908) ধরশীদাস Ràdà শ্ৰীঅনাথিনাথ বসু O রক্ষা করিবার জন্য স্বয়ং জগন্নাথ দ্বারীর বেশে প্রহরী হইলেন- এই সকল কাহিনী আজিকার দিনে কেহই বিশ্বাস করিবেন না, সুতরাং সেগুলির এখানে উল্লেখের কোন প্রয়োজন নাই ; তাহার যে স্বল্প পরিচয় তাহার রচনার মধ্যে ও লোকমুখে পাওয়া যায়। এইখানে তাহারই ऎथॆन ब्रि । প্রেমপরগাসের একস্থানে কবি আত্মপরিচয় দিয়াছেন -তিনি শ্ৰীবাস্তব্য গোত্রীয় কায়স্থ টিকাইত রায়ের পৌত্র এবং পরাশরাম দাসের পুত্র। তাহার জন্ম ছাপরার অনতিদূরে সরযুতীরবর্তী মাঝিগ্রামে। স্থানীয় জনৈক ভদ্রলোকের নিকট রক্ষিত একটি প্রাচীন জীৰ্ণ কুসিনাম হইতে ধরণীদাসের শিষ্যপরম্পরা পাওয়া যায়। এখনও মাঝিগ্রামে ধরণীদাস-প্ৰতিষ্ঠিত মঠ বিদ্যমান। ধরণীদাস ঠিক কোন সময়ে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন তাহা আজ নিঃসংশয়ে জানা যায় না। শবদ প্ৰকাশের শেষ পৃষ্ঠায় কয়েকটি পদ পাওয়া যায় बांगभौक फूलनौडागी, उक्यों उष्मा कौन। জনক বিদেহী নানক দুৱে সুর শরীর ॥ কবিরা পুনি ধারণী ভয়ে শাহজাহাকে রাজ। কিরতিগ্ৰন্থ কিয়ো বহু বৰ্ম্মপন্থা কৈ কাজ ৷ বাল্মিকী তুলসীদাসের দেহে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন শুকদেব কবীর হইয়াছিলেন, সেই কবীরই আবার ধরণীর দেহে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন সাহােজানের রাজ্যকালে। বহু গ্ৰন্থ রচনা করিয়া তিনি ব্ৰহ্মলাভের পথ দেখাইয়া গেলেন । প্রেমপরগাসে। এই পদটিও পাওয়া যায় শাহজাহা তেজি দুনিয়াই। পিরি ঔরঙ্গজেব দোহাই ৷ সাহােজান ১৬২৮-১৬৫৮ খ্ৰীষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত দিল্লীর রাজতত্তে উপবিষ্ট ছিলেন। ইহারই মধ্যে কোন সময়ে BBB YK DBDD S SDD DD ঔর বাণী’র সম্পাদক লিখিয়াছেন। ১৬৫৬ খৃষ্টাব্দে তাহার YK DBB TDBDD DD sBBBuBS DDS গ্রামেই তাহার মৃত্যু হয়। জীবনের প্রথমভাগে তিনি স্বগ্রামন্থ জমিদারের সেরেস্তায় চাকরী, করিতেন। পরে কোন কারণে বিরক্ত হইয়া সংসারাশ্রম ত্যাগ করিয়া মাঝিতেই নদীতীরে আশ্রম স্থাপন করিয়াছিলেন। এবং সেইখানেই औदानन ८भप्य ब्राभौडान अवशूडा नौल नब्रयून डौद्ध পরমধাম লাভ করিয়াছিলেন। ধরণীদাস বিবাহ করিয়াছিলেন। কিন্তু তাহার পুত্ৰপরিবারের কোন সন্ধানই পাওয়া যায় না। সংসারাশ্রমে ধরণীদাসের গুরু ছিলেন যোগীন্দ্ৰ , গিরি; গৃহ ছাড়িয়া তিনি রামাৎ সাধু বিনোদানন্দের নিকট দীক্ষাগ্ৰহণ করিয়াছিলেন । তাহার জীবনের কাহিনী এইটুকুই পাওয়া যায় । আর যে সকল অলৌকিক জনশ্রুতি ধরণীদাস সম্বন্ধে প্রচলিত আছে তাহার ঐতিহাসিক মূল্য কিছুই নাই। শোনা যায় নাকি ধরণীদাস এক নবীন পন্থার প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন। কিন্তু এ অঞ্চলে সেরূপ কোন পন্থার অস্তিত্ব খুজিয়া পাওয়া গেল না। ধরণীদাস এক মঠ স্থাপন করিয়াছিলেন। তঁাহার পর আরো আটজন গুরু ছিলেন ; বর্তমান গুরুর নাম হরিনন্দন দাস ; তিনি ধরণীwাসসম্বন্ধে বিশেষ কিছু সন্ধান দিতে পারিলেন না । মঠসংলগ্ন বিস্তর জমি আছে ; সেখানে বিগ্ৰহসেবা, অতিথিসেবা ইত্যাদি হয়। বিগ্রহটি বংশীবদন কৃষ্ণের, শ্বেতপ্ৰস্তরে নিৰ্ম্মিত ; বিগ্রহের চারিপাশ্বে বহু শালগ্ৰাম শিলা আছে। ধরণীদাস কোন বিগ্ৰহ প্ৰতিষ্ঠা করেন নাই কারণ তিনি প্ৰতিমাপূজা অস্বীকার করিয়াছিলেন। তাহার পরবত্তী চতুর্থ অধস্তন শিষ্য মোহন্ত মায়ারাম দাস বিগ্ৰহ প্ৰতিষ্ঠা করেন। ততদিনে ধরণীদাসের প্রতিমাপূজাবিরোধের কথা লোকে ভুলিয়াছিল। শোনা যায় মঠে ধরণীদাসের বহু লেখা সঞ্চিত ছিল কিন্তু কিছুদিন পূর্বে যখন মঠসংলগ্ন জমিগুলি লইয়া বেশ DD S SBBB BBDD DDDS DBB i D DBB बांब्र । BDBBBD DDDBD BBDBBBDBDBS gKS S DDDD SDB মুক্তধারায় স্নান করাইয়া নবরূপ দান করেন ; কবীর প্রভৃতি তাহার শিষ্যগণ গুরুপ্রবর্তিত নবীন পথে চলিয়া ধৰ্ম্মজগতে
