ܡܗ প্রথম ছবি আলফাকার। একজোড়া প্রোটন একসঙ্গে মিলিয়া একটা আলফা কণা হয়। বৈজ্ঞানিকের হাতে ইহা একটি ব্ৰহ্মাস্ত্র। রেডিয়ম জাতীয় পদার্থ হইতে ইহা আপনা হইতে সর্বদা ভীম বেগে চুটিয়া বাহির হয়। বৈজ্ঞানিকেরা ইহার সাহায্য অন্যান্য মৌলিক পদার্থের পরমাণু ভাঙ্গিয়া থাকেন। দ্বিতীয় ছবিটি হিলিয়মের পরমাণুর কেন্দ্ৰিন । DB SSLtLLSS B sLK DDDD BDD S DB DBBBD বিদ্যুতিন যে কেন্দ্ৰস্থিত প্রোটনের চারিধারে ঘুরিয়া বেড়ায় তাহার কক্ষ একটা নহে- একের পর আর এক-দুরে দূরে অনেক পথে বিদ্যুতিনের ঘুরিবার সম্ভাব্য কক্ষা আছে। বিদ্যুতিন এ কক্ষ হইতে ও কক্ষ, ও কক্ষ হইতে সে কক্ষায় লাফাইয়া পড়ে- আর এই লাফাইয়া পড়ার সময় এক অত্যাশ্চৰ্য্য ব্যাপার ঘটে-পরমাণু হইতে আলোক বিকীর্ণ হয়। যদি একটা কাচপাত্রে অল্প হাইড্রোজেন ভরিয়া তাহাতে বিদ্যুৎ প্ৰবাহ চালান যায়। তবে বৈদুতিক আকর্ষণ বিকর্ষণের ফলে বিদ্যুতিনের কক্ষণ হইতে কক্ষান্তরে লাফালাফি ব্যাপার খুব সমারোহের সঙ্গে চলিতে থাকে, ও আলোক বিকীরণও খুব প্ৰভূত পরিমাণে হয়। বিদ্যুতিন DD DDD DBBB BDBDBDB BB SDD DD DESLYiYDD লাল, কখন সবুজ, কপিন বেগুনিয়া কখনও বা অদৃশ্য অতিবেগুনিয়া-ultra-violet-রশ্মি বিকীরণ করে। কক্ষ কত বড় ও কোন কক্ষ হইতে কোন কক্ষায় লাফাইতেছে জানা থাকিলে বর-রাদারফোডর্স অনায়াসে হিসাব করিয়া বলিতে পারেন কোন রং-এর আলোক বাহির হইবে। বাল্যকালে পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাসে রুমকফর্ণ কুণ্ডলীর সাহায্যে প্রায়-বায়ুশূন্য কাচনলে যে রং-বেরং-এর আলোকের আচ্ছা, হাইড্রোজেনের পরমাণুর গঠন না হয় জানা গেল-কিন্তু অন্যান্য মূল পদার্থের পরমাণুর গঠন কি রকম ? উত্তর একই ধরণের—তবে গঠন হাইড্রোজেনের মত ’অত সরল নহে। সবেরই কেন্দ্রে কয়েকটা প্রোটন ও বিদ্যুতিন আছে ও কেন্দ্রের চারি পাশে। কতকগুলি বিদ্যুতিন বিভিন্ন কক্ষায় ঘুরিয়া বেড়াইতেছে। কেন্দ্ৰস্থিত সমবেত বিদ্যুৎকণার সমষ্টিকে ইংরাজিতে core বলে-আমরা ইহাকে কেন্দ্ৰিন বলিব। পরমাণুর ওজন যত বেশী হয় গঠন ততই জটিল হয়। কিন্তু মোটামুটি ধরণটা একই থাকে। ‘মাঝের কেন্দ্রিনের গঠনে একটা খুব সরল নিয়ম দেখা যায়। যদি মূল পদার্থের পরমাণুগুলিকে ওজনের ক্রম অনুসারে ( যেমন হাইড্রোজেন, তারপর হিলিয়াম, তারপর লিথিয়াম ইত্যাদি) পরে পরে সাজান যায়। তবে বর-রাদারফোড মতানুসারে দেখা যাইবে যে প্ৰথম পরমাণুর (হাইড্রোজেনের) কেন্দ্ৰিনে একটি প্রোটন আছে--দ্বিতীয়টির (হিলিয়মের খেলা দেখা গিয়াছিল ও গ্যানোর ফিজিক্সের প্রথম পৃষ্ঠায় পরমাণুর ) কেজিনে চারিটি প্রোটন ও দুইটি বিদ্যুতিন "তাহার যে রং চং করা ছবি দেখা গিয়াছিল—তাহার মূল আছে, তৃতীয়টির (লিথিয়াম পরমাণুর) কেন্দ্ৰিনে ৬টি প্রোটন তথ্য এইখানে । O ও তিনটি বিদ্যুতিন আছে ইত্যাদি-ও কেন্দ্রিনের
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭৭
অবয়ব