বাঙলার প্রাচীন চিত্র ও পট শ্ৰী রমেশ বসু ‘পট” বলতে বাঙলাদেশে প্ৰাচীন ধরণের রঙীন চিত্র ও রেখাঙ্কন দুই-ই বোঝায়। বহুকাল থেকেই এই সব ছবি চ’লে আসছে, সেজন্য এ-গুলি আমাদের জাতীয় জীবনের সঙ্গে বরাবর এক সুরে বাধা এ-কথা বলা যেতে পারে । কিন্তু এখনকার লোকে এদের একেবারেই ভুলে বসেছে। দেশের প্রাচীন ভাবধারা থেকে এদের সৃষ্টি, তাই এগুলি আগে কেবল ধৰ্ম্মবিষয়ে নিবদ্ধ ছিল, তার পরে ক্রমশঃ লৌকিক শিল্পের মধ্যে গণ্য হ’য়ে পড়ে। অনেক শতাব্দী ধ’রে চ’লে এসেছিল ব’লে দেশের কালচারের উপর এই শিল্পের প্রভাব সুস্পষ্ট ছিল । অন্য যে-কোনো ধরণের লোক-শিল্পের সঙ্গে তুলনা করলে আমরা দেখতে পাই যে এ-গুলি তাদের কোনটির চেয়ে কোনো অংশে খাটো নয়। অতি পুরাতন সংস্কৃত ‘পট” শব্দটি বাংলা ভাষায় চলে গেছে । দুই অর্থে এর ব্যবহার হয়- প্ৰথম, সুদৃশ্য কাপড়, আর দ্বিতীয়, কাপড়ের উপরে অঙ্কিত চিত্র। সংস্কৃত সাহিত্যে শেষোক্ত অর্থেই শব্দটির বহুল ব্যবহার পাওয়া যায়। সম্ভবত এই অর্থই আদিম অর্থ; চিত্রিত বা রঞ্জিত কাপড় দেখতে সুন্দর হয় ব’লেই সুন্দর কাপড় অর্থে ও-শব্দটি ব্যবহার করা হ’ত । “পটকার’ শব্দটি ‘পট” থেকে হয়েছে। ‘পটকার’ মানে অবশ্য চিত্রকর, কিন্তু যে “পট” আঁকে বাঙলায় তাকে পটুয়া বলা হয়। হিন্দু হোক, মুসলমান হোক, চিত্রকর অর্থে ‘পটুয়া” নামে একটা পৃথক শ্রেণী হ’য়ে গেছে। এখন পটুয়া বললে যে-সব কারিকর মৃৎপাত্রের গায়ে নানা রকমের চিত্র অাকে তাদেরই বোঝায়। BDDDYDYBDutD gDD DOSDDB BB BDBB BBB শ্ৰীযুক্ত অজিত ঘোষ কর্তৃক ইংরাজীতে লিখিত এই প্ৰবন্ধ St India Society-T5 Rt Vir ea Re q E. B. Havell-সাহেব কর্তৃক *पैड हन्न। Society- fit "Indian Art and Letters" Vol. No 2-C's Old Bengal Paintings: Pat Drawings tria deer arrifs O) So এমন সময়ছিল যখন কোনো-কোনো পাড়ায় পটকারদের সংখ্যা এত বেশী থাকৃত যে, তাদের নাম থেকেই সেই সব পাড়ার নামকরণ হ’ত। ঢাকায় পটুয়াদের এক পাড়া ছিল, তার নাম এখনও পটুয়াটুলী রয়ে গিয়েছে। কলকাতায় যদিও এখন পটুয়াদের কোনো চিহ্নই নেই, তবুও একটি রাস্তার নাম এদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। পটুয়ারা দেব-দেবীর প্ৰতিমা ও চিত্র করুত এবং সাজাত, কিন্তু লোক-শিল্পী ব’লেই এদের নাম থেকে যাবে। পটুয়াদের সংশ্লিষ্ট আর এক শ্রেণীর লোক-শিল্পী সুত্রধর নামে পরিচিত। এরা নীচ শ্রেণীর হিন্দু, আগে কাঠের কাজ করত, পরে পুরুষনুক্রমে প্ৰতিমা গ’ড়ে ও ছবি একে আসছে। সমস্ত বাঙলা দেশেই এদের দেখতে পাওয়া যায়; তবে বাঁকুড়া, বদ্ধমান, বীরভূম জেলাতেই বোধ হয় এদের সংখ্যা সব চেয়ে বেশী। মুর্শিদাবাদ জেলায় এদেরি এক দল। শুধু চিত্র একে থাকে বলে ‘চিত্রকরা’ নামে পরিচিত। অন্যান্য সুত্রধরদের সঙ্গে এদের বিবাহ চলে না। “কুম্ভর’ নামে DBBS BBDB SDDBS S SDDDS DB gBD DBDS DDSS দেয়। আর সাজায় ; এরা কিন্তু ছবি আঁকে না, এবং কোন কালে আঁকত ব’লে শোনাও যায় না । LS BD gSBDLB DuDSBB DDDBSSSLLLLS nique) जबकि 6य-जब बई थी७ब्रा 6अंछ, डाब्र बाक्षा সম্ভবত গুপ্তরাজাদের সময়ে লিখিত “বিষ্ণুধৰ্ম্মোত্তরম সব LBLB gDBBuD gD DDDD DEBS DBDBS DS sBBD কি লোহার উপরে ছবি আঁকবার কথা পৰ্য্যন্ত আছে ; কিন্তু কাগজ বা রেশম ব্যবহারের কোন কথাই নেই। সে যুগে কাগজের চলন ছিল না, তখন কাপড়ের উপরে যে-চিত্র আঁকা হ’ত তাকেই লোকে “পাট’ বলত। এখন কিন্তু BBD DD DBDBBB DDD D DEDLBDB DDDD DDD প্রকারের ছবিকেই নির্বিচারে ‘পট” বলে। এই রকম ব্যাপক অর্থেই শব্দটির ব্যবহার হয় বটে, কিন্তু আজকাল শুধু পুরাণো ধরণের লৌকিক চিত্ৰ-শিল্প অর্থেই এর ব্যব
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২৬০
অবয়ব