এদেশে স্বতন্ত্ৰ বৰ্ষাঋতু নেই ব’লে প্ৰত্যেক ঋতুই অংশত বৰ্ষাঋতু ! সময় নেই অসময় নেই বৰ্ষাঋতুর বগীরা অপর ঋতুদের খাজনা থেকে চোেখ আদায় ক’রে যায়। সকালখেলা শুয়ে শুয়ে দেখলুম আলোতে ঘর ভরে গেছে, ফুটুকুটে খোকার মুখে হাসি আর ধরে না, আকাশের সেই হাসি তরুণী ধরণীর মাতৃ-মুখখানিকে পুলিকে গর্বে উজ্জ্বল ক’রে তুলেছে। এটা বসন্তকাল। কোকিলের কুহু শুনছিনে, কিন্তু সমস্তদিন কত পাখীর কিচিমিচি । গাছের নতুন দিনের নতুন ফ্যাসান অনুযায়ী সাজ বদলে ফেলেছে, তাদের এই কঁাচা সবুজ রঙের ফ্রকাটিকে তারা নানা ছলে দেখাচ্ছে, ঘুরে ফিরে দেখাচ্ছে, আধোক খুলে দেখাচ্ছে। বাতাস একজন গালাণ্ট যুবার মতো তাদের শ্ৰীমুখের তুচ্ছতম মামুলীতম কায়দা-দুরন্ত ফরমাস শুনবে ব’লে উৎকৰ্ণ হয়ে নিমেষ গুনছে এবং শুনাবামাত্র শশব্যান্ত হয়ে দিগ্বিদিক ছুটে বেড়াচ্ছে। তার সেই ব্যস্ততার উষ্ণ স্পর্শ পেয়ে উঠে বসলাম। ভাবলুম এবারকার বসন্তটাকে এক ফাদিং-ও ফাকি দেবো না, পরিপূর্ণভাবে ভোগ ক’রে নেবো। আকাশ এত নীল, মাটী এত সবুজ, বাতাস এত কবোঞ্চ, পাখী এত অস্থির, ফুল এত अगाव-कारे ड्ब्रांप्छांग्शंद्र भांषांप्न आणि नेि आंन्शन থাকি তো আমার শিরসি চতুরানন কী না লিখবেন ? -শ্ৰীঅন্নদাশঙ্কর রায় কিন্তু, এ কি হা হন্ত কোথা বসন্ত ! দেখতে দেখতে এলেন কি না ইন্দ্ররাজের ঐরাবতের পাল, স্বৰ্গরাজ্যের ইস্কুল মাষ্টার তারা, অত্যন্ত পক প্ৰবীণ অভ্ৰান্ত, তাদের গুম্ফশ্মশ্র-ধবল বদন-মণ্ডল । তঁদের স্কুল হস্তাবলোপনে আকাশের চোখ ফেটে জল পড়তে লাগল, তার সন্তোজাত লাবণ্য গোল ७क क्षमtक भक्तििन श्च । शं शं क'cद्र ङेण शृथिौव्र জননী-হৃদয়ট । এ দেশের এই খেয়ালী .. weather দু’দিনেই মানুষকে মরীয় ক’রে তোলাবার পক্ষে যথেষ্ট । বার বার আশা ভঙ্গের মতো পরীক্ষা আর নেই, প্ৰতিদিন সেই একই পরীক্ষা । সকালের আশা, দু’পুরে ভাঙে, রাত্রের আশা সকালে ভাঙে ৷ নিত্য অনিশ্চয়ের মধ্যে বাস করতে করতে জীবনের ফিলজফাঁটাই যায় বদলে। মনে হয়, দূর হোক ছাই, বাইরের কাছ থেকে খুব বেশি প্রত্যাশা করব না, কালেভদ্রে যখন যেটুকু পাই তখন সেইটুকু ঢের, যেন সেইটুকুকেই হাতে হাতে ভোগ ক’রে নিতে প্ৰস্তুত থাকি, অন্যমনস্কভাবে লগ্ন না বইয়ে দিই, কিম্বা চপল লগ্নকে রয়ে স’য়ে ভোগ করতে शिक्ष्म भूथब्र थांग cथएक दक्षेिड नी श्रे। बाशेब्र कांइ cर्थक बांश्कूणा नl cॉळ हेडेब्रां* @क- BD DDDY BBDKKS DBBBS YLYLD DKLB সে বাইরে থেকে যা পায় তার তলানি অবধি শুষে নেয়, যা ዓዓቑ
