àOR সন্ধান মিলে না । মালয় ভাসায় ‘পেনাং” বা ‘পিনাং”-এর অর্থ হচ্ছে শুপারী ; পুরো নাম-“পুলো পেনাং” ; পুলো অর্থে দ্বীপ। দ্বীপটির আকৃতি অনেকটা শুপারীর মতো বলেই নাকি স্থানটীর ঐ নামকরণ হয়েছে। পুরাণে नांगी बड३ डिांकर्षक cझांक नl cकन श्ांनौव्र cभांछेि সে-গুণ নেই। প্ৰথম দফায় হচ্ছে বন্দরে নামার হাঙ্গামা । আমি ছিলাম। ফরাসী জাহাজের যাত্রী। তাছাড়া ভারতবাসী, তাই পুলিশ এসে পুঁটিনাটি করে ছাড়পত্র (Passport) পরীক্ষা করে দেখলেন। আমি বন্দরে নাম্বার উপযুক্ত কিনা। এইটা নিৰ্দ্ধারণ ক’রতে ক’রতে এক ঘণ্টা সময় কেটে গোস। জাহাজ পিন্যাংয়ে থাকবার কথা ছিল মাত্র চার ঘণ্টা। এ'র ভিতর বিশেষ কিছু দেখবার অবকাশ ছিল না ; শুধু রাস্তাগুলি ঘুরে আসা গেল মাত্র। পিনাংয়ে প্ৰায় দেড় লক্ষ লোকের বাস । চীনেরাই ংপ্যায় বেশী। তা”ছাড়া মালয়, তামিল, ফিরিঙ্গি ও ইংরাজ, সবই কিছু কিছু আছে। জাঙ্গাজ থেকে নেমেই <র্বািচ> [ আষাঢ় পূর্ব মহাদেশ ভ্ৰমণে এসে প্ৰথমেই চিড়িয়াখানার খোজ করেন। ছোট্ট একটী পাহাড়ের (Crag Hill) উপর কিছুদিন থেকে একটী বৌদ্ধমন্দির নিৰ্ম্মাণ করা হয়েছে, চীনেদের পয়সায়। কয়েকজন চীনা ভিক্ষুও সেখানে বাস করেন। স্থানট খুবই চিত্তাকর্ষক ও মনোরম। মন্দিরের অদূরে একটী জলপ্ৰপাত সহরের শব্দকে ছাপিয়া উঠেছে। সেখানে একটু বসলে মনে শান্তি পাওয়া যায়। এই শান্তিই হচ্ছে ভারতের নিজস্ব বস্তু। হাজার বছর ধরে সে তা” পূর্ব মহাদেশের নানাস্থানে ছড়িয়েছে। পাশ্চাত্য জগতের সংস্পর্শে আসা অবধি সে পুরাণো ধারা দ্রুত বদলে যাচ্ছে । কিন্তু এই মহাদেশের নানাস্থানে, লৌহবস্মর্ণ থেকে দূরে, বহুদূরে, কোনও দুৰ্গম প্রদেশে, পৰ্ব্বতের পাদদেশে অথবা মনোঙ্গারিণী কল্পোলিনীর তটভূমিতে, অথবা হাজার বছরের সাক্ষ্য দিতে পারে এমন পাদপপরিশোভিত নিৰ্জন বানান্তরালে বা গিরিকন্দিরে তাপস ও ভিক্ষু ভারতের সে পুরাণো ধারা সযত্নে রক্ষা করছেন। ऍड्रिडा-झुड ‘টুরিষ্টা’রা দেখতে যান পিনাং'এর চিড়িয়াখানা ; সেটা নাকি খুব দেখবার মত জিনিস। বিশেষতঃ য়ুরোপ ও মার্কিণ দেশের মাত্রীদুর খুব অল লাগে। অবশ্য পূর্ব মহাদেশটা aff-raids হস্তীশিকট ख्भiन्मicशद्म 亦呜愉 tes ፭iaሸሞሽርዥ | আবার এমন দিন ফিরে আসবে যখন প্ৰাচ্য মহাজাতি তার নূতন সভ্যতার আদর্শক পদদলিত করে সেই পুরাণে স্মৃতিরেখা বৰণ কক্ষে নেবে ও জাগিয়ে সবই তাঁদের চােখে হচ্ছে চিড়িয়াখানা, তাই বােধ হয় তাঁৰু, তুলবে।
