পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RSR বে বিপ্লবী আনয়ন করেন তাহার ইতিহাস আজও লেখা হয় নাই; লেখা থাকিলে দেখিতাম মধ্যযুগের ভারতের এই নবজন্ম ইউরোপের systs renaissance হইতে কোন অংশে ছোট নহে। তখনকার এই নুতন ভাবের বভায় ভারতবর্ষ তাহার সমগ্র জীবনকে এক নূতন রূপ দিবার চেষ্টা করিতেছিল। বিচারের কঠিন নাগপাশ হইতে ধৰ্ম্মকে মুক্তি দিলেন। তাহার শিস্যবৃন্দের মধ্যে মুসলমান জোলা কবীর যে পরম সাধনসম্পদ রাখিয়া গিয়াছেন তাহা চিরদিন ভারতবর্ষের ইতিহাসে অক্ষয় হইয়া থাকিবো। রামানন্দের শিষ্যের মধ্যে চামার রাইদাসের শিষ্য গুজরাত ছাইয়া আছে ; সেনা ছিলেন নাপিত, ধন ছিলেন নীচ নিরক্ষার জাঠি । কবীরের সাধনার মধ্যে হিন্দু ও মুসলমান ধৰ্ম্মের মিলন সাধনের যে অপূৰ্ব চেষ্টা ফুটিয়া উঠিয়াছে তাঙ্গা ভারতীয় ধৰ্ম্মসাধনার ইতিহাসে অতুলনীয়। তাহার দুইশত বৎসর পরে সাধক ধরণীদাস আখ্যাত গ্রামের নিভৃত ছায়ায় বসিয়া ঠিক তেমনি একটা চেষ্টা করিয়াছিলেন ; প্ৰভাবে বা কাৰ্যকরিতায় এই প্ৰচেষ্টা কবীরের চেষ্টার সহিত তুলনীয় না হইতে পারে। কিন্তু ভাবের গভীরতায়, সাধনার সম্পদে তাহা যে কবীরের সাধনার পার্শ্বস্ব স্থান লাভ করিবার যোগ্য সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই । মধ্যযুগের অনেক ভক্তই একেশ্বরবাদ প্রচার করিয়া ছিলেন এবং জ্ঞান ও ভক্তির একটি সমন্বয়ের চেষ্টা করিয়াছিলেন। ইহাদের বলা হইয়াছে শব্দাভ্যাসী কারণ ॐांशब्रा भंचडाक्षज्ञ ऐश्रांगना कौéन कब्रिांछ्टिगन ; ब्रांश वा সদগুরু বা কৰ্ত্তা এই সকল বিভিন্ন নামে তাহারা পরব্রহ্মকে অভিহিত করিয়াছিলেন। ওঙ্কার তাহদের নিকট পরব্রহ্মের প্রতীক মাত্র। তাহাকেই তাহারা পরামগুরু BB DDBDB BD DDDB SDD gS S DBDBD সাধকদিগের ব্ৰহ্মগুরুবাদ পরবর্তী যুগে লৌকিকগুরুবাদে পরিণত হইয়াছিল। এই নিবন্ধৰ্ম্মের মূলভিত্তি ছিল বৈদাতিক জানিবাদে কিন্তু তাহা পরিণতি লাভ করিয়াছিল। বৈষ্ণবীয় ভক্তি 46) রামানন্দ আসিয়া জাতি [ थॉवन বাদে ; এই পথের সাধক সন্তকবিদের কাহারও রচনায় ভক্তির প্রাধান্ত কাহারও রচনায় জ্ঞানের প্রাধান্ত দেখা যায়। কিন্তু সমস্তটারই মধ্যে এই দুইটিকে মিলাইবার একটি সুন্দর চেষ্টার পরিচয় পাওয়া যায়। কবীরের রচনার মধ্যে একটি প্ৰকামী শক্তির পরিচয় পাওয়া যায় ; ধরণীদাসের লেখার মধ্যে কবীরের লেখার তুলনায় একটু বেশী পরিমাণেই ভক্তির ছায়ার সমাবেশ श्चा उांशन भख्द्रि ऊँचंडा ब्रांन कब्रिब्रां निम्राटछ गडा কিন্তু তাহার মাধুৰ্য্য বেশী করিয়া ফুটাইয়া তুলিয়াছে। এই জন্যই কবীরের রচনার তুলনায় ধরণীদাসের রচনা স্থলে স্থলে কাব্যসম্পদে সমৃদ্ধতির। কিন্তু ধরণীদাসেরও সাধনার ভিত্তি ছিল জ্ঞানবাদে ; তিনি বলিয়াছেন জ্ঞানকো বান লগো ধরণী, জন সোৱত চৌকী আচানক জাগো। ছুটি গয়ে বিষয়াবিষবংধন, পুরাণ প্ৰেম সুধারাস পাগো । एङढुङि वि नि न স্বাদ জহালগি সে সব ত্যাগে । মুদি গই অখিয়া গর্তে, জব তেঁ হিয়ামে কুছ হেরান লাগে ৷ ঙ্গে ধরণী, গৃহে শয়ন করিয়াছিলে, হঠাৎ জ্ঞানের বাণ আসিয়া তোমাকে আঘাত করিল ; এক মুহূর্তে বিষয়ের विषवरुन ब्रिा cशंग ; फूमि त्रू{८थम-श्षांब्रप्नद्र आंत्रांत পাইলে। যখন এই পৃথিবীর নীরস বাদবিবাদ মুগ্ধ করিতে পারিল না। তখন সকলই ত্যাগ করিলে ; যেদিন অন্তরে দর্শন পাইলে সেদিন হইতে বাহিরের আঁখি তোমার বন্ধ হইয়া গেল । অন্তরে গুরুর উপদেশ পাইয়া তিনি বলিলেন জহিয়া ভঈল গুরু উপদেশ । অংগ অংগভৈ মিটাল কলেস ৷ সুনত সজাগ ভয়ো জীৱ । बई अत्रिनी अब चैौह ॥ ঔর উপজল। প্ৰভু প্ৰেম। দুটি গয়ো তাৰ ব্ৰত নেম ৷