পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SOs) মনের দুটি ভাষা YA শ্ৰীঘুর্জন্টী প্ৰসাদ মুখোপাধ্যায় যাই হোক না কেন, তার একটি আকাজকা হচ্ছে সংখ্যামোহ এবং অঙ্কশাস্ত্রের শাসন থেকে পরিত্রাণ পাওয়া । হিসাব থেকে রেহাই পাবার জন্তই গরীব গৃহস্থ ক্রোরপতি হবার বাসনা পোষণ করেন এবং প্ৰতিবৎসর ছেলে-মেয়ের জামা না কিনে ডার্বির টিকিট কেনেন। ব্যবহারিক জগতেই যদি মুক্তির আকাজক্ষা এত প্ৰবল হয়, তাহলে রসের ক্ষেত্রে ত কথাই নেই। Moonlight Sonata শুনে যদি কেউ জোৎস্নার candle-power বিচার করতে বসে তাহলে তাকে আমরা বাতুল বলি। ক্লাশে ব’সে কোন কবিতায় সব চেয়ে বেশীসংখ্যক যুক্তাক্ষর কি স্বরবর্ণ আছে, ক’বার ‘প্ৰেম” কথাটির উল্লেখ আছে। এই ধরণের বিচার-পদ্ধতি চলতে পারে, কিন্তু ক্লাশের বাইরে, যেখানে রসসৃষ্টি সম্ভব, সেখানে ঐ প্রকার মূল্যনিৰ্দ্ধারণ একেবারেই চলে না। সেইজন্য আমি মনে করি যে, সুর বড় না। কবিতা বড় যাচাই করা বেণে-বুদ্ধির কাজ এবং রসভোগের অন্তরায় । সুর সাহিত্যের চেয়ে “অধিক’ পরিমাণে এবং ‘উচ্চ” ধরণে আনন্দ দেয়। কিনা প্রশ্ন করা যেমন শিশুসুলভ জ্ঞানানুসন্ধিৎসা, তেমনি সে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া পিতৃসুলভ স্নেহান্ধতাই বোলে মনে হয়। মানুষের মন অত্যন্ত কুটিল, তার প্রবৃত্তি নিতান্ত জটিল। মানুষের মন কলের মতন অতি সোজাসুজি কাজ করে না । সংখ্যাতত্ব fyrt offs dead forms-ci fac arfois carrivs পারে এবং মোটামুটি সরল ধারাগুলির দিক নির্ণয় কোরাতে পারে। মানুষ জীবন্ত জীব; জীবন্ত রূপের নিয়ম Spengler-attIR, Pareto-artits Vis cțRCVS পারেন নি, কেননা জীবন সর্বদাই উদঘাটিত হচ্ছে। উদঘাটনের উদঘাটিত হওয়া ছাড়া অন্য কিছু তথ্য নেই যে, সংখ্যার সাহায্যে তার প্রকৃতি ধরা পড়বে কিম্বা মূল্য নিৰ্দ্ধারিত হবে । এ-সব কথার মানে এ নয় যে মূল্যের আপেক্ষিকতা নেই। রবিবাবু যে দেশের অন্য সকল কবির চেয়ে চেন্ন বড় বেশ বুঝতে পারি এবং দিলীপকুমার ওস্তাদ না LLLLLL L LLBD LqLLLS 0LL LLLLL E LL LL কোরেই বোলতে ইচ্ছে হয়। মানুষের সাধারণ ব্যবহারে অনেক রসের সঞ্চার হয় দেখা যায়। সাপের বিষ নেই BBD BDBD gB BDD DBBBDS BD DDD DBBD সোহহং-জজ্ঞানী না হচ্ছে ততদিন সে ভাল, মন্দ, উন্নতি, अवनडि अंहडि कथा कश्वछे कश्व। उभू डाई नग्रকোনটা উচ্চ, কোনটা উচ্চতর এবং কোনটা উচ্চতম। এই প্রকার আপেক্ষিক বিচার মানুষকে সদা-সর্বদাই কোতে হয়। মূল্যের পৰ্য্যায় নিৰ্দ্ধারণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কাজ, . সে ক্রমের ভিত্তি যাই হোক না কেন। ‘যাই হোক না। কেন” বোলে অবশ্য মন বোঝে না। বুদ্ধির স্বভাবই হচ্ছে সুবিধা খোঁজা, অর্থাৎ formula কিম্বা মন্ত্রের সাহায্যে নিজেকে অবসর দেওয়া এবং কুঁড়েমি করা। সেইজন্য সর্বপ্রকার অভিজ্ঞতাকে একটি পদ্ধতির মধ্যে আবদ্ধ করার চেষ্টা বরাবরই চলছে, এবং উক্ত কারণেই মূল্যের পর্য্যায় কিসের ওপর প্রতিষ্ঠিত এই প্রশ্ন সকলেরই মনে ওঠে। এই প্রশ্নের সোজা কথায় উত্তর দিতে সব जांभनिकद्दे 65छे कटनन, किड नव डैखत्रछे अनन्यून थाटक। তার কারণ এই যে, উত্তর দেবার পূর্বেই ঠিক কোতে হয় যে মূল্য একটি বাহ সত্তা যেটি বস্তুর গুণ মাত্র, না। আমাদের মানসিক প্ৰতিক্রিয়ার একটি বিশেষ অবস্থা, না। আমাদের মনেরই স্বাধীন সৃষ্টি বািন্ত-সাপেক্ষ মোটেই নয়। উত্তর ক্রমেই জটিল হয়ে ওঠে যখন আমরা দেহ ও মনের সম্বন্ধে নিজেদের অসীম অজ্ঞতা বুঝতে পারি। দেহ-বিজ্ঞান দৈহিক প্রকরণ এবং পরিবর্তন দিয়ে ভাব-প্রকরণকে ব্যাখ্যা করে। কোন কোন দৰ্শনশান্ত্র আবার দেহকে মানেই না। আবার ভিন্ন অভিজ্ঞতার fSR V RHE T CLI c Of Ric, LL Gr সে ব্যাখ্যা খাটে না । ম্যালেরিয়া-প্ৰপীড়িত দেশে সকালে চায়ের সঙ্গে কুইনিনের বড়ি উপকারী, সেই তুলনায় বৰ্তমান সাহিত্যিকবৃন্দকে, বিশেষ কোরে “কল্লোল” “কালিকলমে’র লেখকদিগকে, চায়ের সঙ্গে রোজ একপাত কোরে ভূদেববাবুর সামাজিক কিম্বা পারিবারিক প্ৰবন্ধ জোর কোয়ে পড়ালে যে বিশেষ উপকার। তবে না সে-কথা বলাইবাহুল্য। সন্দেশে কেউ কেউ বেশী চিনি পছন্দ করে, কেননা চিনি খেলে শক্তি সঞ্চয় হয়। সেই