পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/১৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S 998 sts Svoy ौनऊँौभ5ठ कि আত্মগুপ্তির বলে “ক্রেডিট’ বজায় রাখতে পারেন। অবশ্য হয়। চাড়ার মধ্যে সব চেয়ে মোটা ও সব চেয়ে ভয়ঙ্কর uBuBDuu DLDBB DD BBBD DBDBB SDSDD সব সময়ে তা হয় না। কখনো বা “ক্রেডিট’ যায় আর্থিক অবস্থাকে ছাপিয়ে, কখনো বা আর্থিক অবস্থা যায়। “ক্রেডিট’কে লাফিয়ে। সময়ের ‘মিটার’ হিসাবে অনেক ঘড়িরও এই সুলক্ষণ আছে। এইটেই কিন্তু সভ্য-জীবনের “রোমান্স’। যা অনিশ্চিত, যাকে এচে নেওয়া যায় না, যার কারো সঙ্গে একটা নির্দিষ্ট অনুপাত নেই-এক কথায় যাকে ‘লজিক্যাল’ ত্রৈরাশিকের বাধা ছাঁচের মধ্যে ফেলা যায় না,-তার BBD DDBDBDB D BDiD BBDSDD Du DBDS D DB স্বাধীনতা । ধারা যেমন “ক্রেডিটে”র উপর নির্ভর করে, “ক্রেডিট’ও যদি তেমনি আৰ্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করতো তাহলে ধার হয়ে যেত একটা রহস্য-শূন্য, ‘পেথসা-শূন্য প্ৰহসন-শূন্য নিজীবি পদার্থ। তাহলে আঙুল কামড়ানো, দাড়ী ওপূড়ানো প্ৰভৃতি অনেক সামাজিক অভিনয় মাঠে GV || ধারের সঙ্গে “ক্রেডিটর’ সম্পর্কটা বড়ই কৌতুকাবহ। “ক্রেডিট’ বাড়লে ধার বাড়ে কিন্তু ধার বাড়লে ক্রেডিট কমে। এ যেন ঠিক সেই ধরণের কথা—“বুদ্ধি বাড়লে বিদ্যা বাড়ে কিন্তু বিদ্যা বাড়লে বুদ্ধি কমে’। যাই হোক, “ক্রেডিট’ বাড়লে যখন ধার বাড়ে তখন “ক্রেডিট’ বাড়াবার চেষ্টা সকলের পক্ষেই কৰ্ত্তব্য। “ক্রেডিট’ হাল্কা হয়ে আসচে বুঝলেই হাবভাব, চালচলন ও কথাবাৰ্ত্তায় যারপর নাই সতর্ক হওয়া উচিত-কারণ “ক্রেডিটের’ প্রতিশব্দ যদি বাজার-বিশ্বাস হয়, তাহলে সমস্ত বাজারে জিনিষের যে দস্তুর “ক্রেডিটরও” ঠিক তাই। রাদি-পচা, মরচে-ধরা “ক্রেডিট্রকে’ও ঘষে-মোজে সৰ্ব্বদা চকচকে করে রাখতে হবে।-কেউ না কেউ ভুলবেই। যার বুদ্ধি আছে, বাক্য আছে, “টাইটেল” আছে, পরিচ্ছদ আছে, পরিচয় 6नवांत्र भट अांशैौव्र चांप्रू, डांब्र'cकडि' भांब्रांकि जश्व कथा ? “ক্রেডিট’ বখন বড়ই দুর্বল হয়ে পড়ে, অর্থাৎ যখন ধারা আর শুধু ‘ক্রেডিট’র কাখে ভর দিয়ে দাড়াতে পারে না, তখন চিঠি, নোটু, বণ্ডের মত চাড়ার সাহায্য দরকার হচ্চে বন্ধক। যখন বন্ধকের জোরেও ধারকে তুলে ধরে ब्रांथा कठेकब्र इत्र, उशनझे बूबाब ‘cकटिt'ब नांख्-ि बॉन ऊँoश्डि। কিন্তু সুস্থ সবল “ক্রেডিটো’র কি অঘটন ঘটনপটীয়সী। শক্তি! ঐ যে মোটর-গাড়ী কাপানো-চীৎকারে শাসাতে শাসতে চোপে মূপে ধূলো উড়িয়ে দিয়ে গেল, নিরীহ হণ্টনকারী চাপা পড়তে পড়তে কোনক্রমে বেঁচে গেল, খোজ নিয়ে দেখা ও হয় তা “ক্রেডিটে” । ঐ যে সহরের ঘুম ভাঙিয়ে দিয়ে ও-বাড়ীতে আলো বাজনার ধূম লেগে গেছে, নিরান্নদের মিপ্যা লালায়িত করে টেবিলের উপর ভোজ্য-পানীয়ের স্রোত বয়ে যাচ্চে, খোজ নিয়ে দেখ, ७-७ झ्म्राङ '¢कéिdछे” । डागांन कधि श्रicछ ? cकन छूर्भि भीप्ड त्रि छि করে কঁাপূিচো ? না-ই থাক তোমার রেস্ত, শালের দোকানে চল। পছন্দমত একখানা টেনে না ও, চাকরীকে দিয়ে। ভাড়া গাড়ীতে তুলে দাও, তারপর পা-দানীতে পা ঠেকিয়ে একটু তেসে ফিরে বল, ‘হিসাবে লিপে রাপলেন।” তোমার ঘরে চাল নেই ? “ক্রেডিট’ পাটিয়ে নাও। চল, চালের আড়তে চল । যা সাব-ঢ়েয়ে সরেস তাকে ও মোটা বলে নিন্দ ক’রে বিরক্তির সুরে বল, “দিয়ে মন-দশোক পাঠিয়ে, চাকরবাকরে খাবে” । ব্যস, আর কথা নয়-পকেট থেকে ঘড়ি টেনে বের করে লাফিয়ে উঠে বলবে, “ওঃ ! বড দেরী চেয়ে গেল-এণনই কাউন্সিলে ( কি লাটদরবারে) যেতে চবে’ । খুব সম্ভব তুমি এদিক-ওদিক একটু পাইচারী করে বাড়ী ফিরে গিয়ে দেখবে, তোমার আগেই চাল এসে হাজির। ব্যস, চুকে গেল তোমার তিন মাসের ভাবনা। তারপর মাসের শেষে যদি বিল আসেও, তার পিঠে চড়াচড় করে তেজ কলমে লিখেদিয়ে, “সামান্যের জন্য এত তাগিদ কেন? এমন করলে কিন্তু থিদের থাকতে পারবো না।’ এমনি করে তুমি এক মাসের জায়গায় ছ'মাস, ছ’মাসের জায়গায় এক বছর। হেসে খেলে কাটিয়ে দিতে পারবে। তারপর নেহাৎ পোড়াপীড়ি করে, নালিস করতে দাও ;-ওজর আছে, আপত্তি আছে, উকিল আছে -আয় তাতেও না কুলোয়