পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাস্তবিকই এইরূপ পরীক্ষা করা হইয়াছে। অণুপরমাণুর র্যাকে আলফা পাটকেল মারিয়া অণু,পরমাণু ভাঙ্গা হইয়াছে। অবশ্য ঢিল মারিলেই যে পরমাণু ভাঙ্গিবো তাহা DB DD DSBDB BKS DBDBD BD DBD S SLBBBLBD DS বরত ঢিল মারিতে থাকিলে ২/১ টা লাগিয়া যাইতে পারে। গড়ে দশ হাজারের মধ্যে একটার লাগার সম্ভাবনা । অনেক চিল ঠিক বাকে না লাগিয়া যদি পরমাণুর কেন্দ্রিনের গা ধোঁসিয়া যায়। তবে কেন্দ্রিনের টানের ফলে তাহার গতির সরল পথ বাকিয়া যায়। কেন্বিজের C. T. R wilson -পরমাণুর কেন্দ্রিনে ধাক্কা লাগিয়া কেন্দ্রিনের দ্বিধা বিভক্ত হওয়া-ইত্যাদি সমস্ত ব্যাপারের ফটোগ্রাফ তুলিবার অতি চমৎকার কৌশল উদ্ভাবন করিয়াছেন। এই সব গবেষণার urg C. T. R. Wilson geais Nobel Prize ris করিয়াছেন । আমাদের দেশে বিজ্ঞান কলেজে অধ্যাপক দেবেন্দ্রমোহন বসু এই সম্বন্ধে অনেক গবেষণা করিয়াছেন। উদজানের পরমাণু অনেকে ভাঙ্গার চেষ্টা করিয়াছিলেন— দেবেন্দ্ৰ বসু মহাশয় প্রথম উদজানের পরমাণু ভাঙ্গিতে সমর্থ হন। ইহা ছাড়া দেবেন্দ্ৰ বসু মহাশয় আলফা কণা স্বারা আঘাত করিয়া নাইট্রোজেনের পরমাণু ভাঙ্গিতে সমর্থ DDBDBD S S S BBuDDBD SDBBBD DDB DBBDBB D घूर्वीप्रभांन बिशछिनक श्गांशेब्रा ग्रिा ७भूभांप्रज्ञ ६श्रुख्रिश्नটুকু আলাদা করিয়াছেন। বৈজ্ঞানিক তথ্য হিসাবে অধ্যাপক বসুর এই সব গবেষণা অতি মূল্যবান। ছবিতে আলফা কণার গতি ও পরে আলফা কণার সহিত ধাক্কা খাইয়া বিদ্যুতিন ও কেন্দ্রিনের গতির ফটো দেওয়া হইয়াছে। পরমাণুর গঠন যখন শুধু প্রোটন ও ঘুর্ণায়মানবিদ্যুতিন লইয়া তখন একটা কথা মনে উঠিতে পারে। দুইটা কাছাকাছি প্ৰায় একরকম গঠনের পরমাণুর একটাকে আর একটাতে পরিবর্তন করা কি সম্ভবপর নয় ? আবশ্যক মত কেত্রিনে দুই একটা বিদ্যুতিন বা প্রোটন দুকাইয়া দিয়া একটা মৌলিক পদার্থকে আর একটা মৌলিক পদার্থে পরিণত করা কি অসম্ভব ? এইরূপে এক ধাতুকে আর এক ধাতুতে পরিণত করিবার একটা আশা ও স্বপ্ন মানুষের মধ্যে অনেকদিন হইতে আছে। পারাকে সোনা করার চেষ্টা সব [ coौष দেশে সব কালে কখনও না কখনও হইয়াছে এখনও আমাদের দেশে অনেকে এই বুজরুকি দেখাইয়া অর্থ উপার্জন করে। পারদের ও স্বর্ণের পরমাণুর গঠন অনেকটা কাছাকাছি। দুই-এরই কেন্দ্ৰিনে প্ৰায় ২০০ার কাছাকাছি ( ঠিক সংখ্যা জানা নাই) প্রোটন ও তাহার প্রায় অৰ্দ্ধেক সংখ্যক বিদ্যুতিন আছে। এটুকু জানা আছে যে পারদের কেন্দ্ৰিনে বিদ্যুতিন যতগুলি আছে তাহার চাইতে প্রোটনের সংখ্যা ৮০টা বেশী ও স্বর্ণের কেন্দ্ৰিনে বিদ্যুতিনের চাইতে প্রোটনের সংখ্যা ৭৯টি বেশী। অর্থাৎ বিদ্যুৎকণাগঠিত এই দুই ধাতুর কেন্দ্রিনে তফাৎ এই যে, স্বর্ণের চাইতে পারদের কেন্দ্ৰিনে একটা প্রোটনে যেটুকু বৈদ্যুতিক চার্জ ধরে সেইটুকু বেশী আছে। আর কেন্দ্রিনের এই একটা প্রোটনের চার্জের পার্থক্যের জন্যই স্বর্ণ ও পারদে এত প্ৰভেদ। যদি কোনও উপায়ে পারদের কেন্দ্ৰিন হইতে একটা প্রোটনের বৈদ্যুতিক চাজি কমান যায় তা’হইলে পারদ স্বৰ্ণে পরিণত হইবে। এ বিষয়ে জৰ্ম্মানীতে কিছু চেষ্টাও হইয়াছে। বার্লিনের Technische Hochschule Qfoff fCA (Miethe) বায়ুশূন্য কাচনলের মধ্যে পারদ রাখিয়া তাহার মধ্যে অনবরত ৬০ ঘণ্টা কাল বিদ্যুৎ চালাইয়া দেখিয়াছেন যে পারদের কতকাংশ স্বৰ্ণে পরিণত হইয়াছে। অবশ্য স্বর্ণ যা পাওয়া যায় তাহা অতি অল্প পরিমাণ—সুন্ম যন্ত্রের সাহায্যে স্বর্ণের অস্তিত্ব প্ৰমাণ করিতে হয়। এইজন্য মিথের পরীক্ষা সকলে প্ৰামাণ্য বলিয়া স্বীকার করেন না-কারণ পারুদে অনেক । সময় স্বর্ণের সংমিশ্রণ থাকে । কিন্তু মিথে বলেন যে তিনি বিশুদ্ধ পারদ ব্যবহার করিয়াছিলেন । সুতরাং এ বিষয়ে BD DBD DDBBSS DD DDD BBB BBBB SBDBD DDD হষ্টলেও মানুষের স্বপ্নাতীত যে আকাঙ্খা পারাকে সোনা করা তাহা যে সম্ভব তাহা বোধ হয়। আর অস্বীকার করা চলে না। আমরা এতক্ষণ জড় কি, জড়ের উপাদান কি, জানিবার চেষ্টা করিলাম। আধুনিক বৈজ্ঞানিকের উত্তর জড়ের উপাদান বিদ্যুৎকণা ৷ কিন্তু আবার যদি প্রশ্ন হয় বিদ্যৎকণার উপাদান কি ? বিদ্যুতিকণা কিসের তৈয়ারি ? বৈজ্ঞানিক এখানে নিরুত্তর এ প্রশ্নের উত্তর বৈজ্ঞানিক আপাততঃ দিতে অক্ষম। "