পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৮৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ክ”( 8 দেখিয়া মাথা হেঁট করিয়াছেন, সেই সকল দৃষ্টান্ত গুলিরও DDB DBBBBD DB E D B DDS sYBDD DBB বাঙ্গালী চরিত্র অঙ্কন করিয়া একেবারেই সত্য কথা কহেন নাই। বাঙ্গলার বিশাল প্রাচীন সাহিত্যের সম্যক উদ্ধার হইলে বাঙ্গালীর অতীত গৌরবের কতশত অধুনা-বিশ্বতপ্রায় কাহিনী যে ‘সংগৃহীত হইতে পারে, তাহার ইয়াত্ত নাই । তাই আজ অধ্যাপক সজেঘর আর একটা অধিবেশনে বাঙ্গলা সাহিত্য হইতেই বাঙ্গলার, অতীতের যে সত্যরূপটার সন্ধান পাইয়াছি, তাঙ্গার কিঞ্চিৎ আভাস আপনাদের সম্মুখে ধরিলাম। ইহাতে কৃষ্ণবিহারী বাবুর উদ্ধত দৃষ্টান্ত দ্বারাই তাহার যুক্তির অসারতা প্ৰমাণ করিয়া বাঙ্গালীকে কলঙ্ক মুক্ত করা হইয়াছে। কতদূর সাফল্য লাভ করিয়াছি তাহা আপনারাই বিচার করিবেন। কৃষ্ণবিহারী বাবু স্বয়ং স্বীকার করিয়াছেন যে “আগেকার বাঙ্গলা সাহিতো ধৰ্ম্মের খুব ছড়াছড়ি দেখিতে পাই বটেকোন একটা বিশেষ ধৰ্ম্ম মত প্রচারের জন্যই তখন সাহিত্য রচিত হইত।” অথচ তিনি এই সব দেবদেবীকে লইয়াই আমাদের যাহা কিছু সাহিত্য সেই সাহিত্যেও “স্বাধীন চিন্তা ও ভাবের” গন্ধও আশা করেন। তিনি ভুলিয়া গিয়াছেন যে ধৰ্ম্মসাহিত্য বাঙ্গলার বিশিষ্টতার সাহিত্য নয়, “উহাতে যে দেবতাদের মাহান্মোর ঝলকে মানুষের স্বাভাবিক প্ৰাণের ছবি মলিন হইয়া রহিয়াছে।” সকল দেশের ইতিহাস। ইহাই সাক্ষ্য দেয় যে ধৰ্ম্ম হইতেই বিশেষ ধৰ্ম্ম মত প্রচারের জন্যই, সাহিত্যের প্রথম উৎপত্তি। তখন এক বিজয়গুপ্ত এক মুকুন্দরাম বা এক ভারতচন্দ্রের কাব্যে দেব দেবী বিশেষের “স্বীয় भूख ७5ांप्शन अछ भिन अद्धि ७ ब्रांद्धि नियां” नाछे (यछे বর্ণনা থাকাই স্বাভাবিক। তারপর এই অতি-প্ৰাকৃতের গণ্ডী এড়াইয়া “ধৰ্ম্ম প্রসঙ্গের সীমা বন্ধনী” অতিক্রম করিয়া “ধৰ্ম্ম সাহিত্য” যখন “শিষ্ট সাহিত্যে” পরিণত হয়, তখনই তাহা জাতীয় জীবনের স্বাধীন চিন্তা ও স্বাধীন ভাবের সৌরভে ভরপুর হইয়া উঠে। তাই রামাই পণ্ডিত হইতে আরম্ভ করিয়া ভারতচন্দ্ৰ পৰ্য্যন্ত ধৰ্ম্ম সাহিত্যের কবিকাব্যে BBYKSLuDDDS S DDD SBBD DBB BDDBB <බුණේ [ জ্যৈষ্ঠ তুৰ্য্য নিনাদ” দাবী করা অন্যায়। অবশ্য তিনি এই ধৰ্ম্ম সাহিত্যেরই বৈষ্ণব পদাবলী ও চরিত শাখা যে “প্ৰাচীন সাহিত্যের পঙ্কিল সরোবরে প্রস্ফুট পদ্মরূপে চিরদিন दिब्रांच कब्रिस्व” डांश वणिवांछन -डैशब्र (eश्कू कुश्रोंদৃষ্টিপাতে বৈষ্ণব সাহিত্যের মান বাড়িয়াছে সত্য কিন্তু তিনি যদি মহত্ত্বের তেজে উজ্জল, সতীত্বের অপূৰ্ব্ব বিকাশে বিকশিত, সহিষ্ণুতা, স্বাৰ্থত্যাগ ও আত্মবিলুপ্তির চরম সৌরভে ভরপুর, সাহিত্য সরোবরে, প্রস্ফুটিত শতদল চয়ন করিতে চান, তাহা হইলে তাঁহাকে একবার রাজধানীর দরবারি সাহিত্যের পঙ্কিল সরোবর ও ধৰ্ম্ম সাহিত্যের অক্ষয় মন্দাকিনী ধারা ত্যাগ করিয়া, বাঙ্গলা মায়ের পল্লী সাহিত্যের কাব্য-কাননে প্ৰবেশ করিয়া পুষ্প চয়ন করিতে অনুরোধ করি। শ্ৰীযুক্ত চন্দ্রমোহন দে মহাশয়ের সংগৃহীত ও শ্ৰীযুক্ত ডাঃ রায় দীনেশ চন্দ্ৰ সেন বাহাদুরের সম্পাদিত ময়মনসিংহের পল্লীগাথাগুলি পাঠ করিলে কৃষ্ণবিহারী বাবুকেও বলিতে হইবে যে “সকলগুলি গাথাই মানুষের প্ৰাণের স্পন্দনে হৃদ্য ও চরিত্রের বিকাশে উজ্জ্বল । SEEBBBDD KK S S D DBDBB SDBDD D SDuDYYY পালার মত ভুয়োভূয়ঃ পুনরাবৃত কাহিনীর নূতন প্ৰকাশ “এই সকল পল্লীগাথায় নাই ; “এ সকল গল্পের পাত্ৰ পাত্রী দেবতা নন, প্ৰকাণ্ড রাজা-রাজড়াও নন, সামান্য মানুষ, আমাদেরই মতন সাধারণ তাদের জীবন, সাধারণ তাদের অনুভূতি।” অথচ এই সকল “মানুষেরা ন্যায়নিষ্ঠ হইয়া সকল বিপদ ও প্রলোভনের মধ্যে আপনাদের চরিত্রের মাহাত্ম্য বাড়াইতেছে, এরূপ মনোহর লৌকিক বৰ্ণনা এই পল্লীগাথাগুলিতে আছে।” ধৰ্ম্ম ও দরবারি সাহিত্য যে “সুবিধার জোরে বাঙ্গলার খাটী জাতীয় জীবনের চিত্রকে ঢাকিয়া ফেলিয়া প্ৰসিদ্ধ হইয়াছিল, এবারে সে চাপ দূর করিয়া পল্লীর গাথা মাথা তুলিয়াছে, আর আমরা প্রাচীনের পরিচয় পাইয়া হাফ ছাড়িয়া বঁচিয়াছি।” এই সকল গীতি কবিতার কিছুমাত্র উল্লেখ না করিয়া কৃষ্ণবিহারী বাবু অন্যায় DBDBDS BDY K DDD DBD LBLBS BB BBD BDB BBDBDlBDDE DDDDi LDuD DDLL