পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Suos 6यडॉन-दां6ी YS শ্ৰীশিশিরকুমার মিত্র সাহায্যে আমি সুৰ্য্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে fest fVs *ስifቑ দুৰ্য্যে कि কি षाष्ट्र আছে, সুৰ্য্যের छेखां, কত, সুৰ্য্য কঠিন, না তরল, না বায়বীয় ইত্যাদি। সুৰ্য্যালোকের शांझेकवा शyrigg এই যে বেতার সংবাদ, ইহা চলে অতি ভীমবেগে, Ç*Grp the eff3 ybr o, ə ə o Tzı? I Çq56) qış irşaq নয়। এই বেগে চলিলে ১ সেকেণ্ডে পৃথিবীকে সাতপাক দেওয়া যায়। সুৰ্য্য এত দূরে যে, সেখান হইতে এই আলোকের বেতার সংবাদ আসিতে প্ৰায় ১০ মিনিট সময় লাগে । "তারকাগুলি আরও দূরে, নিকটতম তারকা হইতে আলো আসিতে প্ৰায় ৩০ বৎসর লাগে । আচ্ছা, শব্দের বেলা শব্দের বাহক হইল বাতাসের আন্দোলন বা ঢেউ-কিন্তু আলোকের বাহক কি ? সুৰ্য্য ও পৃথিবীর মধ্যে, পৃথিবী ও তারকার মধ্যে যে কোটি কোটি যোজন শূন্য আকাশ বিস্তুত রহিয়াছে, সেখানে ত বায়ু নাই, বায়ুর ঢেউও নাই, তবে আলোক কি বাহিয়া আসে ? বৈজ্ঞানিকেরা এইখানে পরিকল্পনা করেন যে এই আপাত-প্রতীয়মান শূন্য আকাশ ইথর নামক এক অতি ঘন পদার্থে পূর্ণ। এই সৰ্ব্বব্যাপী ইথারের ঢেউই আলোকের বাহিক। আমি একটা দিয়াশিলাইয়ের কাঠি জালিবামাত্র কাঠির বারদের গ্যাসের অণু-পরমাণু ও বিদ্যুৎকণাগুলি ভীষণ চঞ্চল হইয়া উঠে। তাহদের চাঞ্চল্য ইথারে সংক্রমিত হইয়া ঢেউ সৃষ্টি করে। স্থির জলে ঢ়িল ফেলিলে যেরূপ ঢেউ হয়, সেই ঢেউ-ও তদ্রুপ চারিদিকে গোলাকার ङांत्र इकृाहेबl cग८८७ »०,००० भाष्ट्रेक्ष ह्वाँड थीक } চলিবার পথে মানুষের চক্ষু পড়িলে, চক্ষুর অভ্যন্তরস্থিত নেত্রপটে (retina ) আঘাত করিয়া মানুষের আলোকানুভূতি ঘটায়। মানুষের বেতার উদ্ভাবনের বহু পূৰ্ব্ব হইতে প্রকৃতি মানুষের চক্ষু-কর্ণাদি ইন্দ্ৰিয়ের গোঢরে শব্দ ও আলোকের বেতার সংবাদ প্রেরণের এই ব্যবস্থা করিয়া রাপিয়াছে। এখন জিজ্ঞাস্য হুইতে পারে সে ম্যাক্সওয়েল বেতারের ; এত রকম ব্যবস্থা থাকিতে আবার নূতন করিয়া বেতার সংবাদ-প্রেরণের উপায় উদ্ভাবন করিবার কি আবশ্যকতা ছিল-আর সে উদ্ভাবনের নূতনত্বই বা কোথায় ? শব্দের বেতার ও আলোকের