পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Obr কৃষ্ণকালী বাবুর ছেলে সুবোম্পেন্ন তখন কলিকাতায় विटमन कथा 5'न्छ। डेविश शंभवf cछली, दश्कग প্ৰায় পাঁচিশ, এম এ পাশ, দেখতে কাৰ্ত্তিকের মতন, শান্ত, শিষ্ট, সচ্চরিত্র। মস্ত একজন আট2 । বাপের বিষয়ও BBDDS BB DBBDDD B DD S S D BDD BBD দেখা হয়ে গেল। কিন্তু সুবোধ করযোড়ে ব’লত, “বাবা ! এখন নয়, দিন কতক পারে।” তাতে পিতা নিতান্ত স্কুg হতেন ও মাতা হাপুস-নয়নে কেঁদে ব’লতেন, ‘ ওর কোষ্ঠীতে এই সময়ে একটা ফাড়া আছে, আমার কপালে বোপ হয় তাই ফ’লে যাবে।” অবশেষে স্থির হ’ল যে হাওয়া বদলালে মন বদলান খুব সম্ভব। কিন্তু সুবোধ দিল্লী আগ্ৰায় যাবার ছেলে নয় ; তার মনের মধ্যে একটা পল্লীগ্রাম জ্বল-জ্বল করত। সুতরাং, “যদি যেতে হয় তবে আমার জন্মস্থানটা একবার দেখব,” এই পৰ্য্যন্ত স্বীকৃত হয়ে সুবোধ তার চাকর গদাধর ও একটা । পোর্টম্যাণ্টো নিয়ে প্ৰস্থানোস্থ্যত । সুধোশের দিদি খানকতক উপন্যাস ও “অবসর মতো” দেখবার জন্য জনকতক অবিবাহিতা সুন্দরী কুমারীর একখানা ফটো-অ্যালবাম তার হাতে দিয়ে বললে, “আমার মাথা খেয়ো, মাঝে মাঝে ওগুলো দেখো ; বর্ষা আসছে এক মাসের বেশী ণেক না । R বর্ষা ময়তে মরাতে বেঁচে গেল। প্ৰথমে এক মাস অনাবৃষ্টির ব্যাপার দেখে সকলেই মনে করেছিল যে, ঘোর দুর্ভিক্ষ হবে, কিন্তু হঠাৎ তিনদিন ধরে বৃষ্টি হওয়াতে আশার সঞ্চার হ’ল। সঙ্গে সঙ্গে সকলে দেখলে যে, মিত্তিদের বাগানবাড়ী পরিষ্কার হচ্ছে, পুষ্করিণীর পাড়ের জঙ্গল কাটছে, ফুলের গাছে জল দেওয়া হচ্ছে। সুবােধ তার দিদিকে চিঠি লিখলুে “দিদিমণি, এটা ভূস্বর্গ। এক মাস থেকে দেখি, তার পর তোমাকে নিয়ে আসব। তোমার থোকা ও খুকিকেও খবর দিও। মা যদি তখন আসতে চা’ন সঙ্গে নিয়ে আসবে।” সুবোধের সকলের চেয়ে প্ৰিয়স্থান হয়ে গেল সেই পুষ্করিণীর পাড়। সে একদিন সন্ধ্যার সময়ে বঁধানো ছোট ঘাটটির দিকে যাচ্ছে, এমন সময় গদাধর একটু গম্ভীরভাবে बणाण, 'मांगांवांबू qकी कथा अनछि-वफू डब कथl। <র্বািচঈ> [ আষাঢ় যারা কখনো মিথ্যে কথা কয়না এমন লোকের কাছে শুনলুম যে, ও-ই পুকুর পাড়ের বেলগাছে একটা মেয়ে ভূত থাকে।” সুবোধ। তাকে কোনো অত্যাচার করতে কেউ দেখেছে ? 'দাত পিচোয় ? গলা টিপে ধরে ? 'গদাধর। তা কেউ দেখেনি, কিন্তু শাকচুরির মতো নাকি সুরে কাদে । সুবোধ একটু হেসে চাকরকে বললে, “থিয়েটারেও আমরা কতবার সেরকম কান্না দেখেছি, তাতে তুই কখনো ভয় পেয়েছিলি ?” গদাধর উত্তর না দিয়ে চলে গেল। তার মনে হল যে, দাদাবাবুর কোষ্ঠীতে ফাঁড়ার কথা নিতান্ত অগ্ৰাহ করবার মতো নয়। কাজেই সে বগলাপিসি ও হারানের মা’র কাছে পরামর্শ ক’রতে গেল যে, কি করে দাদা বাবুকে এযাত্রা রক্ষে कां बांग्र । হারানের মা বল্লেন যে, মেয়েভূত পুরুষের প্রাণবধ করে এমন কখনো শোনা যায়নি । যদি নিতান্ত দরকার হয় তবে কেবল স্ত্রীই স্বামীর গলা টিপে ধ’তে পারে। অন্য পুরুষের গায়ে হাত সে দেবে কেন ? বগলাপিসি বল্লেন, ‘ওরে গদা ! সে তেমন মেয়ে ভূত নয়রে, তেমন নয়! যদি একবার দেখতিস্য ! সাক্ষাৎ গৌরী-জগদ্ধাত্রী। মনের মধ্যে কি একটা আছে তাই কাদে ।” বগলাপিসি যতই আশ্বাস দিন না কেন, গদাধরের মনে দৃঢ় বিশ্বাস যে, আজকালকার , মেয়ে-ছেলে সেকালের डांब्राडवार्यब्र कांग्रांटभांब्र नब्र। यनि किकूष्ठ नहटे डांब्रां श्व ত” চায়ে । সুতরাং প্রভুর হিতার্থে সে সঙ্কল্প করলে যে, একপেয়াল ফাইনেষ্ট-অরেঞ্জ-পিকো, আন্টু চামচে খাটি झष टिम ७ फ्रांब्र प्रांम्प्5 cनांवब्रां त्रिनि विष्य अंद्भांशब्रय সেই বেলগাছের নিচে প্ৰত্যহ রেখে আসবে। দেবীই হন, কিংবা অপদেবীই হন, খুন্সি না হয়ে থাকতে পারবেন। না। তাই সে ইতস্তত না করে, সুবোধের অসাক্ষাতে এক পেয়ালা চা প্ৰাণপণে তৈরি ক’রে রাত্রি আটটার সময় বেলগাছের নিচে প্লেট ঢাকা দিয়ে রেখে, করযোড়ে বৃক্ষের দিকে চেয়ে বললে, “মা ! ধুনীনলৈ কৈবৰ্ত্ত