পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sous ভানুসিংহের পত্রাবলী ܬܬܠ वैब्रौवनाथ ॐांकूत्र বাক্সগুলো গুছিয়ে ফেলা চাই। আমি খুব ভালো গোছাতে পারি। কেবল আমার একটু যৎসামান্য দোষ আছেপ্ৰধান-প্ৰধান দরকারী জিনিষগুলো প্যাক করতে थांब्रछे ड्रग बांदे-पथन डांटम ब्र जबकाव्र श्व क्रिंक 6नई DBDD D BBB BBB SDBD S LB DD DBDDD DBBS S SD S SDDD S LEuDDBD S S DDS SDBDYDDB বাক্সের মধ্যে যথেষ্ট জায়গা পাওয়া যায়, আর বোঝা কম হওয়াতে রেলভাড়া জাহাজভাড়া অনেক কম লাগে। দরকারী জিনিষ না নিয়ে অদরকারী জিনিষ সঙ্গে নেবার আর-একটা মন্ত সুবিধে হচ্চে এই যে-সেগুলো বারবার বের-করাকরির দরকার হয় না, বেশ গোছানোই cथएक बांग्र ; अiब्र बनि शब्रिटम यात्र किशा छूनि यांग्र তাহলেও কাজের বিশেষ ব্যাঘাত কিম্বা মনের অশান্তি ঘটে না। আজ আর বেশী লেখবার সময় নেই, কেননা আজ তিনটের গাড়ীতেই রওনা হ’তে হবে। গাড়ী ফেল করবার আশ্চৰ্য্য ক্ষমতা আমার আছে, কিন্তু সে ক্ষমতাটা আজকে আমার পক্ষে সুবিধার হবে না ; অতএব তোমাকে নববর্ষের আশীৰ্বাদ জানিয়ে আমি টিকিট কিনতে দৌড়লুম। ইতি--২রা বৈশাখ, ১৩২৫ । শান্তিনিকেতন কাল সন্ধ্যাবেলায় স্তরে স্তরে গাঢ় নীল মেঘে আকাশ ছেয়ে গেল-তখন নীচের সেই পূবদিকের বারান্দায় সাহেবে। আমাতে মিলে খাচ্ছিলুম-আমার আর-সব খাওয়া হ’য়ে গিয়ে যখন চিড়েভাজা খেতে আরম্ভ করেচি এমন সময় পশ্চিমদিক থেকে সে সে করে হাওয়া এসে • সমস্ত কালে মেঘ আকাশের এক প্ৰান্ত থেকে আর এক প্ৰান্ত পৰ্য্যন্ত বিছিয়ে দিলে। কতদিন পরে ঐ সজল। মেঘ দেখে আমার চােখ জুড়িয়ে গেল। যদি আমি তোমাদের কাশীর হিন্দুস্থানী মেয়ে হ’তুমি তাহলে কাজী গাইতে গাইতে শিরীষগাছের দোলাটাতে দুলতে যৌতুম। কিন্তু এণ্ডরাজ কিম্বা। আমি, আমাদের দু’জনের কারো হিন্দুস্থানী মেয়ের মত আকৃতি প্ৰকৃতি কিম্বা চালচলন नम्र, उा छांg cल कांख ईी १ोंन खांदन नां, 'अभि७ यां জানতুম ভুলে গেচি। তাই দু’জনে মিলে উপরে আমার ছাদের সাম্নেকার বারান্দায় এসে বসলুম। দেখতে দেখতে ঘনবৃষ্টি নেমে এল-জলে বাতাসে মিলে আকাশময় তোলপাড় ক’রে বেড়াতে লাগল। আমার ছাদের সামনেকার পোপে গাছটার লম্বা পাতাগুলোকে ধ’রে ঠিক যেন কানমলা দিতে লাগল। শেষকালে বৃষ্টি প্ৰবল হ’য়ে গায়ে যাপন ছাঁট লাগতে আরম্ভ হ’ল, তখন আমার সেই কোণটাতে এসে আশ্ৰয় নিলুম। এমন সময় চোপ ধাদিয়ে কড়কড় শব্দে প্ৰকাণ্ড একটা বাজ পড়ল। আমাদের মনে হ’ল বাগানের মধ্যেই কোথাও পড়েচে, তাড়াতাড়ি বেরিয়ে গিয়ে দেখি হরিচরণ পণ্ডিতের বাসার দিকে ছেলেরা ছুটুচে। সেই বাড়ীতেই বাজ পড়েছিল। তখন তার বড় মেয়ে উনানে দুপ জাল দিচ্ছিলেন, তিনি অজ্ঞান হ’য়ে পড়লেন। ছেলেরা দূর থেকে দেখতে পেলে চালের উপর থেকে ধোয় উঠতে আরম্ভ হয়েচে । তারা ত সব চালের উপর চ’ড়ে জল জল’ করে চীৎকার করতে লাগল। ছেলেরা কুয়ো থেকে জল ভ’রে এনে চালের উপর আগুন নিবিয়ে ফেল্পে। ভাগ্যে, হরিচরণের বাড়ীর কাউকে আঘাত লাগে নি। কেবল হরিচরণের মেয়ের হাত একটু পুড়ে ফোসিক পড়েছিল। কিন্তু সব চেয়ে ভাল লেগেছিল আমার ছেলেদের উদ্যোগ দেখে। তাদের মা আছে তয়, না আছে ক্লান্তি । নিৰ্ভয়ে হাতে ক’রে ক’রে চালের খড় ছিড়ে ছিড়ে ফেলে দিতে লাগল। আর দূরের কুয়ো থেকে দৌড়ে দৌড়ে সার বেঁধে জলভরা ঘড়া এনে উপস্থিত করতে লাগল। ওরা যদি না দেখত এবং না এসে জুটুত তাহলে মন্ত একটা অগ্নিকাণ্ড হ’ত । এমনি করে কাল অনেক রাত্ৰি পৰ্যন্ত ঝড়-বাদল হ’য়ে আজ অনেকটা ঠাণ্ড আছে। আকাশ এখনো মেঘে লেপে আছে, হয়ত আজও বিকেলে একচোট বৃষ্টি সুরু হবে। ইতি—৫ই শ্রাবণ, ১৩২৫ ৷৷