পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গানের পালা 一引致一 ছোট বাড়ী, পশ্চিমের একেবারে নোংরা সঙ্গরের মাঝथांन । निडा नूठन অবসাদের মধ্যে এ যেন একটা ौिर्शশ্বাসের মত। জীৰ্ণ কঙ্কালসার, বহু পুরাতন, যমরাজের সঙ্গাচর প্লেগের জন্মভূমি। বাতাস যায় না, আলো পালায়, স্নিগ্ধতার পরশ বুঝি সে কোনদিন পায়নি। চারটীি ছোট ছেলে তিনটী মেয়ে, দুটী নাতনি, আর অকালবৃদ্ধা, শীর্ণ তরুণী ভাৰ্য্যা রাধারাণীকে নিয়ে বাঙালী ডাক্তার অতুল এই বাড়ীটায় বাস করত বহুদিন থেকে। ডাক্তারীর প্রথম যুগে সে নাকি ধূলোমুটােকে কড়িমুটাে করেছে এবং তারি किकू अभicन। त्रिांकाग्र श्रांख७ नांकि (ल हैं।ांख्यि अांछि । লম্বা, রোগী, ফৰ্শ, এক মুখ সাদােপাকা গোফ আর দাড়ি ; বহু পুরাণ ফ্ল্যানেলের প্যাণ্ট প’রে সাইকেলে চ’ড়ে লোকের বাড়ী বাড়ী ঘুরে বেড়ায়। সকলেই ভালবাসে, BB BDDBSDD BDBD DD DD DSDD DBBBD DDDS DBDD D DDYBD MB S DBBKYSASLYBYS DD গাও।” শনি পেলে লক্ষ্মী ছাড়ে-ডাক্তারের লক্ষ্মী ছাড়ল গানের জালায় । রুগী দেখতে পেলে গ্রুপদের তালের গল্প ফাদে ; প্রেসকৃপসন লিখতে গেলে স্বরলিপি লেখে । DDDDB DDD KB BDB BDYS BB DSSS S DYBDD খাজনা তার অজানা নেই। R শীতের সন্ধ্যা । ঝাপসা ধোয়াটে অন্ধকার একটা ঘরে ভাঙা দুখান তক্তাপোষ জোড়া তার উপর ছেলে মেয়েগুলো উদাম দাপাদাপি আরম্ভ করেছিল। রাধারাণীর সন্ধ্যা যেতেই জর এসেছিল, একটা চাদর মুড়ি দিয়ে সে মৃতের মত এক পাশে শুয়েছিল। গুটী বারো শিশুদমুর অত্যাচার তার কাছে হয়ত মৃদঙের भड वांछिवा । অতুল ঘরে এলো-এক মাখা ধূলো, মোজাটা নেমে জুতার উপর লুটীয়ে পড়েছে-এক হাতে বায়া, অন্য হাতে শ্ৰীসমীরেন্দ্ৰ মুখোপাধ্যায় তবলা । সে ঘরে আসতেই ছেলেপিলেগুলো দৌড়ে এসে তার পকেটে হাত দিলে -কোনো পকেটে কতকগুলো লজঞ্চুৰ্য, কোনো পকেটে জেম বিস্কুট, কোনো পকেটে পয়সা थएनएकब्र भूद्धि ; डांबा भट्टानना थांशब्र श् कब्रश। कड রাত্রি তাদের হাড়ি চড়ে না। এমনি আঙ্গারে রাত কাটে। অতুল মাটীতে বায়াতবলা রেপে জিজ্ঞাসা করলে “রাণী কেমন আছিসরে ?” রাণী ক্ষীণস্বরে উত্তর দিলে-“ভাল নেই জ্বর এসেছে।-- डूभि श्राव अब्र (ब्रिोम न।” মাটির উপর চেপে ব’সে কোলের উপর বাজনা টেনে নিয়ে ভাতে দুটা থাপোড় দিয়ে অতুল বল্লে-“কি যে বলিস রাধী, আজ রাত্রে যমুনা বাইজীর সঙ্গে তবলা বাজাতে হবে । জানিস এ বাইজীর সঙ্গে তবলা বাজায় এ সফরে এমন কেউ নেই।” আতঙ্কে ও উত্তেজনায় রাধারাণী বিছানার উপর উঠে বসেছিল, সে তীক্ষু কৰ্কশাস্বরে বল্লে “বাইজার সঙ্গে তবলা বাজানোর প্রকৃত্তি কতদিন থেকে হয়েছে ? এ খবর ত জানতুম না।” অতুল আপন মনে বাজাতে বাজাতে বল্লে—“জানবি কি ক’রে—রোগে ভুগবি না। দুনিয়ার খবর নিবি।” রাধারাণীর সর্বাঙ্গ যেন জ্বলে যাচ্ছিল। অভাবে মস্তিষ্কের বিকৃতিতে তার দেবতুল্য স্বামী অধোগতির কতটা নিম্নস্তরে cन८भtछ् ऊ| cन (qङग्नि वृङः °व्रनि । ऊाब्र क्र्भं इत्थं দেহটাকে কোন রকমে টেনে এনে সে অতুলের হাতটা ধ’রে বললে-“ওগো ভুলোনা তুমি কোন বংশের ছেলেদেশ শুদ্ধ লোক গায়ে খুখু দেবে যো।” হঠাৎ মােঝ পথে তাল কেটে যাওয়াতে অতুলের মাথায় আগুন চড়ে উঠেছিল, সে ঠাস ক’রে রাধারাণীর গালে একটা DBB D BDBBSDD BD D DBY BDDBSDS লোক কোথাকার।” ব’লেহ সে বাজনা দুটাে দুহাতে নিয়ে উঠানে নেবে পড়ল, ছেলে মেয়েগুলো আড়ষ্ট হয়ে গিছিল, শুধু এগার বছরের মেয়ে বামা ছুটে এসে অতুলের হাত ধ’রে ክ”Sb”